বুধবার ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪

সম্পূর্ণ খবর

দেশ | সীতারামের বড় বৈশিষ্ট্য, তাঁর চিন্তা-ভাবনার মধ্যেও ছিল নেহেরুবাদী ভারততত্ত্ব

Kaushik Roy | ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ২২ : ২৬Kaushik Roy


জয়ন্ত ঘোষাল

 

শীতের সকাল। ফোন করছেন কমরেড সীতারাম ইয়েচুরি। ফোন করেই প্রথম কথাটি হল— জয়ন্ত, আমার এক্ষুনি স্বামী বিবেকানন্দ’র লেখা বেশ কিছু বই দরকার। তার মধ্যে একটা হল, 'প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য'। আর অন্যটি হল, 'রাজযোগ এবং কর্মযোগ'। আমি বললাম, ওরে বাবা!  

 

 

জেএনইউ থেকে বেরিয়ে কমিউনিস্ট সীতারাম ইয়েচুরি লন্ডন থেকে এখন দিল্লিতে। তখন অবশ্য তিনি সাধারণ সম্পাদক হননি। তবে পলিটব্যুরোর সদস্য তো বটেই। তা এহেন সীতারাম ইয়েচুরি হঠাৎ স্বামী বিবেকানন্দ’র বই কেন পড়তে চাইছেন? সময়টা মনে রাখতে হবে। ২০১৪ সালের অনেক আগে। হয়তো দশ বছর আগে। কাজেই নরেন্দ্র মোদী তখনও ক্ষমতায় শুধু আসেননি তা-ই নয়, নরেন্দ্র মোদী যে প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন, সেটাই তখন অজানা ছিল। এমন একটা সময়ের কথা আজ মনে পড়ছে সীতারাম ইয়েচুরিকে নিয়ে কিছু লিখতে গিয়ে।  

 

 

আমি বললাম, দিল্লির গোল মার্কেটে আপনাদের অফিস। সদর দপ্তর থেকে দিল্লির রামকৃষ্ণ মিশন আশ্রম খুব কাছে। ওখানে সমস্ত বই পাওয়া যায়। চাইলে আরও কিছু বইও আমি এনে দিতে পারি। আমি আগে রামকৃষ্ণ মিশন দিল্লি আশ্রমের প্রধান স্বামী গোকুলানন্দজী'র সঙ্গে কথা বলছি। তারপর আপনাকে জানাচ্ছি। এরপর ফোন করলাম দিল্লির মহারাজকে। গোকুলানন্দজী শুনেই বললেন, এ তো বড় আনন্দের কথা যে, সীতারাম ইয়েচুরি স্বামীজি পড়তে চাইছেন। শুধু স্বামীজি কেন, আমি রামকৃষ্ণ দেব ও মা সারদারও কিছু বই দেব ইংরাজি অনুবাদ। তবে ওঁকে কাউকে পাঠাতে হবে না। গোকুলানন্দজী আরও বললেন, আমি নিজেই সিপিএমের সদর দপ্তরে চলে যাচ্ছি। এত কাছে! এ যে হাঁটা পথ প্রায়! নিজেই গিয়ে দেব। সীতারামকে বললাম, স্বামী গোকুলানন্দজী আসছেন পার্টির সদর দপ্তরে। পার্টির সদর দপ্তর, যার নাম একে গোপালন ভবন। সেখানে গোকুলানন্দজী এলেন। দু'হাতে দু'টি ব্যাগে অনেক বই। তাঁর সঙ্গে আমিও গেলাম। এই ঘটনাটা আজও মনে আছে।  

 

 

পরে সীতারামকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম, কী হবে ওই বইগুলির? সীতারাম বলেছিলেন, আমার একটা বক্তৃতা দিতে হবে কেরলে গিয়ে। সেই বক্তৃতার জন্য এই বইগুলি লাগবে। সীতারাম তখন বলেছিলেন, আমাদের কমিউনিস্ট পার্টিতে অতীতে আমাদের সম্পর্কে অনেক ভুল ভাবনা ছিল। আমাদের ইএমএস নাম্বুদ্রিপাদ নিজে ‘ভারতীয় দর্শন’, ‘স্বামী বিবেকানন্দের রচনাবলী’— এসব খুব পড়েছিলেন। এমনকি ইএমএস সবসময় বলতেন, গান্ধীবাদের সমালোচনা করতে গেলে গান্ধীবাদ আগে ভাল করে পড়তে হয়। ইএমএস নাম্বুদ্রিপাদ তো ‘গান্ধীবাদ বনাম মার্কসবাদ’ নামে একটা বইও লিখে ফেলেছিলেন। ইএমএস নাম্বুদ্রিপাদ কেরালার উচ্চ বর্ণের ব্রাহ্মণ। তিনি হয়েছিলেন কমিউনিস্ট। কমিউনিস্ট হলে নাস্তিক হব কি হব না, সেটা দীর্ঘ আলোচনার বিষয়। তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, কীভাবে ওঁর বিশ্বাস হল যে, স্বামী বিবেকানন্দকেও পড়তে হবে।  

 

 

শঙ্করাচার্য নিজেই কেরালার মানুষ ছিলেন। শঙ্করাচার্যের মঠ সেখানে সুবিখ্যাত। এরপরও অনেক বার সীতারাম ইয়েচুরিকে যেতে হয়েছে কেরলে। এমনকি শঙ্করাচার্যের যে মঠ, সেই মঠের সঙ্গে যুক্ত যে বিদ্যায়তন, সেখানে স্বামী বিবেকানন্দকে নিয়ে একটা আলোচনা সভায় সীতারাম ইয়েচুরি উপস্থিত হয়েছিলেন। স্বামী বিবেকানন্দের শুধু সমাজতান্ত্রিক মনোভাব নিয়ে পড়াশোনা করা নয়, স্বামী বিবেকানন্দের ভারত দর্শন, রাষ্ট্র ভাবনা— এসব নিয়েও সীতারাম ইয়েচুরি নিয়মিত পড়াশোনা করতেন।  

 

 

এই সীতারাম ইয়েচুরিকে আমরা অনেকে জানি না। সীতারাম ইয়েচুরির সঙ্গে বহু সাংবাদিকেরই ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল। তার সবচেয়ে বড় কারণ হচ্ছে, সীতারাম ইয়েচুরি খুব মিশুকে মানুষ ছিলেন। তিনি সাংবাদিকদের সঙ্গে গল্প করতে ভালবাসতেন। নানান স্তরে তাঁর সংবাদ মাধ্যমের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল। বরং তুলনামূলক ভাবে প্রকাশ কারাট অত বেশি মেলামেশা করতেন না। প্রকাশ কারাট আর সীতারাম ইয়েচুরির মধ্যে যে তফাতটা ছিল, সেটা হচ্ছে, প্রকাশ কারাট দল এবং সংগঠনের মানুষ ছিলেন। তিনি দলের অ্যাম্বাসাডার ছিলেন না। অবশ্য পরে সাধারণ সম্পাদক হয়ে তাঁর টিমে জনসংযোগ কর্মসূচিতে যোগ দেন।  

 

প্রকাশ কারাটের থেকেও তাঁর স্ত্রী আর একজন পলিটব্যুরোর সদস্য বৃন্দা কারাট বরং বেশি সাংবাদিক এবং সামাজিক স্তরে মেলামেশা করতেন। প্রকাশ কারাট একটু নিজের সঙ্গে থাকতে ভালবাসতেন। প্রকাশ এবং সীতারামের মধ্যে মতপার্থক্য অনেক ছিল। অনেক সময় অনেক রাজনৈতিক বিতর্ক এবং সংঘাতও হয়েছে। কিন্তু দু’জনেই দু’জনকে খুব শ্রদ্ধা করতেন। দু’জনের দু’জনের প্রতি ছিল মিউচ্যুয়াল রেসপেক্ট। সীতারাম ইয়েচুরি কট্টরবাদী ছিলেন না। সীতারামের সবথেকে যেটা বড় বৈশিষ্ট্য হল, তাঁর চিন্তা-ভাবনার মধ্যেও খুব বেশি পরিমাণে ছিল নেহেরুবাদী ভারততত্ত্ব, যার মধ্যে বহুত্ববাদ আছে। 

 

 

আমি তখন আনন্দবাজার পত্রিকার দিল্লির সম্পাদক। আনন্দবাজার পত্রিকার সম্পাদক অভীক সরকারের সঙ্গেও সীতারাম ইয়েচুরির খুব ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল। একদিন দিল্লির ওবেরয় হোটেলে অভীক বাবু সীতারামকে নৈশভোজে আমন্ত্রণ জানান। সেদিন আমিও ছিলাম। গবীর রাত পর্যন্ত আমাদের আড্ডা হয়েছিল। মূলত আলোচনার বিষয়বস্তুটাই ছিল ভারততত্ত্ব। বিবিসি-র একজন সাংবাদিক ভারতের বিভিন্ন প্রান্ত ঘুরে একটা ভিডিও সিরিয়াল তৈরি করেছিলেন। সেই বইটাও খুব বিখ্যাত। সেটা সীতারামের খুব প্রিয় বই ছিল। তাঁর সঙ্গে আমার যখন আলাপ হয়েছিল, তখন আমি বইটা পড়িনি। সীতারামের সঙ্গে আলোচনা করার পর যেদিন সেই নৈশভোজ হল, তার ঠিক পরের দিনই আমি খান মার্কেটে বাহারিসন্স-এ গিয়ে ওই বইটা প্রথম কিনে ফেললাম।  

 

 

এরপরেও এই বিষয়টা নিয়ে বহু বার সীতারাম ইয়েচুরির সঙ্গে আলাপ-আলোচনা হয়েছে। সীতারাম জ্যোতিবাবুর খুব বেশি ঘনিষ্ঠ ছিলেন। প্রকাশ কারাটের সঙ্গে বরং জ্যোতিবাবুর অনেক ব্যাপারে মতপার্থক্য ছিল। সীতারাম কিন্তু জ্যোতিবাবু এবং সোমনাথ চট্টোপাধ্যায়— এই দু’জনের সঙ্গেই ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রক্ষা করতেন। সীতারাম একজন উদারবাদী বামপন্থী নেতা ছিলেন। সীতারামের স্ত্রী সীমা চিস্তি একসময় বিবিসি-তে উর্দু চ্যানেলের এডিটর ছিলেন। সীমা নিজেও অভিজাত মুসলিম পরিবারের মেয়ে। তিনি পড়াশোনা করতে খুব ভালবাসেন। অনেক সময় ফোন করে হয়তো সীতারামকে পাওয়া যাচ্ছে না, তখন সীমাকে ফোন করতাম। সীমা বলতেন, বাড়িতেই আছেন। সীতারাম কখনওই খুব মোবাইল ফ্রেন্ডলি ছিলেন না। তিনি মোবাইল ব্যবহার করতেন। কিন্তু সারাক্ষণ মোবাইল হাতে নিয়ে টেক্সট দেখা বা সোশ্যাল মিডিয়াতে থাকা— এসব ব্যাপারে সীতারামের কোনও পছন্দের বিষয় ছিল না।  

 

 

সীতারামের কথা লিখতে গিয়ে মনে পড়ছে, চার্ম সিগারেটের কথা। তখন ছোট নীল রঙের চার্ম সিগারেটের প্যাকেট পাওয়া যেত। সেটা এখন পাওয়া যায় কিনা জানি না। চার্ম সিগারেট খেতেন সীতারাম। তবে তিনি সিগারেটটা খুব বেশি খেতেন। তিনি আসলে চেনস স্মোকার ছিলেন। আর তিনি ভোজন রসিক মানুষ ছিলেন। তিনি পাঁচতারা হোটেলে গিয়ে আমন্ত্রণ রক্ষা করতেন। কখনও কোনও নিষেধাজ্ঞার সংস্কৃতি তাঁর মধ্যে ছিল না। একবার তো আমি নিজে পাঁচতারা হোটেলের খানাপিনা নিয়ে ঠাট্টা করেছিলাম।

 

 

তখন সীতারাম আমাকে বলেছিলেন, জ্যোতিবাবুও তো পাঁচতারা হোটেলে যান। সেখানে খাওয়া-দাওয়া করেন। আমাদের কমিউনিজমে কি কোথাও লেখা আছে যে, একজন কমিউনিস্ট, সে কোনও পাঁচতারা হোটেলে খাবার খাবে না? আসলে আমরা তো পাঁচতারা হোটেলের বিরুদ্ধে নই বা পাঁচতারা হোটেলের খাওয়া-দাওয়ার বিরুদ্ধেও নই। আমরা চাই, যাতে সবাই এই খাবারটা খেতে পারে। অর্থাৎ, সেখানে সমাজে কোনও শ্রেণী বিভাজন থাকবে না যে, বড়লোকরাই শুধু এ ধরনের খাবার খাবে। সাধারণ মানুষ, গরীব মানুষরাও সেই সুযোগটা যাতে পায়, তারজন্যই তো মার্কসবাদ।  

 

 

প্রণব মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গেও সীতারাম ইয়েচুরির দারুণ বন্ধুত্ব ছিল। পুরনো পার্লামেন্টের সেন্ট্রাল হলে আমাদের একটা দারুণ আড্ডার জায়গা ছিল। সেখানে দলমত নির্বিশেষে আড্ডা হত। অরুণ জেটলি, সীতারাম ইয়েচুরি। আবার অন্যদিকে হয়তো কংগ্রেসের নেতা শশী থারুর কিংবা সমাজবাদী পার্টির অমর সিং-ও থাকতেন। জয়া বচ্চন এসে যেতেন সেইসব আড্ডায়। সীতারাম ইয়েচুরি যেহেতু চেনস স্মোকার ছিলেন, তাই রাজ্যসভা চলার সময়ও মাঝে মাঝে তিনি রাজ্যসভা থেকে বেরিয়ে সেন্টাল হলে চলে আসতেন।

 

সেন্ট্রাল হলের লাগোয়া একটা ছোট ঘর স্মোকারস রুম হিসেবে তৈরি করা হয়েছিল। নরেন্দ্র মোদী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পরেও ওই স্মোকারস রুমটা থেকে গেছিল পুরনো পার্লামেন্টে। এখন অবশ্য পুরনো পার্লামেন্টই বন্ধ হয়ে গেছে। সুতরাং, নতুন পার্লামেন্টে কোনও স্মোকার রুম তৈরি করা হয়নি এখনও। তো, পুরনো পার্লামেন্টের এই স্মোকারস রুমে, সেখানেও যারা স্মোকার, তারা আসতেন। সেখানে সীতারাম ইয়েচুরির সঙ্গে থাকতেন নীলোৎপল বসু। আবার বিজেপির এমপি এবং সংখ্যালঘু মন্ত্রী নাগবি, তিনিও স্মোকার ছিলেন। নাগবি, সীতারাম ইয়েচুরি এবং বিভিন্ন দলের নেতারাও আসতেন সেখানে।  

 

 

বিজেপিতে স্মোকারের সংখ্যা কম। বাম এবং কংগ্রেসে স্মোকারের সংখ্যা ছিল বেশি। সীতারাম ইয়েচুরির সঙ্গে অনেক সময় প্রয়াত সাংবাদিক, রাজ্যসভার সদস্য চন্দন মিত্র— তিনিও খুব সিগারেট খেতেন। এইরকম একটা আড্ডার পরিবেশ তৈরি হত সেন্ট্রাল হলে সীতারাম ইয়েচুরিকে ঘিরে।  প্রণববাবুর সঙ্গে সীতারামের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক অবশ্য একদিনে গড়ে ওঠেনি। হরকিষাণ সিং সুরজিতের সঙ্গে প্রণববাবুর সম্পর্ক ভাল ছিল। আবার হরকিষাণ সিং সুরজিতের মৃত্যুর পর সীতারামই প্রণববাবুর সঙ্গে তথা কংগ্রেসের সঙ্গে যোগাযোগ সূত্র ছিল।

 

 

মনমোহন সিং যখন প্রধানমন্ত্রী, তখন পরমাণু চুক্তির তীব্র বিরোধিতা করেছিল বামেরা। পরে তো প্রকাশ কারাটের নেতৃত্বে সিপিএম সমর্থনই প্রত্যাহার করে নিল। সীতারাম ইয়েচুরি কিন্তু পরমাণু চুক্তি রূপায়ণের পক্ষে ছিলেন। এ নিয়ে প্রণববাবুর সঙ্গে দিনের পর দিন আলাপ-আলোচনা হয়েছিল যে, কীভাবে পরমাণু চুক্তিকে বাস্তব করা সম্ভব। সীতারাম ইয়েচুরি একদিন প্রকাশ কারাটকে সঙ্গে নিয়ে গিয়ে প্রণববাবুর সঙ্গে দেখা করিয়েছিলেন। শেষ পর্যন্ত প্রকাশ কারাটকে রাজি করাতে সক্ষম হননি। প্রণববাবু তো শোনেননি। সীতারাম ইয়েচুরিও পারেননি। 

 

 

সীতারাম ইয়েচুরি এইরকমই একজন ব্যক্তিত্ব ছিলেন, যাঁর দর্শনই ছিল— মেলাবেন, তিনি মেলাবেন। আজ কমিউনিস্ট পার্টির ভেতরে আলাপ-আলোচনা করে গণতন্ত্রকে বিকশিত করার জন্য একজন সক্রিয় সেনাপতিকে কমিউনিস্ট পার্টি হারাল।




বিশেষ খবর

নানান খবর

শীঘ্রই আসছে...

নানান খবর

পয়লা অক্টোবর থেকে পিপিএফে বড়সড় পরিবর্তন, এখনই সতর্ক হন ...

সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনায় আসছে বিরাট বদল, নিয়ম জানা না থাকলে পড়তে হবে বিপদে ...

বোনের সামনেই নাবালিকা দিদিকে ধর্ষণ, মুখ বন্ধ রাখতে ২০ টাকা হাতে গুঁজেই পলাতক অভিযুক্ত ...

আহমেদাবাদের রাস্তায় গাড়ি পিষে দিল মা ও ছেলেকে, তারপর কী হল ...

এই বই পড়ে ফেললেই মানুষ বুঝতে পারতেন পশু-পাখির ভাষা!...

পাকিস্তান হল বিষফোঁড়া, অপারেশন দরকার, আক্রমণে যোগী আদিত্যনাথ...

গভীর নিম্নচাপের দাপট অব্যাহত, চলতি সপ্তাহেও ভারি বৃষ্টিতে তছনছ হবে একাধিক রাজ্য, রইল বড় আপডেট...

সোমবারেই বৈঠকে কেজরিওয়াল-সিসোদিয়া, দিল্লির পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী কে? ঠিক হয়ে যেতে পারে আজই...

পুজোর আগে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের জন্য সুখবর, ফের বাড়ছে ডিএ, কত শতাংশ? ...

পুজোর মুখে সোনার দামে চমক, আজ কিনতে গেলে কত টাকা গুনতে হবে? ...

পরিকাঠামো উন্নয়নে বিশেষ অগ্রাধিকার ত্রিপুরার সরকারের...

দিল্লি পছন্দ করে না জম্মু কাশ্মীরকে, ভোটের আগে তাৎপর্যপূর্ণ মন্তব্য ফারুক আবদুল্লাহর...

রাহুল গান্ধী সন্ত্রাসবাদী! বিতর্কিত মন্তব্য বিজেপি মন্ত্রীর...

কেরালায় ফের হানা নিপা ভাইরাসের, একজনের মৃত্যুতে ঘরবন্দি করা হল ১৫১ জনকে...

নতুন সিম কার্ড নিতে চান, দেখে নিন নতুন কিছু নিয়ম ...



সোশ্যাল মিডিয়া



09 24