শনিবার ১৬ নভেম্বর ২০২৪
সম্পূর্ণ খবর
Reporter: নিজস্ব সংবাদদাতা | লেখক: Moumita Chakraborty | Editor: শ্যামশ্রী সাহা ১৬ নভেম্বর ২০২৪ ১২ : ৩৪Moumita Ganguly
আজকাল ওয়েবডেস্ক: অনেক সময় অনেক চেষ্টা করেও পড়া মনে থাকতে চায় না আপনার সন্তানের। বিষয়গুলো আয়ত্ত করতে প্রয়োজন হয় বাড়তি মনোযোগ, অতিরিক্ত শ্রম। কিন্তু কিছু সহজ কৌশল অবলম্বন করলেই আয়ত্ত করা সম্ভব সন্তানের পড়া ভুলে যাওয়ার সমস্যাকে।
কঠিন বিষয়গুলো পড়ার সময় শব্দ করে উচ্চারণ করে পড়তে হবে। শব্দ করে পড়া আর মনে মনে পড়ার মধ্যে পার্থক্য হলো, মনে মনে পড়ার সময় একটি ইন্দ্রিয় অর্থাৎ চোখের মাধ্যমে তথ্য পায় মস্তিষ্ক। অন্যদিকে শব্দ করে পড়ার মাধ্যমে চোখের সঙ্গে কান দিয়েও মস্তিষ্ক তথ্য পেয়ে থাকে। এর ফলে তথ্যটি আরও ভালোভাবে মস্তিষ্কে জায়গা করে নেয়। তবে শুধু শব্দ করে পড়লেই হবে না। বিষয়টি বোঝার চেষ্টা করতে হবে। প্রয়োজনে বারবার পড়তে হবে।
কঠিন বিষয় লিখে লিখে পড়লে সহজে মনে থাকে। অল্পসময়ে যেকোনো পড়া আয়ত্তে আসে এই প্রক্রিয়ায়। লেখার পর নিজেই ভুলত্রুটি খুঁজে বের করতে হবে। ভুল বেশি হলে আবার পড়ে ফের লেখা উচিত।
প্রতিটি মানুষের স্বভাব ভিন্ন হয়। কারও মস্তিষ্ক সকালে ভালো কাজ করে, আবার কারও হয়তো গভীর রাতে। সন্তানের স্বাচ্ছন্দ্যের সময় ক খুঁজে বের করে পড়তে বসাতে হবে। কঠিন বিষয়টি সে সময়ে পড়বে। দেখবে সহজে আয়ত্ত করতে পারছে কিনা। প্রথমে বিভিন্ন সময়ে পড়তে বসে খুঁজে বের করতে হবে কোন সময়ে সন্তানের মস্তিষ্ক সবচেয়ে ভালো কাজ করে।
একটা কিছু জানার পর মস্তিষ্কের সময় প্রয়োজন হয় সেই তথ্যগুলো গুছিয়ে সংরক্ষণ করতে। মূলত বিশ্রাম বা ঘুমের সময়ে মস্তিষ্ক এই কাজটি করে। মস্তিষ্কের জন্য পর্যাপ্ত বিশ্রাম তাই খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অনেকেই পরীক্ষা এলে নাওয়া-খাওয়া, ঘুম বাদ দিয়ে পড়তে শুরু করে। এতে লাভের থেকে ক্ষতিই হয় বেশি। মস্তিষ্কের সর্বোচ্চ কার্যকারিতার জন্য পরিমিত ঘুম প্রয়োজন। মস্তিষ্ককের বিশ্রামের প্রয়োজন।
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পড়া আয়ত্ত করতে পারলে সন্তানকে পুরস্কৃত করুন। নির্দিষ্ট সময়ে পড়া না করতে পারলে শাস্তির ব্যবস্থাও করতে হবে। যেমন পড়াটি শেষ না করে টেবিল থেকে উঠবে না। নিজেকে অনুপ্রাণিত করার জন্য এসব উদ্যোগ খুবই ফলপ্রসূ।
পড়া একবার বুঝলে বা আয়ত্ত করলেই হয় না। সেটা কয়েকদিন পরপর রিভিশন দিতে হয়। আমাদের মস্তিষ্ক অপ্রয়োজনীয় তথ্য বা দীর্ঘদিন অব্যবহৃত তথ্য স্মৃতি থেকে মুছে ফেলে। অধিকাংশ সময় কঠিন বিষয়টি পছন্দের বিষয় হয় না। ফলে এটি ভুলে যায় সহজেই। এই ভুলে যাওয়া আটকানো সম্ভব যদি নির্দিষ্ট সময় পরপর পড়াগুলো রিভিশন দেওয়া হয়।
#Studying techniques for childrens#Lifestyle story
বিশেষ খবর
নানান খবর
নানান খবর
সময় বাঁচে, গ্যাসের খরচও কমে, জানুন প্রেসার কুকারে রান্না করার কিছু সহজ উপায়...
ঝরবে মেদ, বাড়বে হজম ক্ষমতা! ডায়েটে এই সব পানীয় রাখলেই ফিরবে ত্বক-চুলের জেল্লা...
প্রেশার কুকার ছাড়া কীভাবে নরম তুলতুলে হবে মটন? রান্নার এই পদ্ধতিতেই জমে যাবে ভূরিভোজ...
সখের মানিপ্লান্টটি শুকিয়ে যাচ্ছে? জানুন কীভাবে যত্ন নিলে আসবে অঢেল 'মানি'...
বাড়ির স্যুইচ বোর্ডে নোংরা চেপে বসেছে? মাত্র কয়েক মিনিটেই নতুনের মতো দেখাবে এইসব ঘরোয়া জিনিসের ব্যবহারে...
বাড়িতে গ্যাস সিলিন্ডার ব্যবহারের সময় খেয়াল রাখুন এইসব বিষয়, যে কোনও বিপদ ঘনিয়ে আসার আগেই সাবধান হন...
শীতে ফাটা গোড়ালি দূর হবে মাত্র সাতদিনে, পায়ের ত্বক থাকবে মোলায়েম, এই ঘরোয়া মলমেই পা হবে সুন্দর ...
স্লিভলেস পোশাকে লজ্জা? এই ঘরোয়া উপায়ে বগলের কালচে ছোপ দূর করুন এক নিমেষেই...
বাজার চলতি জ্যামের স্বাদ ভুলে যাবেন, বাড়িতে তৈরি এইসব জ্যামেই লুকিয়ে আসল পুষ্টি, শিশুরাও খাবে চেটেপুটে ...
চায়ের একঘেয়েমি কাটাতে শীতে খেয়ে দেখুন এইসব ভিন্ন স্বাদের চা, ইমিউনিটিকে শক্তিশালী করে, এনার্জিও থাকবে তুঙ্গে ...
সাধের ছাদ বাগানকে রাখুন চিরসবুজ, সারের বিকল্প হিসেবে এইসব ঘরোয়া জিনিস ব্যবহারে হবে না পোকামাকড়ের উপদ্রব ...
সন্তানের হাতের লেখার উন্নতি নেই? স্পষ্ট ও পরিচ্ছন্ন লেখার জন্য মেনে চলুন এইসব উপায়...
চাল ভেজানো জল ফেলে দেন? এইভাবে ব্যবহার করলে এক সপ্তাহে দেখবেন ম্যাজিক...
ইমিউনিটি থাকবে চরমে, লাগবে না ওষুধের খরচ, সকালে এই পাতার চায়ে চুমুক দিলেই হবে না কোনও অসুখ...
নামিদামী কোম্পানির গ্লিসারিন নয়, শীতে বাড়িতেই তৈরি করুন সাবান, ত্বকের শুষ্কতা দূর হয়ে উজ্জ্বল হবে গায়ের রং ...