img

একটা ভালোবাসার নাম: ঋত্ত্বিক কুমার ঘটক

'৮৫ এর কোনও একদিন। কনে দেখা গোধুলিতে বন্ধু বাবুর হাত ধরে হেঁটেছিলাম ওর বাবার শেষযাত্রায়। বাবুরমা, যাঁকে জ্যেঠিমা বলতাম। মসুরমা ঘটক। মদুম করে ওঁদের চেতলার ফ্ল্যাটের বারান্দার দরজা খুলে বললেন; আগে কিছু খাবার খাও। তারপর ছাইভষ্ম গেল-

কাঠের সিঁড়িতে কে

সেকালের যৌথ পরিবার। আত্মীয় পরিজন। তাঁদের মধ্যেকার নিবিড় সম্পর্ক। আবার ঘটি সংস্কৃতির সঙ্গে জড়িয়ে থাকা সেকালের 'কোলকেতা'। শাঁটুল গুপ্ত আর সুনীলের 'সেই সময়' এর আমেজ

img
img

পটলচরিতনামা

বাঙালির রসনাতৃপ্তি ঘিরে আগ্রহ কেবল ভারতবাসী কেন, গোটা বিশ্ববাসীর। বাঙালির তথা বাংলার রসনা ঘিরে মীর মোশাররফ হোসেন থেকে রবীন্দ্রনাথ হয়ে সুফিয়া কামাল কে না কলম ধরেছেন। সেই কলমেই একটা নতুন সংযোজন

হেমন্তকাল, চন্দননগর আর জগদ্ধাত্রীর সংসার

শীতের আমেজর শুরুয়াত বাংলার বুকে যেন জানান দিয়ে যায় জগদ্ধাত্রী পুজো। হেমন্তলক্ষ্মীর আগমণের এক অসাধারণ আভাসবার্তা। আঞ্চলিক সংস্কৃতির বৈশিষ্ট্য এই পুজো এখন বাংলার আনাচা-কানাচে একাংশের বাঙালির হৃদয়রক্তরাগে রাঙা হয়ে উঠেছে

img
img

পুনর্জন্ম

সকালের আকাশে সোনালী আভা। শিউলি ফুলের গন্ধে ম’ম করছে চারদিক; হাওয়ায় এক অদ্ভুত আনন্দের সুর। বাংলার প্রকৃতিতে শরতের উদযাপন প্রায় শেষ হতে চলল, তবু যেন গ্রামের পরিমণ্ডলে উৎসবের ঢেউ বয়ে চলছে।

অ্যাকশন প্ল্যান

৫০০ জনকে ফর্সা হওয়ার ক্রিম গছানোর টার্গেট ছিল। ৫১৭ জন হল। কলারটা তুললাম। গোরাচাঁদ ঝুনঝুনওয়ালার কেবিনের দরজায় দুবার টকটক করে দরজাটা আলতো করে খুললাম। গলার মধ্যে কে যেন অ্যাম্পলিফায়ার বসিয়ে দিয়েছিল।

img
img

গাঢ়

একটি মৃত, পচাগলা ইঁদুর পড়ে আছে শস্যের ভিতর আর বারবার ছোঁ মেরে উড়ে যাচ্ছে একটি কাক

আমার মা ও তাঁর পৃথিবী

আমার মায়ের একটা দুনিয়া আছে। সেটা মায়ের নিজস্ব দুনিয়া। সে দুনিয়ার উত্তর-দক্ষিণ, পুব-পশ্চিম সব মায়ের নিজস্ব। এমনকি সে দুনিয়াটা গোল না লম্বা, সরু না মোটা তাও মায়ের নিজের ভাবনায় ঠিক করা।

img
img

প্রসারিত হৃদয়ের এক হিউম্যানিস্টের আখ্যান

আমাদের অন্ধকর থেকে আলোতে উত্তরণের আলো বিকরণকারী এক মহাগ্রন্থ।কোনও সাধারণ মানুষের লেখা কাহিনী নয়।এক সাধকের কলমের আঁচর

মাগরিবের ছায়া

বদলে যাওয়া পুরনো শহরে এসে তারামন ভাবে, ভেবেই চলে, সেই ছেরমপুর গ্রামে যখন তাকে নিকা পড়তে হয়েছিল এক থুথ্থুরে বুড়ো ভোলা মিঞার সঙ্গে, কেমন ছিল সে কালটা? 

img