img

বিদায় হেলাল হাফিজ

এক শান্ত সমাহিত কবির বিদায়। যে কবি সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথের ভাষা ধার করে বলতে হয়, 'যে অগ্নিতে দীপ্তগীতে'। কবি হেলাল হাফিজ লড়াইয়ের কাতারে চিরকাল জেগে থাকা এক নাম

বিলম্বিতে সম  

এক পাহাড় ভালোবাসা, আর স্যমন্তক। লাবণ্য অস্ফূটে নামটা উচ্চারণ করে। স্যমন্তক। তাঁর শরীরে একটা শিহরণ খেলে যায়। আর কিছু মনে হয় না তাঁর।

img
img

অমিয় বাগচি স্মরণে

বাঙালি মনীষার এক অনিন্দ্যসুন্দর দীপ্তি ছড়িয়ে প্রয়াত হলেন অধ্যাপক  অমিয় বাগচি। নিজের ঋজু ভঙ্গিমাকে চেতনার অন্দরে পরিবাহিত করে বাঙালি মনীষার এক নব উন্মেষ ঘটিয়েছিলেন তিনি

বড়দিনের বড়বাজারে

বড়দিন এখন বাঙালির বারোমাসে চোদ্দ পার্বণ। অনেকে হয়ত এখনও এই উৎসব পালনের ভিতরে ঔপনিবেশিক আমলের প্রবাহমানতা খুঁজে পেতে চায়। কিন্তু রবীন্দ্রনাথ সেখানে বলে ওঠেন; একদিন যারা মেরেছিল তারে গিয়ে রাজার দোহাই দিয়ে

img
img

নতুন বিকেলের নতুন আলো

বাড়িতে তাকে ডাকে আশা  বলে। তার ভালো নাম আশামুকুল চৌধুরি। কিন্তু অবন তাকে ডাকে মুকুল বলে।

গানের ছবি, ছবির গান 

গানের ভিতর দিয়ে যখন দেখি ভুবনখানি-- সেই ভুবনের সন্ধানে অন্তহীন পরিক্রমা চলতেই থাকে।সে চলার পথে থাকে বহু বাঁক। সেই বাঁকের অনুসন্ধানে চলার তৃষ্ণা

img
img

ফিকশনে 'প্রজাপতি', 'বিবর' 

দুটি চরিত্রের দেখা হওয়া। দুজনের মধ্যে জমে থাকা অনেক কথার আদান- প্রদান। যে কথা নিয়ে কতকাল ধরে, কত পাঠকের মনে জমে থাকা প্রশ্ন, বিস্ময় এমনকি বিরক্তিও।

স্বদেশ সেদেশ 

৯৮ সালে আমার প্রথম বাংলাদেশ যাওয়া৷ পেট্রোপোল দিয়ে ঢোকার সময় আঠাশ বছরের ধেড়ে মেয়েটা ভেবেছিল পুবের বাংলায় পা দিয়েই না জানি কোন দেশে পৌঁছাবে সে! হয়ত সে দেশের গাছগুলো মাথায় আরও লম্বা হবে

img
img

একটি সংক্ষিপ্ত ভূতের গল্প

দুটি যুবক।  দিল্লির জেইনইউ  -এর  ছাত্র।  একজন খুবই জীবন নিয়ে চিন্তিত এবং ভাবুক গোছের, অন্যজন জীবনের সম্পর্কে বেপরোয়া ভাব।  দুজনেই ফতেহপুর সিক্রি যাবে। 

কবিতাগুচ্ছ

আমাকে শূন্য করে দিয়ে চলে গেল যে আগুন— আমি, তার যজ্ঞবেদি ছুঁয়ে ব'সে আছি! দু'হাতে নিভিয়ে— জ্বলন্ত রাত তারপর, খোলা আকাশের নিচে দাঁড়িয়েছি!

img
img

গল্প নিয়ে মেলা!

এ যেন অনেকটা সেই তপন সিংহের ছবির মত। আজকের ব্যস্ত জীবনে 'গল্প' ঘিরে মেলা, শীতের রোদ গায়ে মেখে -এ স্বাদ যাঁরা পেয়েছন, তাঁদের তো কথাই নেই।