রবিবার ১৭ নভেম্বর ২০২৪
সম্পূর্ণ খবর
AA | ২৮ মে ২০২৩ ২০ : ৫৯Rishi Sahu
আজকাল ওয়েবডেস্ক:পায়ের তলায় সর্ষে।
ইচ্ছে হলেই ঘুরতে বেরিয়ে পড়েন? আর বেড়াতে বেরিয়ে আপনার মেজাজটাই তো ‘আসল রাজা’! বেড়ানোর আনন্দ পুরোপুরি উপভোগ করতে তাই রাজকীয় আস্তানা খোঁজেন। আজকাল ডট ইন আপনার মনের ইচ্ছে টের পেয়ে হদিশ দিচ্ছে সাত সেরা বুটিক হোটেলের। যেখানে লুকিয়ে স্বর্
১. ইভলভ ব্যাক, কাবিনি
এই বন্যপ্রাণী রিসর্টটি কর্ণাটকের কাবিনি নদীর ধারে অবস্থিত। বুটিক হোটেলের নকশা এবং সাজসজ্জা কাদু কুরুবু উপজাতির দ্বারা অনুপ্রাণিত। সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপাদান থেকে তৈরি। রিসর্টের কর্মীরা সারাক্ষণ তাঁদের অতিথিদের সেবায় নিয়োজিত।
২. ভাইথ্রি গ্রাম, ওয়েনার
ঝর্ণার শব্দ আর পাখির কাকলি— এক যোগে পাবেন ভাইথ্রি গ্রামে। সবুজের মাঝে নিজেকে হারিয়ে ফেলতে চাইলে পৌঁছে যান ওয়েনারে। প্রকৃতির সঙ্গে ছুটির কাটানোর আদর্শ জায়গা। গ্রামের 'নো প্লাস্টিক' নীতি পরিবেশকে কলুষিত হতে দেয়ন
৩. মশলা গ্রাম, পেরিয়ার
পেরিয়ার টাইগার রিজার্ভের মশলা গ্রাম আদর্শ পরিবেশবান্ধব জায়গা। বড় বড় ঘাস, কীটনাশকমুক্ত জমি, সৌর শক্তি এখান মূল আকর্ষণ। এখানে কোনও শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত যন্ত্র নেই।
৪. নারকেল লেগুন, কুমারাক
পরিবেশ-বান্ধব বিলাসবহুল রিসর্টে রয়েছে কুঁড়েঘর। সৌর বিদ্যুতের নৌকা। যা আপনাকে প্রকৃতি-বান্ধব অভিজ্ঞতা দেবে। সঙ্গে দেশ-বিদেশের পাখির গান। শহরের কোলাহল থেকে দূরে সময় কাটাতে চাইলে এই পরিবেশ আদর্শ।
৫. আলিলা দিওয়া, গোয়া
এই বুটিক হোটেল গোয়ায় ধানক্ষেতের মধ্যে তৈরি। হোটেল তৈরিতে কোনও গাছের কাঠ ব্যবহার করা হয়নি। অতিথিদের বিলাসের পাশাপাশি পরিবেশগত ভারসাম্যও বজায় রাখে।
৬. কিপলিং ক্যাম্প, কানহা জাতীয় উদ্যান
এই বুটিক হোটেলটি দুই বন্যপ্রাণী সংরক্ষণবিদ বানিয়েছিলেন। আনা এবং বব রাইট এই হোটেলের নির্মাতা। রিসর্টটিতে খোলা কুয়ো থেকে জল তুলে ব্যবহার করা হয়। হোটেলে ছোটপর্দার দৌরাত্ম নেই। এবং প্লাস্টিক বোতল-মুক্ত
৭. বেয়ার ফুট, হ্যাভলক দ্বীপ
আন্দামানের হ্যাভলক দ্বীপের বেয়ারফুট হোটেল মানেই প্রকৃতির কাছাকাছি। পায়ের নীচে সাদা বালির রাশি। হাত বাড়ালেই নীলচে সমুদ্র। এই ইকো-রিসর্টে রয়েছে ছত্রাকের তাঁবু, কটেজ এবং ভিলা। প্রতিটি কটেজ পরিবেশবান্ধব এবং চূড়ান্ত বিলাসবহুল।