E-PAPER
কলকাতা
রাজ্য
রাজ্য
উত্তরবঙ্গ
দক্ষিণবঙ্গ
দেশ
বাণিজ্য
বিনোদন
খেলা
আরও
লাইফস্টাইল
স্বাস্থ্য
পড়াশোনা
মতামত
নির্বাচন ২০২৪
কলকাতা
রাজ্য
ভিডিও
বিদেশ
বাণিজ্য
বিনোদন
খেলা
লাইফস্টাইল
স্বাস্থ্য
পড়াশোনা
মতামত
Get In Touch
[email protected]
আজকাল.in
রবিবার অনলাইন
রবিবার ১৩ অক্টোবর ২০২৪
~
গৌতম রায়
শতবর্ষে কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়
কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়। রবীন্দ্রনাথের গানে সুচিত্রা মিত্রের মতই এক সাধিকা। নিজেকে নিভৃতে রেখে রবীন্দ্রনাথে আত্মনিবেদন - এটাই ছিল কণিকার যাপনচিত্রের সবথেকে বড় বৈশিষ্ট্য। এমনভাবেই এক আত্মমগ্নতার জগত তিনি তৈরি করেছিলেন
~
পৃথা কুণ্ডু
‘তবু মনে রেখো’: শতবর্ষ-স্মরণে কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়
‘অনিমা’ নামটি বদল করে ‘কণিকা’ দিয়েছিলেন স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ। অবন ঠাকুর ডাকতেন, ‘আকবরী মোহর’। ‘মোহর’ ছিল তাঁর ডাকনাম। ডাকনামেই বেশি পরিচিত ছিলেন রবীন্দ্রগানের এই কিংবদন্তী।
~
স্বপ্নময় চক্রবর্তী
আশ্চর্য হওয়ার সুখ
স্মৃতির ঘরে বসত করেছি গত তিন সপ্তাহ। এবার অর্ধেন্দুশেখর গোস্বামীর বইটির কথা বলি। স্মরচিহ্ন। ‘স্মরণ চিহ্ন’ বোঝাচ্ছেন?
~
শুভ বসু
চটকলের গোড়ার কথা
জীবনের স্রোত বয়ে চলে নিজস্ব ছন্দে। জীবন একটা নদীর মতো। এই তো সেইদিন বেড়াতে যেতাম বিজয়ার পরে দিল্লিতে; তারপর উত্তর ভারতের কোনও অচেনা শহরে, কখনও পাহাড়ে, কখনও নদীর ধারে আর কখনও সমতলে, খোলা উন্মুক্ত দিগন্তর মধ্যে, কখনও বা রাজস্থানে রুক্ষ্ম ভূমিতে।
~
দেবাশিস সাহা
একাশি এখন একুশ
মেঘ এসে বদলে দিচ্ছে তারিখ আড়ালে চলছে গণমাতলামি
পঞ্চম
~
সুমিত বড়ুয়া
বুদ্ধদেব দাশগুপ্তের কাব্যগ্রন্থ হিমযুগ : ছয় দশকের সংশয়িত ‘সূর্যকরোজ্জ্বলতা’র উত্তরাধিকার
মানুষের বর্তমান সময়ে গাছের মতো মৌনমুখর হয়ে কীভাবে বেঁচে থাকতে হবে তার ইঙ্গিত ‘গাছ’ কবিতায় রয়েছে। চিরকাল কীভাবে ‘ঠোঁট বন্ধ করে কথা বলতে’ হয়, তা উড়ন্ত পাখির থেকে শেখা যায়। উত্তম পুরুষ কথক ‘বারবার হাজার গানের মাঝখানে গাছ হয়ে দাঁড়িয়ে থাকার কথা, গাছ হয়ে মরে যাওয়ার কথা’ ভাবছেন। গাছ হয়েও সবকিছু ভোলা যায় না, ‘গাছের মান-অপমান, ঘৃণা-প্রেম, মর্মরের মতো কথা বলা না-বলা, সব নিয়েই একটা গাছ অজস্র গাছের ভেতর মিশে থাকে’।
~
কুহু বাগচি
সেকালের গ্রাম আর মানুষ
সময় বদলায়।বদলে যায় অর্থনীতির আঙ্গিক।সেই তালেই বদল হয় আমাদের সামাজিক জীবনের নানা চালচিত্র।অতীত মানেই সব ভালো।আর বর্তমানেই সব খারাপ -এই কূপমুন্ডকতার বাইরে মানুষ এবং সমাজকে দেখতে গেলে, সেকালের সমাজটাকেও একটু জানা দরকার
~
দেবাশিস সাহা
সাঁকোপথ
সমস্ত কু কেটে সু বসানো হলো আশাগুলো আরও উজ্জ্বল আর সোনালী সাঁকো দিয়ে যাদের যাবার কথা
সপ্তম
~
গৌতম রায়
মাগরিবের ছায়া
গৌরীপুরে চটকল তৈরি করে ইংরেজ তখন লাভের মুখ দেখতে শুরু করেছে। তাই গঙ্গার ধার ঘেসে জমিগুলোর উপর তাদের তখন ধীরে ধীরে নজর পড়তে শুরু করেছে। শীতল মুখার্জীর বাপ কর্তব্যনারায়ণ তখন নৈহাটি কাঁঠালপাড়া ধার ঘেসে গঙ্গা বরাবর একদম মুক্তোপুর শ্মশান পর্যন্ত জায়গার মালিক।
~
দেবাশিস সাহা
লাশ
ক্ষতবিক্ষত লাশ সাঁতার কাটবে বলে বুক পেতে রাখে নদী প্রতিটি ক্ষত থেকে রক্তপাতের পর স্নানের কি উল্লাস