রবিবার ২০ এপ্রিল ২০২৫
সম্পূর্ণ খবর

RD | ৩০ জানুয়ারী ২০২৫ ২১ : ১৩Rajit Das
আজকাল ওয়েবডেস্ক: শুরু হয়ে গিয়েছে ৪৮তম আন্তর্জাতিক কলকাতা বইমেলা। মঙ্গলবার বইমেলার উদ্বোধন করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। বুধবার থেকে জনসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে বইমেলা প্রাঙ্গণ। আর সপ্তাহের মাঝেই মেলা চত্বরে ভিড় চোখে পড়ার মতো। গোটা বইমেলা প্রাঙ্গণ জুড়ে আয়োজিত এবারের কলকাতা বইমেলায় স্টল দিয়েছেন এক হাজারেরও বেশি প্রকাশক।
বইয়ের এই মহোৎসবের সাক্ষী থাকে কলকাতার বাইরে থেকেও মানুষ আসেন নিত্যদিন। কেউ অফিসের পর, কেউ বা ছুটি নিয়ে, পরিবার, বন্ধুদের সঙ্গে বইমেলায় আসেন আমজনতা। বিশাল এলাকা জুড়ে মেলা ঘুরতে সমস্যার মুখে পড়লে তাঁরা সাহায্য নেন গিল্ডের। এই প্রতিবেদনে রইল সেরকমই কিছু প্রশ্নের উত্তর, যা সাধারণত সাধারণ মানুষের জিজ্ঞাস্য থাকে বইমেলা কর্তৃপক্ষের কাছে।
প্রশ্ন ১: কলকাতা বইমেলায় ঘোরার সময় সঙ্গে থাকা কেউ হারিয়ে গেলে কী করবেন?
উত্তর: কলকাতা বইমেলা চত্বরে সবথেকে উঁচু যে বিল্ডিং সেটা গিল্ড অফিস, কেউ হারিয়ে গেলে গিল্ড অফিসে এসে যোগাযোগ করতে হবে। মেলা চলাকালীন এখানে অ্যানাউন্সমেন্টের ব্যবস্থা রয়েছে। সঙ্গে থাকা কেউ হারিয়ে গেলে এখানে এসে যোগাযোগ করতে হবে সবার আগে। তবে এখন সঙ্গে ফোন থাকায় সেই সম্ভাবনা অনেক কম এমনটাও জানিয়েছে গিল্ড।
প্রশ্ন ২: বইমেলা শুরুর সময় কটা? শেষই বা হয় কখন?
উত্তর: দুপুর ১২টা নাগাদ জনসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হয় কলকাতা বইমেলা। খোলা থাকে রাত ৮টা পর্যন্ত। রাত আটটার পর গেট বন্ধ করে দেওয়া হয়। একের পর এক বন্ধ হতে থাকে স্টলও। যাঁরা মেলা চত্বরে থাকেন তাঁদেরকেও অনুরোধ করা হয় যে মেলা বন্ধ করা হবে ধীরে ধীরে। তবে শুধুমাত্র শেষ দিন রাত ৯টা পর্যন্ত খোলা থাকে কলকাতা বইমেলা।
প্রশ্ন ৩: মেলার শেষ দিনে কি অতিরিক্ত ছাড় দেওয়া হয় বইয়ের ওপর?
উত্তর: গিল্ডের তরফে এরকম কোনও নির্দেশ দেওয়া হয়নি বা কর্তৃপক্ষের কাছে এরকম কোনও খবর নেই। এটা সম্পূর্ণ প্রকাশকদের ওপর। কোনও প্রকাশক চাইলে বইমেলার শেষ দিন বিক্রয় মূল্যের ওপর বেশি ছাড় দিতেই পারেন। এটা সম্পূর্ণ তাঁদের ওপর নির্ভরশীল।