শনিবার ০২ আগস্ট ২০২৫

সম্পূর্ণ খবর

কলকাতা | কেনা জলে বিপদের আশঙ্কা কতটা, নিত্যপ্রয়োজনে ব্যবহৃত পানীয় জল সুরক্ষিত তো? দুরারোগ্য ব্যাধি হাতছানি দিচ্ছে কি

Reporter: গোপাল সাহা | লেখক: AD ৩০ জুন ২০২৫ ১৯ : ১১Abhijit Das

গোপাল সাহা

নিত্যপ্রয়োজনে মানুষের ব্যবহৃত পানীয় জল জনজীবনে অজান্তেই ডেকে আনছে ভয়াবহ বিপদ। বিশেষত বাজার থেকে কেনা মিনারেল ওয়াটার জার থেকে অজান্তে বিপদের মেঘ ক্রমাগত ছড়িয়ে পড়ছে। মিনারেল ওয়াটার বলে বাজারে বিক্রি হওয়া বিভিন্ন কোম্পানির জলের জার বা বোতলগুলি কতটা সুরক্ষিত এবং পানের যোগ্য তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। চিকিৎসকমহলে উৎকণ্ঠা এবং আতঙ্ক। ভাজ পড়ছে কপালে মানবজীবনের সুস্থতা নিয়ে।

প্রতিদিন বাজার থেকে ২০ লিটারের জলের জার আপনি এত আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে কিনছেন সেগুলিই রোগের মূল আঁতুড়ঘর বলে দাবি বিশেষজ্ঞদের। চিকিৎসকদের মতে, এই জলের জারগুলিতে রয়েছে এমন বহু ক্ষতিকারক রাসায়নিক যার ফলে উপকারের চেয়ে বেশি ক্ষতি হচ্ছে। এই জারগুলি তৈরি হয় পলিইথিলিন টেরেফথ্যালেট (PET) নামক একটি প্লাস্টিক উপাদান দিয়ে যা কয়েকবার ব্যবহারের পরেই জলে বিষাক্ত অবশিষ্টাংশ ছড়াতে শুরু করে। আট-দশ বার ব্যবহারের পর এগুলি আর নিরাপদ থাকে না বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা এবং যা পরীক্ষামূলকভাবেও প্রমাণিত। দুঃখজনকভাবে, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই পুনর্ব্যবহারের সংখ্যা ট্র্যাক করার কোনও পদ্ধতি থাকে না। ফলে জারগুলি ততক্ষণ ব্যবহৃত হয় যতক্ষণ না তা ফেটে যায় বা দৃশ্যমানভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)-র গাইডলাইন অনুযায়ী, পানীয় জলে 'টোটাল ডিসঅলভড সলিড' (TDS) এর মাত্রা ৩০০ পিপিএম-এর নীচে হওয়া উচিৎ। পানীয় জলের বাজারচলতি প্রসিদ্ধ প্রস্তুতকারক সংস্থার ৫০০ মিলি, এক, দুই, পাঁচ, দশ ও কুড়ি লিটারের বোতল বা জারে এর মাত্রা দেখা গিয়েছে ৮০-১২০ পিপিএম-এর মধ্যে থাকে। কিন্তু অসাধু ব্যবসায়ীদের রি-সাইকেল করা বোতলের 'জাল-জল' এবং অনামী সংস্থার জল এই গুণগত মানে ডাহা ফেল করে। ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট (WTP) এবং বৈধ ছাড়পত্র ছাড়াই নাম ভাঁড়িয়ে বা জাল 'সিল' ব্যবহার করে 'ব্র্যান্ডেড বোতল'-এ দেদারে বিক্রি হচ্ছে 'জেনেরিক ভেজাল জল'। পরিশ্রুত জলে 'ক্লোরিনেশন' কম মাত্রায় বা বিপজ্জনক মাত্রায় চলে যাচ্ছে। এর ফলে আমাদের পাকস্থলী ও অন্ত্রনালীতে পরিপাকক্রিয়া ব্যাহত হচ্ছে। ক্ষুধামন্দ, হজমের গন্ডগোল, অ্যাসিডিটি, পেটের গন্ডগোল, স্নায়ুতন্ত্রের উপরেও প্রভাব পড়ছে। 

গভীর নলকূপের সমস্যা যেখানে রয়েছে সেখানে আমরা আর্সেনিকের বিষক্রিয়াও দেখেছি৷ তবে যে দু’টি খনিজ পদার্থ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তা হল ম্যাগনেশিয়াম ও পটাশিয়াম। তাই এগুলির মাত্রা সঠিক থাকা অত্যন্ত জরুরি। জলের পরিশ্রুতকরণের প্রত্যেকটি পরীক্ষা সঠিক নজরদারিতে করা প্রয়োজন। 'স্লো স্যান্ড ফিল্টার বেড' (জীবাণুরোধক), রিভার্স অসমোসিস (আরও), অতিবেগুনী রশ্মি দ্বারা শেষধাপের পরিশ্রুতকরণ অত্যন্ত জরুরী যা স্বাস্থ্যসম্মতভাবে বিশেষজ্ঞ ও প্রশাসনিক নজরদারিতে করা উচিত। একই সঙ্গে এই সব জারগুলিতে থাকে না কোন 'এক্সপায়ারি ডেট', যার ফলে বিপদের ঝুঁকি থাকছেই। কারণ, বেশিদিন একটি অনুন্নত প্লাস্টিকের জারে জল সঞ্চিত থাকলে সেখানে অদৃশ্য বেশ কিছু ফাঙ্গাস বা ব্যাকটেরিয়া জন্ম নিতে পারে, যা মানুষের জীবনের জন্য অতীব ঝুঁকিপূর্ণ। 
 
এ জায়গায় 'ননসেন্স পোয়েট্রির' কালজয়ী স্রষ্টা সুকুমার রায়ের 'অবাক জলপান'-এর পথিকের মতো উদ্ধৃত করে বলাই যায়, ‘মশাই একটু জল পাই কোথায় বলতে পারেন?’
 
FSSAI-র (ভারতের খাদ্য নিরাপত্তা ও মান নির্ধারণ কর্তৃপক্ষ) তথ্য অনুযায়ী, ৭৫% প্যাকেজিং ইউনিট FSSAI লাইসেন্স ছাড়াই পরিচালিত হচ্ছে। বেশিরভাগ ২০ লিটারের জারগুলি অধিকাংশ ক্ষেত্রে কল থেকে সরাসরি ভরা হয়। মানা হয় না কোনও স্বাস্থ্য সচেতনতার বিধিনিষেধ। যা অনেকসময় অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে সংগ্রহ করা হয় এবং এতে জলবাহিত রোগ ছড়ানোর ঝুঁকি ৯৯% থেকে যায়।

অপরিশোধিত জল দেখতে স্বচ্ছ হলেও, তাতে থাকতে পারে নানা ধরনের ভয়ঙ্কর উপাদান:

১. ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস: E. coli এবং Legionella-এর মতো প্যাথোজেন শরীরে প্রবেশ করলে জ্বর ও সংক্রমণের সম্ভাবনা থাকে। খারাপ স্যানিটেশন এবং পুরনো পাইপলাইনের মাধ্যমে এই জীবাণু জলে মিশে যেতে পারে। অপরিশোধিত জলে থাকা ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া ও পরজীবীরা শিশু, বৃদ্ধ এবং রোগপ্রবণদের জন্য মারাত্মক। ডায়রিয়া, টাইফয়েড, কলেরা এবং হেপাটাইটিস এ–এর মতো রোগ এসব জল থেকেই ছড়ায়।

২. ভারী ধাতু: আর্সেনিক, সিসা (lead), ও পারদের মতো ধাতু নিঃশব্দে শরীরে প্রবেশ করে দীর্ঘমেয়াদী ক্ষতি করে। কিডনি, লিভার, শিশুদের বুদ্ধিবিকাশে সমস্যা এবং কিছু ক্ষেত্রে ক্যানসারও হতে পারে। 

৩. রাসায়নিক অবশিষ্টাংশ: ক্লোরিন, কীটনাশক ও শিল্পবর্জ্যের কারণে জলের স্বাদ যেমন বদলে যায়, তেমনি এগুলি শরীরের হরমোন ভারসাম্য নষ্ট করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে দুর্বল করে তোলে।

৪. পাইপলাইনের মরিচা ও গাদ: পুরনো পাইপলাইন থেকে জল আসার সময় মরিচা ও অন্যান্য গাদ মিশে যেতে পারে, যা আপনার ফিল্টার, পানীয় জল, এমনকি রান্নার ক্ষেত্রেও সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

এই বিষয়ে আমরা সরাসরি কথা বলেছিলাম চিকিৎসক তথা মন্ত্রী শশী পাঁজার সঙ্গে, তিনি বলেন, "বাজারে অনেক জলের সংস্থা রয়েছে, যারা দাবি করছে, তারাও মিনারেল ওয়াটার বানান। এক্ষেত্রে মানুষকে সচেতন হতে হবে, যাচাই করে দেখে নিতে হবে। প্রতিটি মানুষকে সচেতন থাকতে হবে এবং একই সঙ্গে সঠিক টাকেই চিনে নিতে হবে।“ 

মন্ত্রী আরও বলেন, "অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় দূষিত জল দিয়েই এ ধরনের পানীয় প্রস্তুত হয়। কখনও ড্রেনের জল পর্যন্ত ব্যবহৃত হয় বলে অভিযোগ রয়েছে। এ বিষয়ে মানুষকে সচেতন হতে হবে, জল কিনে খাওয়ার সময় নজর রাখতে হবে। প্রয়োজনে সেই ভেন্ডারের সঙ্গে কথা বলে জেনে নেওয়াটা অতীব জরুরি।“

এই বিষয়ে আজকাল ডট ইনের সঙ্গে সরাসরি কথা বলেন আরও দুই চিকিৎসক সংযুক্তা দে এবং রঞ্জন ভট্টাচার্য। চিকিৎসক রঞ্জন বলেন, "পানীয় জলের বোতলের রমরমা বেড়েছে দেড় দশকে। একসময় আমরা মনে করতাম, 'জল কিনে খাওয়া' একটা বিলাসিতা, বড়লোকদের 'স্ট্যাটাস সিম্বল', এখন প্রত্যেক গার্হস্থ্য জীবনের অঙ্গাঙ্গী ভূমিকা পালন করে চলেছে এই মিনারেল ওয়াটার। একটি বহুজাতিক পানীয় জল প্রস্তুতকারক সংস্থার বাৎসরিক ব্যবসা প্রায় ৩০০  মিলিয়ন ডলার। ভূগর্ভস্থ জলের স্তর ক্রমান্বয়ে নীচে নামছে। আকাশছোঁয়া অট্টালিকার জলের চাহিদায় তৈরি হচ্ছে কৃত্রিম দুর্ভোগ।"

শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ সংযুক্তা বলেন, "জল সংরক্ষণের জন্য ব্যবহৃত বড় বড় ট্যাঙ্ক অনেক সময় নিয়মিত পরিষ্কার করা হয় না। এর ফলে সেই জল যখন ক্যান ভরা হয়, তখন সেটি হয়ে পড়ে জীবাণুতে ভরা"। তিনি আরও বলেন, "প্লাস্টিকের এই ক্যানগুলি অনেক সময় এমন জায়গায় রাখা হয় যেখানে সরাসরি রোদ পড়ে এবং ধুলো জমে। আবার, পরিবহনের সময় এগুলি খোলা ট্রাকে নিয়ে যাওয়া হয়, ফলে আরও বেশি রোদ, ধুলো, এবং নোংরা পরিবেশে এক্সপোজড হয়। এতে করে বোতলের ভিতরে ও বাইরে ব্যাকটেরিয়ার জন্ম নেওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়।"


নানান খবর

পার্ক সার্কাসে ওষুধের কারখানায় বিধ্বংসী আগুন, এলাকায় আতঙ্ক

খাস কলকাতায় ভয়াবহ ঘটনা, হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল শতাব্দী প্রাচীন জমিদার বাড়ি, এলাকায় তুমল চাঞ্চল্য

ম্যাট্রিমনি সাইটে আলাপ, তরুণীর ডাকে ছুটেছিলেন সোজা হোটেলের ঘরে, খাস কলকাতায় তরুণের সঙ্গে যা হল….

কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে জাপানি রোগী নিয়ে চরম বিভ্রাট, ভাষা সমস্যায় বিপাকে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ! আসছেন জাপানের রাষ্ট্রদূত

কবি সুভাষ স্টেশনের পর ফের কলকাতা মেট্রোয় বড় খবর, হাওড়া ময়দান শাখা নিয়ে এল বড় আপডেট

শেষ সাত দিনে তিনটি! কলকাতায় ফের ভেঙে পড়ল শতাব্দী প্রাচীন বাড়ি, ঘটনা এলাকায় চাঞ্চল্য 

অন্য রাজ্য থেকে অত্যাচারিত হয়ে যাঁরা ফিরে আসছেন তাঁদের পুজোয় নতুন জামা দিক ক্লাব-প্রশাসন, নেতাজি ইনডোর থেকে বললেন মমতা

‘দু’জনে বিয়ে দিতে হবে, নইলে তোদের মেরে আমিও...”, মধ্যরাতে মেয়ের প্রেমিকের মাকে গিয়ে হুমকি বাবার

বাংলাদেশি সন্দেহে গল্ফগ্রিন এলাকা গ্রেপ্তার তরুণী, উদ্ধার একাধিক জাল ভারতীয় নথি

অলৌকিক না কি বিজ্ঞান, পিটুইটারি গ্রন্থিবিহীন ১৯ বছর, হতবাক চিকিৎসাবিজ্ঞান!

বাইপাসের ধারে প্লাস্টিকের গোডাউনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, ঘটনাস্থলে দমকল

ভেঙে ফেলা হবে কবি সুভাষ স্টেশন! পিলারে ফাটলের পরেই চরম সিদ্ধান্ত নিল মেট্রো কর্তৃপক্ষ

খাস কলকাতায় সমকামী অ্যাপ থেকে প্রতারণার ছক, পুলিশের জালে তিন

ভদ্র আচরণের আড়ালের অপরাধীকে চিনতে পারেননি কেউ, সত্যিটা সামনে আসতেই হতবাক সকলে

চলতি বছরে দেখা নেই পদ্মার ইলিশের, মুখ ভার ভোজনরসিক বাঙালির

বিজেপিকে আক্রমণ করতে গিয়ে এ কী করে বসলেন রাহুল গান্ধী! মৃত নেতাকে নিয়ে টানাটানি শুরু করলেন

ক্রিকেটে শূন্য, উত্ত্যক্ত করার খেলায় একশোয় একশো, আর কত নীচে নামবে ইংল্যান্ড!

বিনোদন পার্কে ভয়ঙ্কর ঘটনা, হঠাৎ ভেঙে পড়ল জয়রাইড, উপর থেকে ছিটকে পড়লেন সকলে, মর্মান্তিক পরিণতি

বীরুর সঙ্গে তুলনা, ভারতীয় ওপেনারকে দরাজ সার্টিফিকেট প্রাক্তন তারকার

এই নথি জমা না দিলেই বন্ধ হবে পেনশন, ঝামেলা এড়াতে সতর্ক থাকুন পেনশনভোগীরা

বুধের চালে ৪ রাশির ভয়ঙ্কর দুঃসময় শেষ! সব বাধা কাটিয়ে আসবে কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা, যা ছোঁবেন তাই সোনা

‘ওয়ার্ক ফ্রম হোম’-এ ঘণ্টার পর ঘণ্টা কাজ! সতর্ক না থাকলেই কামড়ে ধরবে মারাত্মক রোগ!

মাঝে মাঝেই দাঁড়াতে গিয়ে হাঁটু সোজা করতে পারেন না? নেপথ্যে লুকিয়ে থাকতে পারে ৫ ভয়ঙ্কর কারণ

শুধু পেট সাফই নয়, একাই বশে রাখে সুগার-কোলেস্টেরল! নিয়মিত এক চামচ পেটে গেলেই জব্দ হবে হৃদরোগ

ওভালে আকাশ ছুঁলেন বাংলার দীপ, পন্টিং বলেছিলেন ঘুসি মারবেন, বঙ্গপেসার সবক শিখিয়ে গেলেন ইংল্যান্ড ও অজি প্রাক্তনকে

প্রজ্বল রেভান্নার যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের সাজা, গৃহপরিচারিকাকে ধর্ষণে দোষী সাবস্ত্য প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী দেবেগৌড়ার নাতি

সাদা মাথা কালো হবে! অল্প বয়সেই চুলে পাক ধরা আটকাতে সময় থাকতে মেনে চলুন তিনটি ঘরোয়া পদ্ধতি

মালাইকা নন, অনুষ্কার প্রেমে পাগল ছিলেন অর্জুন কাপুর! করণ জোহরের মুখ ফসকে বেরিয়ে এল কোন গোপন কথা?

প্রেমিক জুটছিল না... 'ওখানে' শেভ করে তাক লাগিয়ে দিলেন বিশ্বের সবচেয়ে 'লোমশ সুন্দরী'

শিবের মতো নীল হয়ে যায় গায়ের রং! বিরল অবস্থার খোঁজ পেলেন বিজ্ঞানীরা

'মোদির নাম বলতে জোর করেছিল', মালেগাঁও মামলায় বেকসুর খালাস পেয়েই বিস্ফোরক প্রজ্ঞা ঠাকুর

কথার যুদ্ধে জিততে হলে আপনাকে এই বইগুলি পড়তেই হবে, তারপরই কেল্লাফতে

শচীনকে ছাপিয়ে গেলেন সিরাজ, আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে মেগা মাইলস্টোন

নিজেকে ফিট রাখতে গিয়েই শেষ, মাত্র বাইশেই চলে গেলেন বাংলার উঠতি ক্রিকেটার

অশনি সংকেত! অতি প্রবল বৃষ্টি ৫ জেলায়, জারি লাল সতর্কতাও, আগামী সপ্তাহেও চরম দুর্ভোগ এই জেলাগুলিতে

'আমার কাঁধে হাত রাখলে আকাশ ঘুসি খেত', বঙ্গপেসারের কাণ্ড দেখে পন্টিং উত্তেজিত, ফিরে যাচ্ছেন পুরনো দিনে

ফের ছোটপর্দায় জুটি বাঁধছেন বিক্রম-ঐন্দ্রিলা! কোন চ্যানেলে নতুন রূপে দেখা যাবে দুই তারকাকে?

খরচ হবে না একটাকাও, উল্টে রাজ্যের কোষাগারে ঢুকবে কোটি কোটি টাকা, সমাধান হবে নদী ভাঙনের সমস্যা

লিঙ্গাগ্রের চর্মচ্ছেদ উৎসবে রক্তারক্তি! মৃত্যু ৩৯ কিশোরের, গুরুতর জখম হয়ে বিকলাঙ্গ বহু

সোশ্যাল মিডিয়া