বুধবার ০২ এপ্রিল ২০২৫
সম্পূর্ণ খবর
SG | ২৬ মার্চ ২০২৫ ১৬ : ১৩Sourav Goswami
আজকাল ওয়েবডেস্ক: ইতালির একটি শিশুদের ক্যাথলিক স্কুলে শিক্ষিকা হিসেবে কর্মরত এক মহিলাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে, কারণ তিনি ‘ওনলি ফ্যান্স’ মডেল হিসেবে পার্ট-টাইম কাজ করছিলেন। এলেনা মারাগা নামে ২৯ বছর বয়সী এই শিক্ষিকাকে এক অভিভাবক চিহ্নিত করেন এবং অন্য অভিভাবকদের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ ও ফেসবুকের মাধ্যমে বিষয়টি জানান।
অভিযোগের পর, স্কুল প্রশাসন তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়। তবে, মিস মারাগা পাল্টা যুক্তি দিয়ে বলেন যে তিনি অবসর সময়ে যা করেন, তা অন্য কারো ক্ষতি করছে না। তিনি আরও বলেন যে স্কুল থেকে তাঁর মাসিক প্রায় ১,২০০ ইউরো আয় (প্রায় ১.১ লাখ টাকা) জীবনধারণের জন্য পর্যাপ্ত নয়।
মারাগা ইতালির সংবাদমাধ্যমে জানান, "তাই আমি আগেই অন্য পেশা বেছে নেওয়ার কথা ভেবেছিলাম। আমার কিছু বন্ধুরা খুব ভালো উপার্জন করে। আমি আমার শারীরিক গঠনের জন্য গর্বিত এবং তা প্রদর্শন করতে পছন্দ করি।"
প্রসঙ্গত, মারাগার এডুকেশনাল সায়েন্স এর উপর ডিগ্রি রয়েছে এবং তিনি ক্যাথলিক নার্সারি স্কুলে পাঁচ বছরের অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন। তিনি বলেন, "আমি শিশুদের শিক্ষা দিতে ভালোবাসি। কিন্তু ইন্টারনেটে নিজের ছবি থেকে আমার আয় অনেক বেশি। আমি মাত্র এক মাস আগে 'ওনলি ফ্যান্স' খুলেছিলাম, আংশিক মজা করতে, আংশিক কৌতূহল থেকে, আংশিক এটা দেখার জন্য যে সত্যিই টাকা আয় করা যায় কিনা। এখানে এক দিনে আমি এক মাসের বেতন পেয়ে যাই।"
এই বিতর্কের মাঝে, ইতালির শিক্ষা মন্ত্রক শিক্ষকদের জন্য একটি নতুন আচরণবিধি তৈরির পরিকল্পনা করছে, যাতে শিক্ষকরা প্রাপ্তবয়স্ক ওয়েবসাইটে নিষেধাজ্ঞা পায়। ধারণা করা হচ্ছে যে এই নীতিতে শিক্ষকদের "যে কোনো বিবৃতি, ছবি বা আচরণ থেকে বিরত থাকতে বলা হবে যা তাঁদের স্কুলের সম্মান ও মর্যাদাকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে।"
এই খবর সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে অনেকেই কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। একজন মন্তব্য করেন, "তিনি অফিসের বাইরে কী করেন, তা তাঁর ব্যক্তিগত ব্যাপার।" অন্য একজন লেখেন, "আমি মনে করি এটি কেবল নৈতিকতার ব্যাপার। যদি আপনি শিক্ষক হন, তাহলে আপনাকে শিক্ষার্থীদের জন্য একটি উদাহরণ স্থাপন করতে হবে।"
নানান খবর

নানান খবর

আচমকাই দর্শকদের বের করে দিল পুলিশ, কী ঘটল ভারতীয় জাদুঘরে?

লন্ডনে সারাবছর দুর্গা দর্শন। কেন চর্চায় টেকনো ইন্ডিয়ার পড়ুয়ারা?

তারকাদের উপস্থিতিতে জমজমাট হাঙ্গামা ডট কম- এর প্রিমিয়ার

এতদিন স্পেস সেন্টারে কী করলেন সুনীতারা? কেনই বা রাজনীতি করা হল তাঁদের ফেরা নিয়ে?

কোনও সম্পর্কই ভোলা যায় না

মুখ্যমন্ত্রীকে দেওয়া কথা রেখেছিলেন টেকনো ইন্ডিয়া গ্রুপের কর্ণধার তথা সিস্টার নিবেদিতা বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য সত্যম রায়চৌধুরী

'একই চেয়ারে বসব', মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্য়ানার্জির উদারতায় নতজানু সকলেই