শনিবার ২৬ এপ্রিল ২০২৫
সম্পূর্ণ খবর

নিজস্ব সংবাদদাতা | | Editor: Syamasri Saha ২৬ এপ্রিল ২০২৫ ১৩ : ২২Akash Debnath
আজকাল ওয়েবডেস্ক: শরীর ভাল রাখতে যে মনটাও ভাল থাকা জরুরি এ কথা অনেকেই জানেন কিন্তু মানেন ক’জন? মানসিক উদ্বেগ, উৎকণ্ঠা জমতে জমতে পাহাড়প্রমাণ হয়ে ওঠে, তবু কাউকে সেকথা বলেন না বহু মানুষ। আর এই অবদমিত ভাবনার অভ্যাস থেকেই জন্ম নেয় ‘ওভারথিঙ্কিং’ বা অমূলক দুশ্চিন্তা। বিষয়টি আসলে বেশ জটিল। কয়েক লাইনে তার প্রকাশ অসম্ভব। তবে এহেন সমস্যায় ভুগলে কী করা উচিত তার আলোচনা করা যেতে পারে।
ওভারথিঙ্কিং বা অপ্রয়োজনীয় ভাবনা থামানো কঠিন হতে পারে, তবে কিছু কৌশল নিয়মিত অভ্যাসের মাধ্যমে এটি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।
১. বর্তমান মুহূর্তে মনোযোগ দিন: অতিরিক্ত ভাবনা সাধারণত ভবিষ্যৎ বা অতীতের ঘটনা নিয়ে হয়। বর্তমান মুহূর্তে মনোযোগ দেওয়া বা মাইন্ডফুলনেস অভ্যাসের মাধ্যমে এই প্রবণতা কমানো যায়। প্রথমে শান্তভাবে বসুন এবং আপনার শ্বাস-প্রশ্বাসের অনুভূতিতে মনোযোগ দিন। যখনই অন্য কোনও চিন্তা আসবে, আলতোভাবে মনকে আবার শ্বাসের দিকে ফিরিয়ে আনুন। এটি একটি সহজ কিন্তু শক্তিশালী ব্যায়াম যা মনকে বর্তমানে স্থির করতে সাহায্য করে। এর পাশাপাশি আপনার চারপাশে যা ঘটছে তা মনোযোগ দিয়ে পর্যবেক্ষণ করুন। কী দেখছেন, কী শুনছেন, কী অনুভব করছেন - এই সবকিছুর প্রতি সচেতন হন। এটি আপনাকে বর্তমানের বাস্তবতায় আবদ্ধ রাখবে এবং অপ্রয়োজনীয় ভাবনা থেকে দূরে রাখবে।
২. নিজেই নিজের চিন্তাগুলোকে চ্যালেঞ্জ করুন, যুক্তি দিয়ে ভাবুন: অনেক সময় আমরা এমন সব চিন্তা নিয়ে আচ্ছন্ন থাকি যা বাস্তবসম্মত নয় বা যার কোনও বাস্তব ভিত্তি নেই। এই চিন্তাগুলোকে চিহ্নিত করে সেগুলোকে চ্যালেঞ্জ করা এবং যুক্তিযুক্তভাবে বিশ্লেষণ করা ওভারথিঙ্কিং থামানোর একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায়। প্রথমে সেই চিন্তাগুলোকে চিহ্নিত করুন যা আপনাকে অস্থির করে তোলে। একটি ডায়েরিতে সেগুলো লিখে রাখতে পারেন। দ্বিতীয় ধাপ প্রশ্ন করা। প্রতিটি চিন্তার বিষয়ে নিজেকে প্রশ্ন করুন - এই চিন্তার স্বপক্ষে কী প্রমাণ আছে? এর বিপক্ষে কী প্রমাণ আছে? সবচেয়ে খারাপ কী ঘটতে পারে এবং তার সম্ভাবনা কতটা? এই চিন্তা কি আমার জন্য জরুরি? তৃতীয় ধাপ পুনর্গঠন। অযৌক্তিক বা নেতিবাচক চিন্তাগুলোকে আরও বাস্তবসম্মত এবং ইতিবাচক চিন্তায় পরিবর্তন করার চেষ্টা করুন। উদাহরণস্বরূপ, "আমি ব্যর্থ হব" - এই চিন্তার পরিবর্তে ভাবুন, "আমি চেষ্টা করব এবং যা হয় দেখা যাবে। ব্যর্থ হলেও আমি শিখব।"
৩. মনকে অন্যদিকে সরিয়ে দিন: যখন আপনি বুঝতে পারছেন যে আপনি অপ্রয়োজনীয় ভাবনায় ডুবে যাচ্ছেন, তখন মনকে অন্য কোনও কাজে ব্যস্ত রাখার চেষ্টা করুন। হাঁটা, দৌড়ানো, যোগাভ্যাস বা অন্য কোনও শারীরিক ব্যায়াম মনকে সতেজ করে এবং নেতিবাচক চিন্তা থেকে মুক্তি দিতে সাহায্য করে। এছাড়া গান শোনা, বই পড়া, সিনেমা দেখা, বাগান করা বা অন্য কোনও শখের কাজে নিজেকে নিয়োজিত করুন যা আপনাকে আনন্দ দেয় এবং আপনার মনকে ব্যস্ত রাখে।
তবে মনে রাখবেন, এটি একটি সময়সাপেক্ষ প্রক্রিয়া এবং ধৈর্য ধরে অনুশীলন চালিয়ে যাওয়া জরুরি। আর যদি একা একা না পারেন তাহলে একজন মনোবিদের সাহায্য নিন।
নানান খবর

নানান খবর

গ্রিন টি-হার্বাল টি বাদ দিন! রোজ নিয়ম করে খান এই ফলের পাতার চা, ছুমন্তর হবে যাবতীয় রোগভোগ

এসিতে যাওয়া মাত্রই সর্দি-কাশি, মাথাব্যথা শুরু হয়? সহজ কটি নিয়ম মানলেই দিনভর এসি চালিয়েও থাকবেন সুস্থ

মাত্র ৪ সপ্তাহে কমবে কয়েক কেজি ওজন! কোরিয়ান ডায়েটের জাদুতেই পাবেন নির্মেদ চেহারা, জানেন কী এই বিশেষ পদ্ধতি?

আগুনে গরমে অন্তরে নামবে ঠান্ডা বরফের স্রোত! বাড়িতেই বানিয়ে ফেলুন সুস্বাদু গন্ধরাজ ঘোল

সদ্যোজাত সন্তানকে দেখে আঁতকে উঠলেন মা! এ কেমন রূপ? তুমুল শোরগোল নেটপাড়ায়

ফল খান, কিন্তু ভুলেও কামড় দেবেন না বীজে! প্রাণ নিয়ে টানাটানি হতে পারে যদি এই ফলগুলির বীজ খেয়ে ফেলেন

এক নারীতে আশ মেটেনা, বাড়িতেই বহুগামিতার ব্যবস্থা যুবকের! এক ছাদের তলায় ক’জন স্ত্রী? জানলে চমকে উঠবেন

বিরল পঞ্চগ্রহী যোগে বিবাহ-বহির্ভূত সম্পর্ক হতে পারে এই রাশির! চন্দ্রের কৃপায় আর কোন কোন রাশির কপাল খুলবে আজ?

চোখ বুজে শুয়ে রয়েছেন মহিলারা, শরীরে যেভাবে ইচ্ছা ঘুরে বেড়াচ্ছে গাদা গাদা শামুক! চোখ কপালে নেটদুনিয়ার!

কথায় কথায় মেজাজ হারায় সন্তান? রাগারাগি করবেন না, বরং সন্তানকে শান্ত করতে মেনে চলুন পাঁচটি টিপস

কাঠফাটা গরমে অল্পেতেই কাহিল! কিছুতেই কমছে না ওজন? কোন ডায়েটে সুফল পাবেন? জানালেন পুষ্টিবিদ

হুড়মুড়িয়ে কমবে ওজন, উপচে পড়বে ত্বক-চুলের জেল্লা! গরম জলে এক চামচ খেলেই ভোগাবে না জটিল রোগ

ডায়াবেটিস-ব্লাড প্রেশার থেকে কোলেস্টেরল! হাজার রোগ বশে রাখতে রসুন একাই একশো! কিন্তু কীভাবে খেলে মিলবে উপকার?

মিষ্টি হিসাবে খাওয়ানো হচ্ছে হাতির মল! রেস্তোরাঁর কাণ্ড প্রকাশ্যে আসতেই তুলকালাম

শিশ্নের মুখ থেকে কিলবিল করে ওটা কী বেরিয়ে আসছে! রোগীর গোপনাঙ্গ দেখে ভয়ে কাঁপলেন চিকিৎসকরা