শুক্রবার ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

সম্পূর্ণ খবর

বিনোদন | EXCLUSIVE: কবিতাকে ভেঙে গানের রূপ, এবছরই আসছে নতুন অ্যালবাম: অর্ণব

Riya Patra | ০৯ মে ২০২৪ ১৫ : ৪৬Riya Patra


রিয়া পাত্র

"…হারিয়ে যাওয়ার নিয়ম নেই এখানে
হারাবো বলেই পা টিপে এগোতে গেলেই
গোটা শহর বাতি জ্বেলে সতর্ক।‘
 কাঁধ পর্যন্ত চুল, হাতে গীটার। ঘাড় সোজা রেখে গাইছেন একের পর এক গান। যাঁর সুরে, কথায় ডুবে আছে একটা প্রজন্ম। কখনও তাঁর গান হয়েছে প্রেমের ইশতেহার, কখনও সুর হয়েছে বিপ্লবের। আর তিনি, কিছুটা অন্তরালে বসেই তৈরি করছেন একের পর এক "রিয়েল ম্যাজিক"। গান ছাড়া প্রায় ছোঁয়া না পাওয়া সেই শায়ান চৌধুরী অর্ণবের সঙ্গেই এবার কথোপকথন। গান নিয়ে, আঁকা নিয়ে, ভবিষ্যতের পরিকল্পনা নিয়ে, নতুন অ্যালবাম নিয়ে, আর সংবাদ মাধ্যম থেকে পালিয়ে বেড়ানো নিয়ে। দুপুরের ভাতঘুম কাটিয়ে ঢাকা থেকে বললেন, ‘বলেন’। কলকাতায় বসে তাঁর কথা শুনলেন রিয়া পাত্র।

* সংবাদমাধ্যম নাগাল পায় না, আমাকেও অপেক্ষা করতে হল প্রায় বহুদিন। কারণ কী?
অর্ণব: আমি ইন্টারভিউ দিই না খুব একটা। আমি মনে করি এটা খামোখা দু’ জনের সময় নষ্ট করা (হেসে)। 

* তাহলে আজ কি সময় নষ্ট করতেই বসা?
অর্ণব: মাঝে মাঝে উচিৎ। অনেক দিন পরে পরে কথা বলি। একই জিনিস বারবার বলতে ভালো লাগে না।

* একটা প্রজন্ম বড় হয়ে গেল অর্ণবের গান শুনতে শুনতে। প্রায় ২০ বছর শান্তিনিকেতনে কাটিয়ে এখন পুরোপুরি ঢাকায়। টুকিটাকি আসছেন ফিরে যাচ্ছেন।শান্তিনিকেতনে ফিরতে ইচ্ছে করে না?
অর্ণব: করে তো। সময় পেলে যাই। ইদানিং কম হচ্ছে। তবে করোনার আগে পর্যন্ত ওখানেই সময় কাটাতাম বেশি। খুব মিস করি শান্তিনিকেতন।

* এই সময়টায় কী বুঝলেন, শান্তিনিকেতনের সময়টাই ভাল, নাকি এখনকার স্টুডিও-জীবন? নাকি এসব বদলে যাচ্ছে বয়সের সঙ্গে সঙ্গে
অর্ণব: এটা সময় সময়ের ব্যাপার। শান্তিনিকেতনে বেশি দিন থাকলে মনে হয় ঢাকায় গিয়ে কাজ করি, ঢাকায় কাজে হাঁপিয়ে গেলে ভাবি ওখানে গিয়ে থাকি। শান্তিনিকেতনে আমি নিজেকে সময় দিতে পারি, প্রকৃতির মধ্যে থাকি।

* শান্তিনিকেতনই তাহলে নতুন ভাবনা দেয়?
অর্ণব: হ্যাঁ।

* অর্ণব, অসাধারণ সব লিরিক্সের পাশাপাশি, আপনি বরাবর মিউজিক্যাল অ্যারেঞ্জমেন্ট নিয়ে কাজ করছেন নানা ভাবে, ফিউশন করছেন রবীন্দ্রসঙ্গীতের সঙ্গে…
অর্ণব: আমি শান্তিনিকেতনে বড় হয়েছি। কমবেশি রবীন্দ্রসঙ্গীত জানা ছিল। আবার ঢাকায় দেখতাম বন্ধুরা কীবোর্ড, গীটার, বিদেশী যন্ত্র বাজাচ্ছে। শান্তিনিকেতনে বাজছে এসরাজ তবলা। তখনও পর্যন্ত রবীন্দ্রনাথের গান ছাড়া কিছু জানতামও না। সুতরাং যা কিছু শিখলাম, রবি ঠাকুরের গানে, বাউল গানেই ব্যবহার করলাম। সেখান থেকেই নতুন নতুন ভাবনা। যেহেতু আমি ছবি আঁকার মানুষ, সেহেতু পিছনের ব্যাকড্রপ রং দিয়ে বদলে দিতে চাইতাম। গীটারের বাইরেও কী ব্যবহার করা যায় সেটা ভাবতাম। 



* ছবি বলতে মনে এল, আপনি তো গান ছেড়ে ভিস্যুয়াল আর্ট নিয়ে পড়ানোর কথা ভেবেছিলেন বছর খানেক আগে। তার কী হল?
অর্ণব: পরিকল্পনাটা এখনও আছে। মাঝে কোকের কাজটা চলে এল। আমার ইচ্ছে আছে ভিস্যুয়াল আর্টে চলে আসার। ছবি আঁকলে আমার সময় ভালো কাটে। 

* অর্ণবের কাছে তাহলে এগিয়ে কী? গান না আঁকা?
অর্ণব: এখন এমন একটা জায়গায় দাঁড়িয়ে, গীটার বাজানোটা নিজের থেকে বেশি অন্যদের জন্য। সবার কেমন লাগবে সেটা ভাবি। ছবি আঁকা আমার কাছে ডায়রির মতো একেবারে ব্যক্তিগত। গান বাজনায় অনেক কিছু মাথায় রাখতে হয়। ছবি শুধু আমার বিষয়। 

* অর্থাৎ গান লেখার সময় নিজের থেকে বেশি পাবলিক ডিম্যান্ডের কথা মাথায় রাখেন বলছেন?
অর্ণব: ঠিক সেরকম নয়। কিন্তু গান রেকর্ডিং করা সহ নানা টেকনিক্যাল জিনিস মাথায় রাখতে হয়। গান বাঁধলেই শুধু হয় না। গান্টা প্রোডাকশনে যাওয়া খুবই মেকানিক্যাল একটা বিষয়। তারপরেও অনেক ধাপ। সবটা আমি নিজে করি। একটা সময়ের পর সেটা আর ভালো লাগে না।

* মনপুরা থেকে কোক স্টুডিও বাংলা, সঙ্গীতশিল্পী অর্ণব কী কী ভাবে বদলালেন নিজেকে?
অর্ণব: একএকটা ক্ষেত্রে এক এক রকম আসলে। সিনেমার জন্য গান বানালে, তার গল্প মাথায় রেখে গান বানাতে হয়, মিউজিক করতে হয়। আমার কথা সেখানে জায়গা পায় না। আমার থেকে বেরোতে হয়। নিজের গান আবার একান্তই ব্যক্তিগত। 

* আপনার একগুচ্ছ জনপ্রিয় গানের পর এখন বহুদিন অর্ণবের নতুন গান পান না শ্রোতারা। তারা কদ্দুরে?
অর্ণব: আসছে আসছে। ১০টার মতো গান তৈরি। এই বছরের শেষের দিকে নতুন অ্যালবাম লঞ্চ করব। ৮টা নতুন গান থাকবে।

* কী কী চমক থাকবে তাতে? লিরিক্সে বাজিমাত ফের?
অর্ণব: এবার একটু মজা আছে। এই অ্যালবামে কাজ হয়েছে কবিদের নিয়ে। দুই বাংলার নানা কবির কবিতাকে ভেঙে গান তৈরি করেছি। জীবনানন্দ দাশ থেকে শ্রীজাত, নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়, অনেকের কবিতা নিয়ে কাজ করেছি। আমার লেখাও এক-দুটো গান থাকবে। আসলে এখন অ্যালবাম হিসেবে কেউ শুনতে চায় না। সবাই সিঙ্গল শুনতে চায়।

* সত্যি তো, এই ওটিটি, ইউটিউব, কোক স্টুডিওর জামানায় সত্যি অ্যালবাম ব্যাপারটা কি শুধুই নস্টালজিয়া হয়ে যাচ্ছে? হারিয়ে যাচ্ছে?
অর্ণব: সিঙ্গল গানে আমার মনে হয় শিল্পীকে চেনা যায় না। শিল্পীর কাজ সময়কে তুলে ধরা। অ্যালবামে সেটা ভাল হয়। 

* মনে হয় না এখন সকলেই দ্রুত জনপ্রিয়তা পেতে চাইছেন?
অর্ণব: হ্যাঁ। অনেকেই মনে করে মানুষজন চায় না বলে অ্যালবাম বানিয়ে লাভ নেই। স্পেশাল প্রোজেক্ট ছাড়া সিঙ্গেল গানের মানে নেই।একটা ছবি দিয়ে যেমন এগজিবিশন হয় না, তেমনি শিল্পীকেও চেনা যায় না। আমি ছবি আঁকার সঙ্গে গানকে মেলাই বারবার।

* অর্ণব, শুধু সংবাদ মাধ্যম নয়, গত কয়েকবছরে আপনি কি খ্যাতির থেকেও পালিয়ে বেড়াচ্ছেন? মুম্বই যাচ্ছেন না, বাংলায় আসছেন না…
অর্ণব: আমি একটু অলস, একটু লাজুকও মনে হয়। আমি আসলে জানি আমার দৌড় কদ্দুর। আমি বলছি, আমি কিন্তু নিজেকে ভালো গায়ক মনে করি না।

* কী?
অর্ণব: হ্যাঁ। একটা গানের জন্য যে প্র্যাকটিস। স্কুলিং এসব দরকার আমার সেটা হয়নি। ছবি আঁকা নিয়ে যেমন আমার আত্মবিশ্বাস আছে। কী বোর্ড, গীতার বাজাতে শিখেছি, কিন্তু সেটা শখ হিসেবে। গান নিয়ে আগে এত ভাবিনি। গানেরও ছবি আঁকার মতো শুরু থেকে লাইনটানা থেকে শেখা উচিৎ। সুনীধি যেমন, ভুল গাইতে বললেও গাইতে পারবে না। আমার ওই ট্রেনিং নেই। আমার শক্তি আমার অ্যারেঞ্জমেন্টে, মিউজিকে। লালনের গান গাইছি আর টাকার পিছনে দৌড়চ্ছি, আমি ওই জীবন চাই না। আমার ওই জীবন নেই।

* বারবার যেসব গান তৈরি করেছেন, লিখেছেন, তারপর কী মনে হয়েছে ‘ধুর কিছুই হয়নি’?
অর্ণব: হ্যাঁ, এটা হয়। কিন্তু ক্রিয়েটিভ প্রসেসের কোনও শেষ নেই। তবে একটা পয়েন্টে গিয়ে শেষ করতে হয়। নইলে জিনিস নষ্ট হয়। সময় এবং সেই সময়ে কাজের প্রাসঙ্গিকতাও খুব দরকার।

* এবার আসি। কোক স্টুডিওর কথায়। আচমকা ঘরকুনো অর্ণব এই রিস্ক নিলেন…
অর্ণব: আমাকে এই দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল।

* কাটিয়ে দিলেন না কেন?
অর্ণব: না, কাজটা যে সময় এসেছিল, তখন আমি চাইছিলাম ফিরতে। কম্পিউটারের সামনে বসে বসে মিউজিক করতে করতে ক্লান্ত হয়ে গিয়েছিলাম। মাঝে সুনিধী, মুর্শিদের সঙ্গে পরিচয় হয়। কোক স্টুডিওর কাজ আসার পর মনে হল আমি শিকড়ের কাছে ফিরতে পারব।


 
* কোক স্টুডিওর একের পর এক চমক, প্রতি গানে। দুটো পৃথক ধারার গানকে জুড়ছেন বারবার। মানুষ তো নাও নিতে পারতো এভাবে... 
অর্ণব: আমি চেয়েছিলাম দুটো সময়কে মেলাতে।কোক স্টুডিওর প্ল্যাটফর্ম কোলাবরেট করার জায়গা। দুই পৃথক জায়গা থেকে দুজন শিল্পী আসেন।

* এই এক একটা গান ভাবতে, তৈরিতে জন্য সময় কত লাগে?
অর্ণব: আমরা অনেক সময় নিই। আমাদের প্রথম দু’ মাস লাগে শুধু বসে আলচনা করতে। কোন ফর্ম নিয়ে কাজ করব সেটা ভাবি আগে। জারি, সারি, ভাটিয়ালি, ভাওয়াইয়া, পালাগান সেসব নিয়ে আলোচনা করি। তারপর ঠিক হয় এখনকার কোন গানকে যুক্ত করা হবে। মাঝে অনেক মতের অমিল হয়। তারপর মোটামুটি পর্যায়ে ঠিক হলে শিল্পীদের ঢাকায় নিয়ে এসে প্রায় একসঙ্গে থাকি। কাজের মাঝে বাড়ি গেলে বা অন্য কাজে গেলে মাঝে দাগ পড়ে যায়, তাই একসঙ্গেই থাকি। এমনও হয়েছে, বাড়িওয়ালা আমাদের বের করে দিতে চেয়েছেন, এত শব্দ হয়। পালাগান গাইয়ে হোক বা ছাদ পিটানোর টিম আমাদের খুঁজে বের করতেও অনেক সময় লাগে। জামদানির বুলি খুঁজতে বহু সময় লেগেছে। এগুলোকে আবার ফেরত নিয়ে আসাটাই আমার আসল ভালোলাগা। এখনকার অনেকেই এসব বিষয়ে কিছু জানে না। কোক না থাকলে এটা করতে পারতাম না। আমি সকলকে বলি আমাদের পাশে থাকতে। নইলে এগুলো করতে পারব না। 

* ওপার বাংলার সঙ্গেও এপারেও এখন জনপ্রিয়তা তুঙ্গে... 
অর্ণব: গ্লোবার চার্ট ট্রেন্ডিং-এ আমরা ইউটিউবে ৩৮ নম্বরে। মানুষজন বাইরেও ভালোবাসছেন। এখন অনেকেই এতটাই বিদেশী হওয়ার চেষ্টা করেন, আমদের নিজস্বতা হারিয়ে যায়। আমরা শিকড়ের সঙ্গে মেলাতে চাইছি। আর ভারতের ক্ষেত্রে বলতে পারি, আপনাদের ওপর বলিউডের চাপ আছে। অনেকেই বলিউডের মতো করতে চায়। বাংলাদেশে এই চাপটা নেই। আমরা নতুনভাবে ভাবতে পারি। কোক সেই সুযোগটা করে দিচ্ছে। 


*দুই পেরিয়ে তিন নম্বর সিজন, কোন গান বানিয়ে অর্ণব খুশি?
অর্ণব: আমার নিজের গানগুলো আমার খুব কাছের। তাছাড়া সব গান আসলে আমাদের সন্তানের মতো। এক একটা গান এক একটা প্রোজেক্ট আসলে। 
* সুনীধির সঙ্গে নতুন গান কখন?
অর্ণব: আমার সঙ্গে তো কাজ করেছে। আমি চাই নিজের মতো, অন্যান্য শিল্পীদের সঙ্গে কাজ করুক। আমি চাই, রবীন্দ্রসঙ্গীত, ক্লাসিক্যালের বাইরে অন্য ধারার কাজ নিয়ে করুক।

* অর্ণব, আপনি তো সব ক্ষেত্রেই এক্সপ্রিমেন্ট করছেন শুরু থেকেই। কখনও কি আমরা গীটার ছেড়ে অর্ণব কে হারমোনিয়াম-তবলা নিয়ে গান গাইতে দেখব?
অর্ণব: আমি হারমোনিয়াম বাজাতেই পারি না। ছোট বেলা থেকে এসব শিখতে হয়। আমি এসরাজ বাজিতে গাইতে পারব। কিন্তু হারমোনিয়ামে গান গাইলে সেটা গীটার, কী বোর্ডের মতো সুন্দর হবে না।

বলছেন গান গাইতে পারেন না। অথচ একটা প্রজন্ম বিভোর হয়েছে তাঁর সুরেই। বহুদিন পর সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে জানালেন তাঁর ভবিষ্যত পরিকল্পনার কথা। এখন অপেক্ষা, তাঁর পরবর্তী কাজের, নতুন অ্যালবামের আর ছবির।




বিশেষ খবর

নানান খবর

শীঘ্রই আসছে...

নানান খবর

Breaking: তথাগতর বোনের প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছেন রৌনক! কী হবে এই সম্পর্কের পরিণতি?...

গোয়াতে গ্রেফতার জানি মাস্টার, তামান্নার 'আজ কি রাত'র নৃত্য পরিচালকের বিরুদ্ধে কী অভিযোগ?...

দিনদুপুরে সেলিম খানকে প্রাণনাশের হুমকি বিষ্ণোই গ্যাংয়ের! ঘোমটার আড়ালে 'স্ত্রী'-এর চরিত্রে ছিলেন কোন অভিনেত্রী...

সমাজমাধ্যমে এ কী 'নোংরা' ভুল করলেন অমিতাভ বচ্চন! জানতে পেরেই প্রায় হাতজোড় করে ক্ষমাপ্রার্থনা ...

জলের তলায় ডুব থেকে নৌকাভ্রমণ, কলকাতার কোলাহল থেকে দূরে ছেলের সঙ্গে অলস দুপুরে হইচই প্রিয়াঙ্কার...

হৃদয়ের ক্যালেন্ডারে 'শ্রাবণ' চিরস্থায়ী, তাই আশ্বিনে আসছে 'দেখেছি তোমাকে শ্রাবণে'...

'দুই শালিক'-এ নয়া অবতারে ফিরলেন সায়ন, বড় চমক নিয়ে হাজির 'যমুনা ঢাকি' খ্যাত চাঁদনি ...

আম্বানিদের বিয়েতে যাওয়ার জন্য টাকা নিয়েছেন বলিউড তারকারা? বিস্ফোরক দাবি অনন্যা পাণ্ডের...

কোনও সন্তানের মা কেন হননি শাবানা আজমি? নেপথ্যের আসল কারণ প্রথমবার ফাঁস বর্ষীয়ান অভিনেত্রীর...

'সিংহম এগেইন' পিছোনোর কাতর অনুরোধ কার্তিকের, মন কি গললো অজয় দেবগণ-রোহিত শেঠির?...

বিচ্ছেদের বছর ঘুরতেই বড় ঘোষণা সোশ্যাল মিডিয়ায়! কোন ভালবাসায় বাঁধা পড়লেন পরীমণি?...

অভিনয় জীবনে ২৫ বছর পার করতেই বড়সড় চ্যালেঞ্জের মুখে করিনা! কী হতে চলেছে অভিনেত্রীর সঙ্গে?...

পতৌদি প্যালেসের সব হিসাব দেখেন শর্মিলা ঠাকুর! খরচ বাঁচাতে কী কাণ্ড করেছেন সইফ? মুখ খুললেন সোহা...

পতৌদি প্যালেসের সব হিসাব দেখেন শর্মিলা ঠাকুর! খরচ বাঁচাতে কী কাণ্ড করেছেন সইফ? মুখ খুললেন সোহা...

বলিউডের প্রায় সব ছবি কেন ব্যর্থ হচ্ছে? চমকে ওঠার মতো কারণ খুঁজে বের করলেন সঞ্জয় গুপ্তা! ...



সোশ্যাল মিডিয়া



05 24