শুক্রবার ১০ জানুয়ারী ২০২৫

সম্পূর্ণ খবর

Krishanu Dey is still remembered for his football skill

খেলা | পছন্দ ছিল ইলিশের ল্যাজা, ভাগ্য নির্ধারণ করতেন বড় ম্যাচের, 'ঝিরি ঝিরি বাতাস কাঁদে..কৃশানুকে মনে পড়ে'

KM | ১০ জানুয়ারী ২০২৫ ১৫ : ৩৮Krishanu Mazumder


কৃশানু মজুমদার: ভারতীয় ফুটবলের অবিসংবাদী এক সম্রাট তিনি। তাঁর বাঁ পা বহু ম্যাচের ভাগ্য নির্ধারণ করে দিয়েছে। কত স্মৃতির যে জন্ম দিয়েছে ওই আট নম্বর জার্সি, তার ইয়ত্তা নেই। ভারতীয় ফুটবলের মারাদোনা তিনি। হয়তো রাজেশ  খান্নাও। সেলুলয়েডের পাতা থেকে জীবন্ত হয়ে ওঠা এক মহাকাব্য। তিনি আমার,আপনার,সবার কৃশানু দে।  

দেখতে দেখতে আরও একটা বড় ম্যাচ এগিয়ে এল। এরকমই ইস্ট-মোহনের ম্যাচে তিনি বল পায়ে ছবি আঁকতেন। ম্যাচের আগে কী করতেন এই  ফুটবল জাদুকর? কীভাবে নিজেকে তৈরি করতেন রক্তের গতি বাড়িয়ে দেওয়া এক ম্যাচের আগে? 

'নাকতলার রন্টু'র স্ত্রী পনি দে বলছেন, ''তখনও আমাদের বিয়ে হয়নি। সময়টাও অন্যরকম ছিল। বড় ম্যাচের দিন আমাদের বাড়ির সামনে দিয়ে ধীর পায়ে হেঁটে চলে যেত। সামনের মুদির দোকানের সামনে একটু দাঁড়াত। আমার দিকে একবার তাকিয়ে হাঁটা লাগাত।'' 

একসময়ের সতীর্থ কৃষ্ণেন্দু রায় বলছেন, ''ও খেলতে নামলে ভুলে যেতাম আমিও বড় ম্যাচে নেমেছি। মন্ত্রমুগ্ধের মতো ওর দিকে তাকিয়ে থাকতাম। এদেশের ফুটবলে এরকম ম্যাজিশিয়ান আর আসবে না কখনও।'' 

বন্ধু মনোজিৎ দাস স্মৃতিরোমন্থন করে বলছেন, ''কৃশানু কৃশানুই। ওর তুলনা ও নিজেই। কত গল্প যে মনে আসছে, তা বলে শেষ করা যাবে না। খুব নরম মনের ছেলে। ভালবাসার মানুষ। এখনও ওর কথা মনে পড়লে গায়ের রোম খাঁড়া হয়ে ওঠে।'' 

আর যাঁর সঙ্গে কৃশানুর জুটির কাহিনি আজও ময়দানে জীবন্ত হয়ে রয়েছে, সেই বিকাশ পাঁজি বলছেন, ''দু'ঘণ্টার অনুশীলন ছাড়াও আমরা দীর্ঘ সময় একসঙ্গে থাকতাম। ফলে আমাদের মধ্যে একটা বোঝাপড়া তৈরি হয়ে গিয়েছিল। মাঠে কোনওদিন চিৎকার করে বলতে হয়নি, রন্টু বল দে।'' 

ঝিরি ঝিরি বাতাস কাঁদে, তোমায় মনে পড়ে--এই হু হু করা আবেগ, মন কেমনের অনুভূতি গানের সুর হয়ে ভেসে বেড়ায় ময়দানের আনাচকানাচে। 

কৃশানু দে এক আবেগের নাম। বাঙালির বড় আপন, বড় প্রিয় এক ফুটবলার। যাঁকে নিয়ে কালি খরচ হয় ভিনদেশের সংবাদমাধ্যমেও। এই নশ্বর পৃথিবীর মায়া কাটিয়ে চলে যাওয়ার পরেও তিনি সুপারস্টার হয়েই থেকে গিয়েছেন বাঙালির মনে। মিথে পর্যবসিত হয়েছেন। তাঁর খেলা একবার যিনি দেখেছেন, তিনি চিরকাল মনে রাখবেন।  
অলস কোনও বিকেলে অনেকের চোখেই ভাসে রন্টুর গোল করার ছবি। অজয় বসুর সেই কণ্ঠস্বর অনুরণিত হয় কোনও নিস্তব্ধ রাতে, ''কৃশানুর শট ঝরা পাতার মতো এঁকে বেঁকে জালে জড়িয়ে গেল।'' 

কৃশানুপুত্র সোহম বলছেন, ''বাবা ফুটবল নিয়ে কোনও কথাই আমাদের সঙ্গে আলোচনা করত না। বাবার কিছু সুপারস্টিশন ছিল সেগুলো মেনে চলত। সব খেলোয়াড়দেরই এরকম সংস্কার থাকে। তবে বড় ম্যাচের আবেগ, উৎকণ্ঠা, উদ্বেগ কোনওদিন প্রকাশ করেনি ঘরে। এমনকী দলের সতীর্থদের সামনেও তার প্রকাশ ঘটায়নি কখনও।'' 

খেলতে নামার আগে  বুটজোড়া মাথায় ঠেকাতেন, বিড়বিড় করে কিছু বলতেন, তার পরে বলকে বশ মানাতেন। এক ঝটকায় দু'-তিন জন প্লেয়ারকে মাটি ধরানো ছিল তাঁর কাছে জলভাত ছিল। প্লেটে সাজিয়ে গোলের গন্ধ মাখা বল বাড়াতেন। এই জাদু কোথায় শিখেছিলেন? তাঁর ঘনিষ্ঠ মহল বলে থাকেন, ঈশ্বরদত্ত এক প্রতিভা। এমন প্রতিভা সচরাচর আসে না। কৃষ্ণেন্দু বলছেন, ''আজকের সময়ে কৃশানু খেললে অনেক স্পনসরেরই ঘুম উড়ে যেত। আকাশছোঁয়া দর উঠত ওঁর।''

ছোটবেলার ক্লাব প্রভাত সংঘ। ময়দানে প্রথম ক্লাব ক্যালকাটা পুলিশ। সেখান থেকে পোর্ট ট্রাস্ট। পোর্টে খেলার সময়েই প্রবাদপ্রতিম শৈলেন মান্নার নজর কেড়েছিলেন তিনি। কৃশানু দের কথা শৈলেন মান্নাই মোহনবাগানকে প্রথম বলেন। তারপরই মোহনবাগানের প্রস্তাব। সবুজ-মেরুন জার্সি ওঠে পিঠে। 

মোহনাবাগানের জার্সিতে প্রথম ডার্বি। আবার মোহনবাগানের জার্সিতেই শেষ বড় ম্যাচ। সোহম বলছিলেন, ''বাবলু কাকুর (সুব্রত ভট্টাচার্য) কোচিংয়ে মোহনবাগানের জার্সিতে যে গোলটা বাবা করেছিল, সেটাই ডার্বিতে সেরা। সবাই একবাক্যে ওই গোলটাকেই সেরা বলে।'' 

কৃশানু শব্দের অর্থ আগুন। ব্যবহারিক জীবনের চুপচাপ, শান্ত থাকা মানুষটা বল পায়ে মাঠে ছড়িয়ে দিতেন এক মুঠো 'আগুন'। 

১৯৮৫ সালের লিগের ইস্টবেঙ্গল-মহমেডান ম্যাচ। জনশ্রুতি বলে, ওই ম্যাচটাই কৃশানু নামের এক ‘প্রতিভা’র জন্ম দিয়েছিল ভারতীয় ফুটবলে। 

ইস্টবেঙ্গলের কোচ তখন পিকে বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রথম দলে রাখা হয়নি কৃশানুকে। চিমার গোলে এগিয়ে যায় মহমেডান স্পোর্টিং। অনেক পরে নামানো হয় ফুটবল শিল্পীকে। তার পরে কী হয়েছিল? বিকাশ পাঁজি বলছিলেন, '' নেমেই ম্যাজিক দেখিয়েছিল। ওর দারুণ পাস থেকে আমি সমতা ফিরিয়েছিলাম। আর দ্বিতীয় গোলটার পিছনেও কৃশানুরই ভূমিকা ছিল। শট মেরেছিল কৃশানু, মহমেডানের গোলকিপার অতনুর(ভট্টাচার্য) হাত ফস্কে বেরিয়ে আসে বল। ফলো থ্রুতে গোল করে যায় দেবাশিস রায়।'' প্রথম হাফে অবশ্য জামশেদ নাসিরির পেনাল্টি বাঁচিয়েছিলেন এশিয়ান অলস্টার-খ্যাত গোলকিপার অতনু।  

খবরের ভিতরের গল্প বললেন মনোজিৎ। স্মৃতির পাতা উলটে বলছিলেন, ''ওকে প্রথম দলে রাখেননি প্রদীপদা। দেখি জার্সি হাতে কাঁদছে। আমি বললাম, তোকে সুযোগ দিতে বাধ্য হবেন প্রদীপদা। সেকেন্ড হাফে যখন নামবি, তখন দেখিয়ে দিবি। টুলুও (সুদীপ চট্টোপাধ্যায়) অনেক বোঝাল ওকে।  তার পরের ঘটনা তো ইতিহাস হয়ে রয়েছে। একটা প্লেয়ার ওভাবে কোনও দলের ডিফেন্স ভাঙতে পারে? কৃশানুই দেখিয়েছিল অসম্ভব বলে কিছু হয় না।'' 

বারবার লিকার খেতেন। ইলিশ মাছের ল্যাজা ছিল খুব পছন্দের। পরোটা, লুচির সঙ্গে আলুর দম, সুঁটকি মাছের ঝাল দিয়ে ভাত। কৃশানু দের কথা বলতে বলতে চোখের জল ফেলেন পনি দে। 

শনিবারের আইএসএল ডার্বিতে শেষ হাসি তোলা থাকবে কার জন্য? এখনকার কোনও ফুটবলার কি আগাম বুক ঠুকে বলতে পারবেন ম্যাচ জিতবে কোন দল? সোহম বলছেন, ''নীতু কাকু (ইস্টবেঙ্গলের শীর্ষকর্তা দেবব্রত সরকার) আমাকে বলেছিলেন, এরকম বড় ম্যাচের আগে বাবাকে জিজ্ঞাসা করতেন, ম্যাচের রেজাল্ট কী হবে? বাবার ভবিষ্যদ্বাণী বেশিরভাগ সময়েই মিলে যেত।''  

গুয়াহাটির ডার্বি গোটা বাংলা দেখবে। দ্রিমি দ্রিমি বুকে তৈরি হচ্ছেন ফুটবল পাগলরা। স্ত্রী পনি-পুত্র সোহমও  টিভির স্ক্রিনে চোখ রাখবেন। কিন্তু এ তো শুধু নিছক এক ডার্বি নয়। এই ম্যাচ উসকে দেয় নস্ট্যালজিয়া। জাগিয়ে তোলে অসংখ্য স্মৃতি। পনি দে বলছিলেন, ''খেলা দেখতে দেখতে রন্টুর কথাই মনে পড়ে। ও যখন খেলত তখন আমি কালীমূর্তি আঁকড়ে ধরে বসে থাকতাম। ওকে কেউ মারলে আমি কেঁদে ফেলতাম। ওরকম নিষ্পাপ মুখ। কী করে কেউ মারতে পারে?''

ফুটবলের পাশাপাশি ক্রিকেটও খুব ভাল খেলতেন। গোলকিপার হয়ে সোনার আংটি পেয়েছিলেন। অচ্যুত বন্দ্যোপাধ্যায় চিনতে পেরেছিলেন আসল হিরেকে। মনোজিৎ ফিরে যাচ্ছেন ফেলে আসা দিনে। তিনি বলছিলেন, ''লিলুয়ায় ভারতীয় রেল দলের জুনিয়র ন্যাশনাল ক্যাম্পে কৃশানুকে আমি প্রথম দেখি। তার আগে আমি চিনতামই না ওকে। ওর খেলা দেখে মনে হল, এ কী জিনিস আমি দেখছি। আমরা মূল দলে সুযোগ পাই। জুনিয়র ন্যাশনাল খেলতে গেলাম এর্নাকুলামে। একটা ম্যাচে নিজের গোলের দিকে মুখ করে চল্লিশ গজের এক বল আমাকে বাড়িয়েছিল। আমি অবশ্য গোল করতে পারিনি ওই পাস থেকে। একটা দৃশ্য মনে রয়ে গিয়েছে। আমাদের খেলা শেষ। মাঠ থেকে বেরোচ্ছি। দেখি ওর পিছনে প্রায় জনা পঞ্চাশেক লোক। ওই সময় থেকেই কৃশানুর একটা ফ্যান বেস তৈরি হয়ে গিয়েছিল।'' 

তবুও তো তাঁকে হজম করতে হয়েছিল কটাক্ষ। উড়ে এসেছিল ইট-পাটকেল। অসম্মানিত-অপমানিত তারকা রক্তাক্ত হয়েছিলেন মনে মনে। 

প্রত্যাবর্তনের দুর্দান্ত সব গল্প দেখেছে খেলার দুনিয়া। মাইকেল জর্ডন এনবিএ ছেড়ে ফিরে এসে দুনিয়া জয় করেছিলেন।  অবনমনের দুনিয়া থেকে ফিরে এসে লেস্টার সিটির প্রিমিয়ার লিগ চ্যাম্পিয়ন হওয়া কিংবা অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ফলো অনের লজ্জা এড়িয়ে ইডেনে লক্ষ্মণ-দ্রাবিড়ের অতিমানবীয় ইনিংসের সেই ক্যামব্যাক। প্রত্যাবর্তনের ক্যাবিনেটে এক-একটা উজ্জ্বল স্মারক।
কৃশানু দের প্রত্যাবর্তনের কাহিনিও দারুণ আকর্ষণীয়।

স্মৃতি রোমন্থন করে পনি বলছিলেন, ''প্রতিদিন সকালে রেস কোর্সে প্র্যাকটিস। ওই সময়টায় সুদীপ চট্টোপাধ্যায় অনেক করেছিলেন রন্টুর জন্য! ওর কোচ হয়ে উঠেছিল টুলুদা। ওঁর নিজেরও হাত অস্ত্রোপচার হয়েছিল সেই সময়।  ১৯৯০ সাল রন্টুর কাছে স্মরণীয়। ইস্টবেঙ্গলের ত্রিমুকুট জয়, কপিল দেবের হাত থেকে সেরা ফুটবলার হওয়ার ট্রফি পাওয়া। ওকে রোখে তখন কার সাধ্যি।'' 

৬২ নম্বর টোকেন এখনও রয়ে গিয়েছে স্ত্রীর কাছে। সেই সঙ্গে রয়েছে ছেঁড়া কার্টিলেজও। জাপান থেকে আনা বুট জোড়া রয়েছে ইস্টবেঙ্গলের মিউজিয়ামে। অসংখ্য স্মৃতি ছড়িয়ে রয়েছে ময়দানের সবুজ ঘাসে।  

একসময়ের সতীর্থ বিকাশ বলছিলেন, ''আমি চুনীদা-প্রদীপদার খেলা দেখিনি। আমি ভাগ্যবান কৃশানুর খেলা দেখেছি। সব অর্থেই ভারতের মারাদোনা ছিল কৃশানু।'' 

মহমেডানের পাঁচ জনকে কাটিয়ে গোল করার পরে কৃশানু হয়ে ওঠেন 'ভারতের মারাদোনা'।  সেই নাম নিয়ে তাঁর কোনও হেলদোল ছিল না। সোহম বলছেন, ''ডাকনাম নিয়ে বাবার কোনও প্রতিক্রিয়া ছিল না। মানুষকে ভালবাসত, সবার সঙ্গে মিশত। চুপচাপ শান্ত থাকত। বাবা কত বড় ফুটবলার ছিল, তা আমরা বুঝতে পারি চলে যাওয়ার পর।'' যে গভীর প্রভাব এদেশের ফুটবলে তিনি ফেলে দিয়ে গিয়েছেন, তাকে অস্বীকার করবে কে!   

রাজেশ খান্না ছিলেন পছন্দের অভিনেতা। 'আনন্দ' ছবি দেখে নীরবে নিভৃতে চোখের জল ফেলতেন। চলচ্চিত্রের 'আনন্দ শেহগাল' সবাইকে আনন্দ দিয়ে নিজেই একদিন চলে গিয়েছিলেন। কৃশানু দে যেন বাস্তবের সেই আনন্দ শেহগাল। সবুজ ঘাসে ছড়িয়ে রয়েছে তাঁর রূপকথা। তাঁর আর ফুটবলের রোম্যান্স যেন বিখ্যাত গানের সেই লাইন, ''হৃদয়ে লেখো নাম, সে নাম রয়ে যাবে।''

 


#KrishanuDey#IndianMaradona#Derby



বিশেষ খবর

নানান খবর

নানান খবর

অস্ট্রেলিয়া থেকে ফিরেই বৃন্দাবনে বিরাট-অনুষ্কা, শেষবার বৃন্দাবন থেকে ঘুরে আসার পর কোহলির কী হয়েছিল জানেন?...

ডার্বির আগে ম্যাকলারেনের ক্রিকেট যোগ, দুই অজি ক্রিকেটার বন্ধুর থেকে কী টিপস পেলেন? ...

সহজ নয়, ৯০ মিনিট একশো শতাংশ দিতে হবে, বললেন মোলিনা...

তাঁর বল খেলতে ভয়ে হাঁটু কাঁপত অস্ট্রেলিয়ার, বিজিটি শেষের পরেই ক্রিকেট থেকে অবসর নিলেন এই ভারতীয় পেসার...

মেলবোর্নে বিষ দেওয়া হয়েছিল জকোভিচকে!‌ তিন বছর পর বিস্ফোরক অভিযোগ সার্বিয়ান তারকার...

বিবাহবিচ্ছেদের পথে চাহাল? অবশেষে সোশ্যাল মিডিয়ায় মুখ খুললেন তারকা স্পিনার...

দেশে ফিরলেন নীতীশ রেড্ডি, বিমানবন্দরে উপচে পড়ল জনতার ভিড়...

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির জন্য ১৫ জনের দল বেছে নিলেন প্রাক্তন ভারতীয় তারকারা, বাদ পড়লেন কে? ...

পিএসজির বিশাল টাকার অঙ্ক শুনে স্পেন ছাড়ছেন ইয়ামাল? বার্সা ফুটবলারের উত্তরে তোলপাড় ফুটবল দুনিয়া...

ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে সাদা বলের সিরিজে বিশ্রাম দেওয়া হতে পারে এই তারকা ক্রিকেটারকে...

ইস্টবেঙ্গলকে অস্তমিত সূর্যের সঙ্গে তুলনা টুটু বসুর, পাল্টা দিলেন লাল হলুদ কর্তা ...

দ্রোণাচার্যের কাছে পাঠ নিতে দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে মুম্বই, প্রোটিয়াদের ক্রিকেটেও অবদান রোহিতের কোচ দীনেশ লাডের ...

দলে বারংবার আসা-যাওয়া, আকাশ দীপের টেস্ট কেরিয়ার নিয়ে সন্দিহান বোর্ড কর্তা...

'মাত্র তিনটি দল খেলে, এমন বিশ্ব কোথায়', দ্বিস্তরীয় টেস্ট ক্রিকেট নিয়ে প্রশ্ন স্মিথের ...

সন্তোষ জয়ীদের সংবর্ধনা ভবানীপুর ক্লাবের, দেওয়া হল তিন লক্ষ টাকার আর্থিক পুরস্কার ...



সোশ্যাল মিডিয়া



01 25