সোমবার ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫
সম্পূর্ণ খবর
KM | ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ ১৭ : ০৬Krishanu Mazumder
কৃশানু মজুমদার: রোদন ভরা এ বসন্ত। এরকমই এক বসন্তে ঝরে গিয়েছিলেন বাংলাদেশ ফুটবলের সেরা 'পোস্টার বয়' মোনেম মুন্না।
ওপার কাঁপিয়ে এপারেরও মন জিতে নিয়েছিলেন তিনি। ইস্টবেঙ্গলের জার্সিতে রূপকথা লিখে গিয়েছিলেন। সবুজ গালচেতে যিনি কখনওই হারতে চাইতেন না। সেই তাঁকেই হার মানতে হল।
এ তো পৃথিবীরই নিয়ম। মধু কবিও তো লিখে গিয়েছেন, ''জন্মিলে মরিতে হবে, অমর কে কোথা কবে।'' কিন্তু তাই বলে মাত্র ৩৮-এই জীবনের পাঠ চুকিয়ে চলে যেতে হবে অনন্তের পথে!
২০০৫ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি মোনেম মুন্না হেরে গেলেন। কিডনির অসুখ অকালে থামিয়ে দিল এক মহাজীবনকে। হাপুস নয়নে সেদিন কেঁদেছিল বাংলাদেশ। কলকাতাও কি কাঁদেনি?
কুড়ি বছর হয়ে গিয়েছে মুন্না চলে গিয়েছেন। কেমন আছেন তাঁর স্ত্রী সুরভী? কেমন আছে মুন্নার পরিবার? জানতে ওপার বাংলায় খোঁজ নিয়েছিল আজকাল ডট ইন।
স্ত্রী সুরভী প্রাক্তন তারকার স্মৃতি দিয়ে যেন নকশি কাঁথা বুনে চলেছেন। স্মৃতিচারণ করে সুরভী বলেন, ''অকালেই তো চলে গেল সে। আমাদের বারো বছরের সংসার। এখন খুব কষ্ট হয়। আমিই এখন ছেলেমেয়েদের বাবা, আবার আমিই ওদের মা। দুটো ভূমিকাতেই অবতীর্ণ হতে হচ্ছে আমাকে।''
১২ সংখ্যার সঙ্গে মোনেম মুন্নার সুখ-দুঃখ জড়িয়ে। শুধু কি মুন্না! সুরভীর জীবনের সঙ্গেও তো বারোর যোগ আর বিয়োগের খেলা!
১৯৯৩ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি বিয়ে হয়েছিল মুন্না-সুরভীর। ২০০৫-এর ১২ ফেব্রুয়ারি পার্থিব এ জগতের মায়া কাটিয়ে চলে গিয়েছিলেন সবার ভালবাসার মোনেম মুন্না। তার দু'দিন পরই যে ভালবাসার দিন। ১৪ ফেব্রুয়ারি। ভ্যালেন্টাইন্স ডে।
১২ বছরের দাম্পত্য জীবন এক নিমেষেই শেষ। ১২-র গেরোয় থমকে গেল দুটি প্রাণের ভালবাসা। শুরু আর শেষ এসে মিশে গেল একই বিন্দুতে।
সুরভী বলে চলেন, ''আমাদের সময়ে তো ভ্যালেন্টাইন্স ডে ছিল না। ফাল্গুনে হলুদ শাড়ি পরে কলেজে যেতাম। এক পারিবারিক অনুষ্ঠানেই প্রথম মুন্নার সঙ্গে দেখা হয়েছিল। ফোন নম্বর দেওয়া-নেওয়া, তার পরে ফোনে কথাবার্তা হত অল্প স্বল্প। বিয়ের প্রস্তাব মুন্নাই দিয়েছিল। প্রথমটায় আমার বাবার আপত্তি ছিল। আমার মামাই বুঝিয়ে সুঝিয়ে বাবাকে রাজি করান।''
এ সব গল্প শুনতে শুনতে মনে হয়, কে বলে গো সেই প্রভাতে নেই তুমি! মুন্না তো আছেন। আমাদের সঙ্গেই রয়েছেন।
কত স্মৃতি তাঁকে নিয়ে, কত গল্প ছড়িয়ে রয়েছে বাংলাদেশ-কলকাতার ধুলোমাখা মাঠে, তার ইয়ত্তা নেই।
কৃষ্ণেন্দু রায়ের মতো প্রাক্তন ফুটবলার বলছেন, ''সময়ের থেকে অনেক এগিয়েছিল মুন্না।'' কথিত রয়েছে, সৈয়দ নইমউদ্দিন একবার এক ম্যাচের আগে মুন্নাকে প্রথম একাদশ তৈরি করতে দিয়েছিলেন।
সুরভী স্মৃতিচারণ করে বলছিলেন, ''বিয়ের পরে কলকাতায় গিয়ে দেখেছি মুন্নাকে কী অসম্ভব ভালবাসে সেখানকার মানুষ।''
ইস্টবেঙ্গলের শঙ্কর মালি বাংলাদেশের তারকা ফুটবলার সম্পর্কে বলতেন, ''মানুষের বেশে স্বয়ং ঈশ্বর নেমে এসেছেন ধরিত্রীতে।''
শোনা যায়, এই বঙ্গের এক দোকানি তাঁর আরাধ্য দেবতার পাশে রাখা মুন্নার ছবিতে ধুপধুনো দিয়ে পুজো করতেন। ইস্টবেঙ্গল ক্লাব তাঁবুতে রয়েছে মোনেম মুন্নার ছবি।
একজন ফুটবলার এতটাই ছাপ ফেলেছিলেন যে সাফ গেমসের আগে বহুল প্রচারিত এক বাংলা সংবাদপত্রে শিরোনাম হয়েছিল, ''শাহবাজ, ঊষা ও মুন্নার গেমস আজ শুরু।''
টুকরো টুকরো এই ছবিগুলো দিয়েই মালা গাঁথা যায়। যে মালার নাম মোনেম মুন্না। সুরভী বলে চলেন, ''বাড়িতে খুব বেশি কথা বলত না। একটা প্রশ্ন একাধিকবার করলে তবে উত্তর পাওয়া যেত। ওর জীবন জুড়ে ছিল খেলা। কীভাবে খেলবে, কীভাবে খেলার আরও উন্নতি করা দরকার, এই চলত ওর হৃদয় জুড়ে। আমিও কোনওদিন ওর খেলায় বাধা দিইনি। বাইরে ওর সঙ্গে গিয়ে বুঝেছি কী ভীষণ জনপ্রিয়তা মুন্নার।''
দু'দফায় ইস্টবেঙ্গলে খেলেছেন মুন্না। ১৯৯১ থেকে ১৯৯৩ ইস্টবেঙ্গলে খেলেছেন। পরে আবার ১৯৯৫ সালে এসেছিলেন লাল-হলুদে। খেলার সময়ে তাঁর জনপ্রিয়তা আকাশ ছঁয়েছিল। জনশ্রুতি বলে, সেই সময়ে কলকাতার ইডেন গার্ডেন্সের অবিসংবাদী নায়ক ছিলেন ভারতের প্রাক্তন অধিনায়ক মহম্মদ আজহারউদ্দিন। ইস্টবেঙ্গলে আসার পরে মুন্নার জনপ্রিয়তাও আকাশ ছুঁয়েছিল। সেই সময়ে সংবাদমাধ্যমে খবর হয়েছিল, আজহার ও মুন্নার সমান সংখ্যক পোস্টার বিক্রি হয়েছিল কলকাতায়।
যিনি ছিলেন একসময়ের সেরা ক্রাউডপুলার, তাঁর খেলা মাঠে বসে মাত্র একবারই দেখেছেন স্ত্রী সুরভী। স্মৃতির পাতা উলটে তিনি বলছিলেন, ''মাত্র একটা ম্যাচ আমি মাঠে বসে দেখেছি মুন্নার। জাতীয় দলের একটা ম্যাচ ছিল। সম্ভবত মালয়েশিয়ার সঙ্গে। অনেক দিন আগের কথা। সব আর মনে করতে পারি না।''
আবাহনী অন্ত প্রাণ ছিলেন মুন্না। আবাহনীই তাঁর যৌবনের তপোবন, বার্ধক্যের বারাণসী। সেই আবাহনী আর তাঁর ভালবাসা প্রসঙ্গে প্রচলিত মিথ, মুন্নার রক্তের গ্রুপ হয়তো এ। এ ফর আবাহনী।
দীর্ঘ কুড়ি বছরে অনেক জল গড়িয়ে গিয়েছে গঙ্গা-পদ্মা দিয়ে। মুন্না কি আগের মতোই প্রাসঙ্গিক? সুরভী বলছেন, ''এখনকার প্রজন্ম তো ওর কথা জানেই না। বছর দুয়েক আগে এক গ্রামে গিয়েছিলাম। সেখানকার অল্পবয়সীরা বলছিল মুন্নার নাম ওরা শোনেনি। একেই তো ভুলে যাওয়া বলে।''
মুন্নাকে জীবন্ত করে রাখার কি কোনও চেষ্টা করেছে বাংলাদেশের ফুটবল জগৎ? ধানমুন্ডির আট নম্বর রোডের ব্রিজে একটি নামফলক থাকলেও সেটা পোস্টারের আড়ালেই ঢাকা থাকে বলে বাংলাদেশের সংবাদ মাধ্যমে খবর। সুরভী বলছিলেন, ''প্রতিবছর ১২ তারিখ আসে সাংবাদিকরা মুন্নার কথা জিজ্ঞাসা করেন। ১২ তারিখ চলে গেলে আবার সব ধামাচাপা পড়ে যায়। সাংবাদিকরা ছাড়া মুন্নাকে নিয়ে কারও কোনও উৎসাহ আছে বলে তো মনে হয় না।''
অভিমানে ধরে আসে সুরভীর গলা। উল বোনার মতো গল্পের পর গল্প জুড়ে চলেছেন মুন্নার স্ত্রী। ভিন দেশের অপরিচিত এক প্রতিবেদকের কাছে বলছিলেন, ''গোটা পরিবারের চাপ কাঁধে নিতে হয়েছিল মুন্নাকে। ভাইকে দাঁড় করানো, বোনের বিয়ে দেওয়া সবই নিজের হাতে করেছে মুন্না।''
এসব শুনতে শুনতে মনে হয় এ তো আর পাঁচটা গৃহস্থ বাড়ির কথাই শুনছি। কোনও ভিনেদশি দেশনায়ক বা তারকা ফুটবলারের জীবন বৃত্তান্ত নয়।
সুরভী এক নিঃশ্বাসে বলে চলেন, ''বিয়ের পরে বেশিরভাগ সময়ই আমি শ্বশুরবাড়ি নারায়ণগঞ্জে ছিলাম। খেলার জন্য মুন্না থাকত ঢাকায়। যেদিন খেলা থাকত তার আগেরদিন ও ক্লাবে থাকত। খেলা হয়ে গেলে বাড়ি ফিরে আসত।''
খেলার কথা নিয়ে বাড়িতে বেশি আলোচনা করতেন না। বিভিন্ন ধরনের গান শুনতে ভালবাসতেন মুন্না। যেদিন ভাল খেলতেন মন ভাল থাকত, ভাল খেলতে না পারলে নিজেকে গুটিয়ে রাখতেন নিজের মধ্যেই।
এবারের ১২ ফেব্রুয়ারি কী করলেন সুরভী? সারাটা দিন কি মুন্নাকে নিয়েই ভেবে গেলেন?
মুন্নার স্ত্রী বলছেন, ''শুধু কি একটা দিন? ওর কথা তো সবসময়েই মনে হয়। ৯ তারিখ ছেলের বিয়ের রিসেপশন ছিল। খুব ব্যস্ততার মধ্যে কেটেছে। মুন্না যেখানে সমাহিত, সেখানে এবার আর যাওয়া হয়নি। জানেন এখন মনে হয়, বড্ড তাড়াতাড়ি চলে গেল ও। ছেলের বিয়ের অনুষ্ঠানটা আমায় একাই করতে হয়েছে। আজ যদি মুন্না থাকত, তাহলে আমার উপরে এই কাজের চাপটা তো কমে যেত। বড্ড কষ্ট হয়।''
শুঁটকি মাছ দিয়ে ভাত-ডাল মেখে খেতে ভালবাসতেন মুন্না। বিভিন্ন ধরনের ছোট মাছ ছিল পছন্দ। পছন্দের তালিকায় ছিল বিরিয়ানিও। সুরভী নস্ট্যালজিক।
কিন্তু এই সময় যে বড় কঠিন। সাংসারিক সমস্ত দায়দায়িত্ব সুরভীর উপরে। তিনি বলছিলেন, ''সকাল থেকে সন্ধ্যা কীভাবে যে কেটে যায়, বুঝতেই পারি না। এত কাজ আমার। সন্ধ্যার দিকে একটু ফুরসত পাই।''
সব শুনে জনপ্রিয় গানের সেই লাইনগুলোই যেন মনে গুনগুনিয়ে ওঠে, মনে পড়লেও আজকে তোমায় মনে করা বারণ!
মুন্নার বুট জোড়া মিউজিয়ামে দিয়ে দিয়েছেন সুরভী, বাড়িতে রয়ে গিয়েছে কিংবদন্তির কয়েকটা জার্সি। মানুষটাই চলে গিয়েছেন। স্মৃতিরা ঘুরে বেড়ায়, কড়া নেড়ে যায় মনের দরজায়। অস্ফুটে সুরভী যেন বলে চলেন, ''বইছে বাতাস, যাবে আর কতদূরে! তোমার অভাবে এ হৃদয় উপবাসে, গন্ধে দ্বিগুণ তোমাকেই ভালবাসে।''
নানান খবর

বাগান সমর্থকদের নিয়ে ভাবছেন না, পাল্টা হুঙ্কার তুর্কমেনিস্তানের ক্লাবের কোচের আজকাল ওয়েবডেস্ক: মোহনবাগানের বিরুদ্ধে এএফসি চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ম্যাচে নামার আগে হুঙ্কার আহাল এফকের কোচ এজিজ আন্নামুহামেদভের। সচরাচর কোনও অ্যাওয়ে দলের কোচ যা করেন না, তাই করে বসলেন তুর্কমেনিস্তানের ক্লাবের কোচ। কলকাতায় এসে পাল্টা চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিলেন মোলিনার দলকে। দলে তাবড় তাবড় বিদেশি ফুটবলার। তারমধ্যে রয়েছে তিনজন বিশ্বকাপার। তারওপর ৫০ হাজার মোহনবাগান সমর্থকদের সামনে খেলতে হবে তাঁদের। কিন্তু বিষয়টিকে তেমন গুরুত্ব দিলেন না আহালের কোচ। বরং, পাল্টা চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেন। আন্নামুহামেদভ বলেন, 'আমরা মোহনবাগান দল সম্বন্ধে জানি। ভাল ফুটবলার আছে। আমরা ট্যাক্টিকাল ফুটবল খেলব। ওদের আমাদের ডিফেন্ডার এবং ফরোয়ার্ডদের নিয়ে ভাবতে দিন। আমরা প্রথমবার এই প্রতিযোগিতায় খেলছি না। আমরা জানি সমর্থকে ঠাসা থাকবে স্টেডিয়াম। আমাদের জন্য এটা প্রথম নয়। আমরা প্রস্তুত। এর আগেও আমরা ভাল দলের সঙ্গে খেলেছি। তাই সমর্থক নিয়ে আমরা ভাবছি না। আমরা এখানে খেলতে এসেছি। নিজেদের সেরাটা দেব।' দলে কোনও বিদেশি নেই। এগারোজন স্বদেশী ফুটবলার। অলিম্পিকে খেলা অনূর্ধ্ব-২৩ জাতীয় দল থেকে ৭-৮ জন প্লেয়ার রয়েছে দলে। তুর্কমেনিস্তানের জাতীয় দলের ৫-৬ জন ফুটবলার রয়েছে। সুতরাং, বিদেশিহীন হলেও, হেলাফেলা করার মতো দল নয়। আহালের কোচ জানিয়ে দিলেন, তিন পয়েন্ট নিয়ে দেশে ফেরার লক্ষ্যেই তাঁরা এসেছেন। বিদেশিহীন দল নিয়ে বাগানের তারকাখচিত দলের বিরুদ্ধে নামতে কোনও ভয়ডর নেই। আন্নামুহামেদভ বলেন, 'আমরা নিজেদের দেশের ফুটবলের উন্নতি চাই। তাই বিদেশি ফুটবলার আনার কোনও প্রয়োজন নেই। আমাদের দেশে অনেক প্রতিভাবান প্লেয়ার আছে। আমরা ওদের তৈরি করতে চাই।' দু'মাস আগে এএফসির প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে আহাল এফকে। প্রস্তুতিস্বরূপ ট্রেনিং ক্যাম্প হয়েছে। স্থানীয় দলের বিরুদ্ধে তিনটে ম্যাচ খেলেছে। মোহনবাগানের খেলা নিয়ে ভিডিও অ্যানালিসিস হয়েছে। সবরকম হোমওয়ার্ক সেরে এসেছে তুর্কমেনিস্তানের ক্লাব। দুই দেশের পরিবেশের মধ্যে বিশেষ পার্থক্য নেই। তবে কলকাতায় আর্দ্রতা বেশি। কিন্তু আহালের কোচের দাবি, এটা কোনও পার্থক্য গড়ে দেবে না। ১২ সেপ্টেম্বর কলকাতায় চলে এসেছে তুর্কমেনিস্তানের দল। মাঠ নিয়েও খুশি। এলমান তাগায়েভ বলেন, 'আমরা প্রস্তুত। সতীর্থরা তৈরি। আমরা জানি মোহনবাগান ভারতের চ্যাম্পিয়ন ক্লাব। শক্তিশালী দল। আমরা ওদের সম্বন্ধে হোমওয়ার্ক করেছি। আমরা নিজেদের সেরাটা দেওয়ার জন্য তৈরি।' মোহনবাগানকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেওয়ার জন্য প্রস্তুত তুর্কমেনিস্তানের ক্লাব।

আত্মবিশ্বাসী মোলিনা, এশিয়ায় নিজেদের প্রমাণ করার পালা 'ভারতসেরা' মোহনবাগানের

ভারতের শক্ত গাঁট তারা, এশিয়া কাপে বড় ধাক্কা খেল এই দল, কী হল?

‘সূর্যকুমার সবকিছুর উত্তর দিয়ে দিয়েছে’, করমর্দন কাণ্ডে সাফ সাফ জানিয়ে দিলেন সৌরভ, কী বললেন প্রাক্তন ভারতীয় অধিনায়ক?

'ক্লাব পর্যায়ের ক্রিকেটও খেলতে পারছে না পাকিস্তান', আফ্রিদিদের দেখে ভীষণ হতাশ শোয়েব

একপেশে ম্যাচে পাকিস্তানকে ধুলিস্যাৎ, এশিয়া কাপের সুপার ফোরে ভারত

কুলদীপের তিন উইকেট, স্পিনারদের জাদুতে ১২৮ রানের টার্গেট সেট করল পাকিস্তান

যত কাণ্ড দুবাইয়ে, তাল কাটল পাকিস্তানের জাতীয় সঙ্গীতের সময়ে

পাক অধিনায়কের সঙ্গে করমর্দনের রাস্তায় হাঁটালেন না সূর্য, পাকিস্তানকে বয়কট

মনোনয়ন জমা দিলেন সৌরভ, ৬ বছর পর সিএবি সভপতি পদে ফিরছেন মহারাজ

'আমিরশাহি ম্যাচের মতো একপেশে হবে না লড়াই', ভারত-পাক ম্যাচ নিয়ে ভবিষ্যদ্বাণী চ্যাম্পিয়ন বোলারের

কোহলিকে বিরাট অনুরোধ তালিবান নেতার, জানলে অবাক হবেন

চোটের কবলে ইয়ামাল, বড় ধাক্কা বার্সার, স্পেনকে ছেড়ে কথা বললেন না ফ্লিক

'বিশ্বের সেরা স্পিনার আমাদের', ভারতের বিরুদ্ধে নামার আগে হুমকি পাক কোচের

ক্রিকেট প্রশাসনে ফের সৌরভ, রবিবারই সিএবি সভাপতি হওয়া একপ্রকার নিশ্চিত

ভারতীয় স্বামী চাই! প্রকাশ্যে প্ল্যাকার্ড হাতে তরুণীর চাঞ্চল্যকর দাবি, নেটিজেনরা বলছেন ' এই স্বপ্নের জন্য শাহরুখ খান দায়ী'

মাত্র ২৫ শতাংশ লিভার নিয়ে বেঁচে আছেন অমিতাভ, সঙ্গে যক্ষ্মার লড়াই! সুস্থ থাকতে কোন নিয়ম মেনে ৮২-তে ক্লান্তিহীন বিগ বি?

সারা দেহে ৪০ হাজার মৌমাছি বসে আছে, অথচ হুল ফোটাচ্ছে না! মধুকরদের 'বশ' করে বিশ্বকে চমকে দিলেন রাজেন্দ্র

নেহালের অভিযোগে ‘বিগ বস ১৯’-এ বিস্ফোরক আমাল! অনু মালিকের ‘মি টু’ বিতর্ক টেনে পরিবারের কোন গোপন কীর্তি ফাঁস করলেন?

এসি কামরায় দেদার ধূমপান! প্রতিবাদ করতেই মহিলা যা করলেন, ছিঃ ছিঃ পড়ল নেটপাড়ায়

সুন্দরবন ঘুরতে যাবেন? এবার থেকে মানতে হবে এই নির্দেশিকাগুলি

হার্টের বন্ধু! বশে রাখে প্রেশার-সুগার, এই চেনা সবজির রস খেলেই ওজন নিয়ে কমবে দুশ্চিন্তা

মণ্ডপে অন্য বর! ছবি মিলিয়ে পর্দাফাঁস, শেষ মুহূর্তে বিয়ে ভাঙল কনেপক্ষ

‘রক্তারক্তি’ কাণ্ড! আইনি লড়াইয়ের ঘোষণা জিতুর! কির বিরুদ্ধে আইনি লড়াইয়ের ঘোষণা অভিনেতার??

'চলো বিয়ে করে নিই', প্রেমিককে রাজি করাতে ৬০০ কিলোমিটার পাড়ি, প্রেমিকাকে মেরে গাড়িতে ভরে দিলেন শিক্ষক

হাতে কামড়ে দিয়েছিল চোর, 'ছোটখাটো' চোট বলেছিলেন চিকিৎসকরা, একবছর পর মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন বৃদ্ধ!

দেশের কোন জনপ্রিয় সুপারমডেল ইচ্ছামতো ‘ব্যবহৃত’ করেছিলেন বরুণ ধাওয়ানকে? গোপন অধ্যায় প্রকাশ্যে এই প্রথমবার খুললেন বলি-তারকা!

প্রথমবার বিদেশে যাচ্ছেন? কোন কোন বিষয় মাথায় রাখলে ঝক্কি পোহাতে হবে না?

'একদিন বাড়িতে এসো', বাড়িতে ডেকে সাইকেলের চেন দিয়ে মারধর, যুবকের গোপনাঙ্গে পরপর পিন ফুটিয়ে দিলেন যুবতী, ভিডিও করলেন স্বামী

তাবু থেকে চলছে নেপালের সুপ্রিম কোর্ট! বদলে যাচ্ছে তারিখের পর তারিখ, দেশজুড়ে খালি অনিশ্চয়তার ছায়া

মানসীর ছেলে অধ্যায়ের অন্নপ্রাশনের জমজমাট অনুষ্ঠান
বিয়ের দিন কেমন সাজবেন, কোথায় বসবে বাসর? সবকিছু পাকা জাহ্নবী কাপুরের! কবে শিখরের সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধছেন অভিনেত্রী?

‘২৩ বছর বয়সেই আমাকে হারিয়ে দেয় সবকিছুতেই…’— ছেলের জন্মদিনে আবেগমথিত খোলা চিঠি অক্ষয়ের

চিকিৎসার পাশাপাশি সমাজের মানবতার আলোর দিশারী কিংবদন্তি ‘গরিবের ডাক্তার’ যোগেন সরকার

নেই হেলমেট, চলন্ত বাইকে আপত্তিকর অবস্থায় ধরা পড়ল তিনজন! হাইওয়ের ভিডিও ভাইরাল হতেই রেগে লাল পুলিশ

আগামী ২০ বছরে খোলনলচে বদলে যাবে ভারতীয় সেনার, কলকাতায় এসে নয়া পরিকল্পনার ঘোষণা করলেন মোদি

‘অত সস্তা মেয়ে নই আমি, পরপুরুষের সঙ্গে এক বিছানায়…’ বিগ বস-এর প্রস্তাব কী কী কারণে ফেরালেন তনুশ্রী?

মাঝ রাতে কার সঙ্গে কথা বলে মা? ফোনেই সারাক্ষণ ব্যস্ত, সন্দেহ হয়েছিল দুই ছেলের, ফাঁকা বাড়িতে শেষমেশ ভয়ঙ্কর কাণ্ড

হাসপাতালে অস্থায়ী ওয়ার্ড গার্লকে ধর্ষণের অভিযোগ, আটক ফেসিলিটি ম্যানেজার