বুধবার ০২ জুলাই ২০২৫

সম্পূর্ণ খবর

দেশ | ভারতীয় বিচারব্যবস্থা কি অভিজাততন্ত্র, হিন্দু ও পুরুষদের দ্বারা প্রভাবিত? জবাব দিলেন প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড়

RD | ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ ২১ : ০৬Rajit Das


আজকাল ওয়েবডেস্ক: ভারতীয় বিচার ব্যবস্থা ও সাম্প্রতিককালের গুরুত্বপূর্ণ নানা মামলার রায় নিয়ে অকপটে সব প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন দেশের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়। বিবিসির হার্ডটকে প্রবীণ সাংবাদিক স্টিফেন সাকুরের একের পর এক কঠিন প্রশ্নের মুখোমুখি হয়েছিলেন প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি। বিচার বিভাগে লিঙ্গ অনুপাত থেকে শুরু করে রাম জন্মভূমি মামলা এবং ধারা ৩৭০-এর মত মামলার মতো গুরুত্বপূর্ণ রায় নিয়ে মুখ খুলেছেন চন্দ্রচূড়।

ভারতীয় বিচার বিভাগে পরিবারতন্ত্রের প্রভাব?
ভারতীয় বিচার বিভাগে পরিবারতন্ত্র ও আভিজাত্যবাদের প্রভাব কতটা? অভিজাত্যবাদ, পুরুষতন্দ্র এবং হিন্দু উচ্চবর্ণের পুরুষদের আধিপত্য আদৌ রয়েছে?  সাংবাদিক স্টিফেন সাকুরের এই প্রশ্নের জবাবে বিচারপতি (অবসরপ্রাপ্ত) চন্দ্রচূড় দ্বিমত পোষণ করেন। তিনি বলেছেন, "ভারতীয় বিচার বিভাগের পর্যায়ক্রমিকস্তর পিরামিডের মতো। জেলা বিচার বিভাগ রয়েছে পর্যায়ের সবচেয়ে নীচে। এইস্তরের দিকে তাকালে বোঝা যায় যে, আমাদের রাজ্যগুলিতে নতুন নিয়োগপ্রাপ্তদের ৫০ শতাংশেরও বেশি মহিলা। এমন কিছু রাজ্য রয়েছে যেখানে মহিলাদের নিয়োগ ৬০ থেকে ৭০ শতাংশে পৌঁছে গিয়েছে।"

প্রাক্তন প্রধান বিচারপতির কথায়, বিচার বিভাগের উচ্চ পর্যায়ে এখন ১০ বছর আগের আইন পেশার অবস্থা প্রতিফলিত করে। বলেন, "গত কয়েক দশক ধরেই আইন শিক্ষায় বহু মহিলাকে দেখা যাচ্ছে। আইন স্কুলগুলিতে লিঙ্গ ভারসাম্য রয়েছে। এখন ভারতীয় বিচার বিভাগের সর্বনিম্ন স্তরেও মহিলাদের অংশগ্রহণ যথেষ্ট ভালো। জেলা বিচার বিভাগে মহিলাদের সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছে, যা আগামীতে আরও বাড়বে।" 

ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় ছিলেন দেশের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি ওয়াই ভি চন্দ্রচূড়ের ছেলে। সাংবাদিক এই প্রশ্ন উত্থাপন করতে ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় বলেন, |"যতদিন আমার বাবা ভারতের প্রধান বিচারপতি ছিলেন, ততদিন আমি যাতে দেশের কোনও আদালতে প্রবেশ না করি এই নির্দেশ দিয়েছিলেন। এই কারণেই আমি হার্ভার্ড আইন স্কুলে তিন বছর পড়াশোনা করেছি। বাবা অবসর নেওয়ার পর আমি প্রথমবারের মতো কোনও আদালতে প্রবেশ করেছি। ভারতীয় বিচার বিভাগের সামগ্রিক প্রোফাইল দেখলে দেখা যাবে, বেশিরভাগ আইনজীবী এবং বিচারকই প্রথমবারের মতো আইন পেশায় যুক্ত হয়েছেন। তাই আপনি যা বলেছেন তার উল্টো মতই আমি পোষণ করি।" তবে চন্দ্রচূড়ের মতে, বিচার বিভাগের উচ্চ স্তরে নারীদের আরও দায়িত্বশীল পদে নিয়োগ পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।"

মোদী সরকারের চাপ?
প্রাক্তন প্রধান বিচারপতিকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল যে তাঁর মেয়াদকালে তাঁকে কি রাজনৈতিক চাপের মুখোমুখি হতে হয়েছিল? সাংবাদিক সাকুর 'দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস'-এর একটি সম্পাদকীয় উদ্ধৃত করেছেন। যেখানে বলা হয়েছে যে, ভারতে রাজনৈতিক বিরোধীদের মতে, ক্ষমতাসীন বিজেপি তাদের নিজেদের রক্ষা করার জন্য আদালতের উপর নির্ভর করেছিল।

বিচারপতি (অবসরপ্রাপ্ত) চন্দ্রচূড়ের মতে, "ভারত একদলীয় রাষ্ট্রের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে, ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের ফলাফল এই মিথকে ভেঙে দিয়েছে। যদি ভারতের রাজ্যগুলির দিকে তাকানো যায়, তাহলে দেখা যাবে যেখানে আঞ্চলিক আশা, আকাঙ্ক্ষা এবং পরিচয় প্রাধান্য পেয়েছে। ভারতের অনেক রাজ্যে আঞ্চলিক রাজনৈতিক দলের ফলাফল ব্যতিক্রমীভাবে ভালো হয়েছে এবং তারা সেই রাজ্যগুলিকে শাসন করছে।" 

মানহানির মামলায় রাহুল গান্ধীর দোষী সাব্যস্ত হওয়ার বিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হলে, চন্দ্রচূড় বলেন যে, সুপ্রিম কোর্ট পরে রায় স্থগিত করেছে। জামিনে মুক্তি পাওয়া ব্যক্তিদের সংখ্যা উল্লেখ করে প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি বলেন, "উচ্চ আদালত, বিশেষ করে সুপ্রিম কোর্ট, স্পষ্ট বার্তা দিয়েছে যে- আমরা ব্যক্তিগত স্বাধীনতা রক্ষার জন্য রয়েছি। ব্যক্তিগত ক্ষেত্রে, ব্যক্তিগত মতামতের পার্থক্য থাকতে পারে, কিন্তু আসল কথা হল সুপ্রিম কোর্ট ব্যক্তিগত স্বাধীনতার রক্ষায় সচেষ্ট। এই কারণেই আমাদের উপর দেশবাসীর আস্থা রয়েছে।"  

৩৭০ ধারার রায়
সাংবাদিক সাকুর প্রাক্তন প্রধান বিচারপতিতে বলেন যে, জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা বাতিলের কেন্দ্রের পদক্ষেপকে চ্যালেঞ্জ করে ৩৭০ ধারা মামলায় শীর্ষ আদালতের রায়ে অনেক আইনজ্ঞ হতাশ। জবাবে চন্দ্রচূড় বলেছেন, "যেহেতু আমি এই মামলার রায়ের অংশীদার, তাই একজন বিচারকের পেশাগতভাবে রায় রক্ষা বা সমালোচনা করার ক্ষেত্রে কিছু বিধিনিষেধ রয়েছে। আমার সতর্কতা সত্ত্বেও আমি আপনার প্রশ্নের সংক্ষিপ্ত উত্তর দেব। সংবিধানে ৩৭০ ধারাটি যখন অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল তখন তা একটি অধ্যায়ের অংশ ছিল। যার শিরোনাম ছিল ট্রানজিশনাল অ্যারেঞ্জমেন্টস, পরে এটির নামকরণ করা হয়েছিল টেমপুরারি এবং ট্রানজিশনাল অ্যারেঞ্জমেন্টস। অতএব, সংবিধানের তৈরির সময়, ধারণা করা হয়েছিল যে ট্রানজিশনাল যা ছিল তা বিলুপ্ত হয়ে সংবিধানের সামগ্রিক প্রেক্ষাপটের সঙ্গে মিশে যেতে হবে। ট্রানজিশনাল বিধান বাতিল করার জন্য ৭৫ বছরেরও বেশি সময় কি খুব কম?" 

বিচারপতি (অবসরপ্রাপ্ত) চন্দ্রচূড় বলেছেন যে, "জম্মু ও কাশ্মীরের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া পুনরুদ্ধার করতে হবে এবং সেখানে গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। সেখানে লোকসভা ভোট খুব শান্তিপূর্ণ ছিল। সম্প্রতি বিধানসভা ভোটেও অভুতপূর্ব সাড়া মিলেছে। শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর করা হয়েছে। এটাই স্পষ্ট ইঙ্গিত দেয় যে, জম্মু ও কাশ্মীরে গণতন্ত্র সফল হয়েছে।" 

রাজ্যের মর্যাদার প্রশ্নে প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি বলেন, "সরকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে যে, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব জম্মু ও কাশ্মীরের মর্যাদা পুনরুদ্ধার করা হবে। সুতরাং সুপ্রিম কোর্ট গণতান্ত্রিক জবাবদিহিতা নিশ্চিত করেছে। ইতিমধ্যেই সেখানে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, তাই আমরা সাংবিধানিক হস্তক্ষেপ করিনি বলে যে সমালোচনা করা হচ্ছে তা সঠিক নয়।" 

সিএএ ও ব্রিটেনের সমালোচনা-
নাগরিকত্ব সংশোধন আইনের সঙ্গে সম্পর্কিত মামলা প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড়ার মেয়াদকালে কেন গ্রহণ করা হয়নি? সাংবাদিকের এই প্রশ্নের জবাবে  প্রাক্তন বিচারপতি বলেন যে, "ভারতে, আমাদের আইন বাতিল করার ক্ষমতা আছে। আমি আমার মেয়াদে সাংবিধানিক বেঞ্চের জন্য প্রায় ৬২টি রায় লিখেছি, আমাদের কাছে ২০ বছর ধরে বিচারাধীন সাংবিধানিক মামলা ছিল, যা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি নিয়ে ছিল। আপনি কি একটি মামলার মূল্যে নতুন মামলা গ্রহণ করেন, নাকি আপনি গুরুত্বপূর্ণ পুরানো মামলাগুলিও মোকাবিলা করেন? পুরানো মামলার একটি ন্যায্য অংশ নিষ্পত্তি করতে পেরেছি। বাকিটাও যথা সময়ে হবে।"  
রাম মন্দির রায়, এবং দেবতা মন্তব্য

রাম মন্দির রায়ের আগে তিনি একজন দেবতার সামনে বসেছিলেন বলে তার কথিত মন্তব্য সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, "আপনি যদি সোশ্যাল মিডিয়া দেখেন এবং একজন বিচারকের বক্তব্য বের করার চেষ্টা করেন, তাহলে আপনি ভুল উত্তর পাবেন। আমি এই সত্যে বিশ্বাসী যে আমি একজন বিশ্বাসী মানুষ, আমাদের সংবিধান আপনাকে স্বাধীন বিচারক হতে নির্দেশ দেয়, নাস্তিক হতে বাধ্য করে না, এবং আমি আমার বিশ্বাসকে মূল্য দিই, আমার বিশ্বাস আমাকে যা শেখায় তা হল- ধর্মের সার্বজনীনতা এবং আমার আদালতে কে আসে তা নির্বিশেষে, এবং এটি সুপ্রিম কোর্টের অন্যান্য সকল বিচারকের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য, আপনি সমান এবং সমানভাবে ন্যায়বিচার প্রদান করেন," তিনি বলেন।

বিচারকরা দ্বন্দ্বের ক্ষেত্রে কাজ করেন, তিনি বলেন। "দ্বন্দ্বের সেই ক্ষেত্রে, আপনি কীভাবে শান্ত, সাম্যের অনুভূতি খুঁজে পান, বিভিন্ন বিচারকের শান্ত এবং সাম্যের প্রয়োজনীয়তা পূরণের বিভিন্ন উপায় রয়েছে। আমার জন্য, ধ্যান এবং প্রার্থনার সময় খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কিন্তু ধ্যান এবং প্রার্থনায় আমার সময় আমাকে দেশের প্রতিটি ধর্মীয় গোষ্ঠী এবং সম্প্রদায়ের প্রতি সমানভাবে আচরণ করতে শেখায়," তিনি বলেন।

রাম মন্দির রায় 
রাম মন্দির রায়ের আগে চন্দ্রচূড় একজন দেবতার সামনে বসেছিলেন বলে জানিয়েছিলেন তিনি নিজেই। তা নিয়ে প্রশ্নের জবাবে প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি বলেন, "আপনি যদি সোশ্যাল মিডিয়া দেখেন এবং একজন বিচারকের বক্তব্য বের করার চেষ্টা করেন, তাহলে আপনি ভুল উত্তর পাবেন। আমি এই সত্যে বিশ্বাসী যে, আমি একজন ঈশ্বর বিশ্বাসী মানুষ, আমাদের সংবিধান একজন স্বাধীন বিচারককে নাস্তিক হতে বাধ্য করে না। আমি আমার বিশ্বাসকে মূল্য দিই, আমার বিশ্বাস আমাকে যা শেখায় তা হল ধর্মের সার্বজনীনতা এবং সংবিধানের ধারা মোতাবেক রায় দান করা। যা সুপ্রিম কোর্টের অন্যান্য সকল বিচারকের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।" 

ভাবনায় কোন দ্বন্দ্ব থাকলে ধ্যান এবং প্রার্থনার সময় খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন চন্দ্রচূড়। ধ্যান এবং প্রার্থনা আমাকে দেশের প্রতিটি ধর্মীয় গোষ্ঠী এবং সম্প্রদায়ের প্রতি সমানভাবে আচরণ করতে শেখায়।

প্রধানমন্ত্রীর তাঁর বাড়িতে যাওয়া প্রসঙ্গে-
গণেশ চতুর্থীতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির তৎকালীন প্রধান বিচারপতির বাড়িতে যাওয়া নিয়ে ব্যাপক বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছিল, বেশ কয়েকজন বিরোধী নেতা সমালোচনামূলক মন্তব্য করেছিলেন। এই বিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হলে প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় বলেন, "সাংবিধানিক পদের প্রাথমিক সৌজন্য নিয়ে খুব বেশি কিছু বলা উচিত নয়। আমি মনে করি আমাদের ব্যবস্থা খুবই পরিপক্ক, ফলে বুঝতে অসুবিধা হয় না যে উচ্চ সাংবিধানিক কর্মকর্তাদের মধ্যে যে প্রাথমিক সৌজন্য দেখা যায় তার সঙ্গে মামলা নিষ্পত্তির পদ্ধতির কোনও সম্পর্ক নেই।"  

প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি জানান যে, প্রধানমন্ত্রীর সফরের আগে সুপ্রিম কোর্ট নির্বাচনী বন্ড মামলার মতো রায় দিয়েছে। সরকারের বিরুদ্ধে অসংখ্য  রায় রয়েছে। চন্দ্রচূড় বলেন, "গণতান্ত্রিক সমাজে বিচার বিভাগের ভূমিকা সংসদে বিরোধী দলের ভূমিকা নয়। আমরা এখানে মামলার সিদ্ধান্ত নিতে এবং আইনের শাসন অনুসারে কাজ করতে এসেছি।" 


IndianJudiciaryDYChandrchud

নানান খবর

'আমার মা চান আমরা সবাই মারা যাই,তাই আমি এখানে এসেছি', ৮ বছরের শিশুর কাতর আবেদনে গোটা দেশ স্তম্ভিত

লুকিয়ে নিজ বাসভবনে নিয়ে গিয়ে পরিবারের কাছে ২০,০০০ টাকা দাবি! ৬ নাবালক কে অপহরণের অভিযোগে সাব ইন্সপেক্টর 

ঝাড়খন্ডের 'হুল দিবসে' তুমুল সংঘর্ষ, অস্ত্র সমেত ২ জন কে গ্রেপ্তার করল পুলিশ

'I Love You' বলা অনুভূতির প্রকাশ, যৌন অভিপ্রায় নয়: বম্বে হাইকোর্ট

বন্ধ হয়ে যাবে রেশন, যদি না করেন এই কাজটি

হাসপাতালে ঢুকে প্রকাশ্য দিবালোকে এ কী করলেন প্রেমিক? হাড়হিম করা ভিডিও

সড়ক দুর্ঘটনার ক্ষেত্রে ক্ষতিপূরণ কীভাবে নির্ধারণ করা হয়? জেনে নিন বিস্তারিত

বেপরোয়া গাড়ির ধাক্কায় শূণ্যে উড়লেন তরুণী, অফিস যাওয়ার পথেই সব শেষ

রিলায়েন্সের শীর্ষ পদে বসলেন অনন্ত, বছরে কত টাকা বেতন পাবেন মুকেশের ছোট ছেলে

আশঙ্কাই সত্যি হল! ১ জুলাই থেকে বৃদ্ধি পাচ্ছে ট্রেনের ভাড়া, বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে জানাল রেল মন্ত্রক

গোপনে পড়ুয়াদের হোয়াটসঅ্যাপে কী ভিডিও শেয়ার করতেন? হাতেনাতে ধরা পড়লেন স্কুলের ই-রিকশা চালক

প্রত্যাশার ৯ দিন আগেই গোটা ভারত জুড়ে বর্ষা! অবশেষে স্বস্তি দিল্লি-এনসিয়ারে

মোদীর তৃতীয় দফার প্রথম বছরে সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে ঘৃণার অপরাধ বেড়েছে, দাবি এপিসিআর-এর রিপোর্টে

ভোটার তালিকা নিয়ে বড়সড় সিদ্ধান্ত এই রাজ্য, নাম তুলতে লাগবে না কোনও নথিপত্র, দেখে নিন

ভারতের এই রাজ্য প্রতিটি পরিবারের জন্য তৈরি হবে আলাদা আলাদা পরিচয়পত্র

স্ত্রী-কন্যাকে খোরপোশ দেওয়ার নির্দেশ কোর্টের, বড় ধাক্কা খেলেন সামি

চাকরির প্রতিশ্রুতি দিয়ে লক্ষ্য লক্ষ্য টাকা নিয়ে উধাও, সত্য ঘটনা জানলে ভিরমি খাবেন

বার্মিংহ্যামে বিপত্তি! হোটেলবন্দি রাখা হল টিম ইন্ডিয়ার ক্রিকেটারদের

বার্মিংহ্যামে বিপত্তি! হোটেলবন্দি রাখা হল টিম ইন্ডিয়ার ক্রিকেটারদের

নিম্ন আয়ের পরিবারগুলির জন্য বড় খবর, দারুন উদ্যোগ এসবিআই জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের

ফের জুটিতে সত্যম-সুরঙ্গনা

শুরু হল সরোজ ঘোষ মেমোরিয়াল টেবিল টেনিস চ্যাম্পিয়নশিপ‌

শতরানের পর ছয় উইকেট, লাল বলের ক্রিকেটে দুরন্ত প্রত্যাবর্তন মুশিরের

সঙ্গী প্রায়ই মিথ্যে কথা বলেন? সম্পর্কে বড়সড় ফাটল ধরার আগে বুঝুন ৫ লক্ষণ

‘পাততাড়ি গুটিয়ে ফিরতে হবে দক্ষিণ আফ্রিকায়’, ট্রাম্পের হুমকিতে অস্বস্তিতে টেসলা কর্তা

ট্রোলের পাল্টা জবাব অর্শদীপের, সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল স্ক্রিনশট

অকালে উঁকি দিচ্ছে টাক? এই সব ভেষজের ম্যাজিকেই হু হু করে হবে হেয়ার গ্রোথ, বাড়বে চুলের গোছ

চলতি সপ্তাহেও চলবে দুর্যোগ, তালিকায় আপনার জেলা আছে কিনা জেনে নিন?‌

স্থাপত্য়ের ঐতিহ্য়, অম্বুজা নেওটিয়ার আয়োজনে বিশেষ অনুষ্ঠান

সল্টলেকে সরকারি আবাসন থেকে উদ্ধার ছাত্রীর রক্তাক্ত দেহ, আত্মহত্যা নয় দাবি পরিবারের, তদন্তে পুলিশ

পালং পরোটা থেকে চিকেন কষা, বাসন্তি পোলাওয়ের সঙ্গে যোগ হল রসগোল্লা, শিয়ালদহ-দিল্লি রাজধানীর রজত জয়ন্তীতে যাত্রীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা

বুমরা এজবাস্টন টেস্ট খেলবেন?‌ অধিনায়ক শুভমান দিলেন ধোঁয়াশা ভরা জবাব

৪০ বছর বয়সে বিনিয়োগ করেও হতে পারেন কোটিপতি, জেনে নিন বিস্তারিত

ম্যাকালামকে সেরা কোচের তকমা, ইংল্যান্ডের দায়িত্ব নেওয়ার প্রসঙ্গ উড়িয়ে দিলেন প্রাক্তন অধিনায়ক

তিন স্ত্রী, বিবাহবহির্ভূত পাঁচ সন্তানের একজন রয়েছে ভারতেও! এই ক্যাসানোভা ক্রিকেটারের জীবন সবসময় বিতর্কে ঘেরা

ভারতের বিরুদ্ধে ফের মাঠে নামছেন আফ্রিদি! অপারেশন সিঁদুরের পর প্রথমবার ক্রিকেটে মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তান

তৎকাল টিকিট বুকিংয়ে ‘কালোবাজারি রুখতে’ বড় পদক্ষেপ নিল ভারতীয় রেল

অপারেশন সিঁদুরের সময় পাকিস্তানকে মাটি ধরিয়েছিল, ভারতের থেকে সেই অস্ত্র কিনতে চায় এই দেশ

আসছে ধাওয়ানের আত্মজীবনী, কী আছে তাতে জানলে চমকে যাবেন 

সোশ্যাল মিডিয়া