আর মাত্র হাতেগোনা কয়েকটি দিন। তারপরেই হিন্দু রীতি মেনে চারহাত এক কাঞ্চন মল্লিক-শ্রীময়ী চট্টরাজের। তার আগেই উদযাপন শুরু। মঙ্গলবার বন্ধুদের থেকে প্রথম আইবুড়ো ভাত খেলেন যুগলে। আজকাল ডট ইনকে সেই উদযাপনের কিছু ছবি প্রথম ভাগ করে নিলেন তাঁরা। দুপুরের উদযাপনেই গল্প শেষ নয়। সারা রাত ধরে চলবে ব্যাচেলর পার্টি। সবটাই হচ্ছে কাঞ্চনের বাড়িতে। ফোনে শ্রীময়ীর গলায় উচ্ছ্বাস। বললেন, ‘‘স্কুল-কলেজের সময় কোচিং করতাম। তাদের দিয়েই আমাদের আইবুড়ো ভাত খাওয়া শুরু হল। বন্ধুরা এখন আমার থেকেও কাঞ্চনকে বেশি পছন্দ করে। ভালবেসে কেডি (কাঞ্চনদা) বলে ডাকে। সারা দুপুর ধরে আমাদের নিয়ে হুল্লোড়ে মেতেছিল ওরা।’’
দক্ষিণ কলকাতার প্রথম সারির রেস্তোরাঁয় এদিন ভূরিভোজ করানো হয়। শুটিং থেকে সোজা চলে এসেছিলেন শ্রীময়ী। সাদা শার্ট আর জিন্স পরে। কাঞ্চন পরেছিলেন চেকস লাল শার্ট। আইবুড়ো ভাতের যা যা নিয়ম সবই পালন করেন বন্ধুরা। সামনে জ্বলেছে পঞ্চপ্রদীপ। তার শিখা স্পর্শ করানো হয় দু’জনকে। ফুল দিয়ে সাজানো হয়েছিল টেবিল। প্রথমে বন্ধুরা কাঞ্চন এবং শ্রীময়ীকে পায়েস মুখে করান। তারপর কাঞ্চন পায়েস খাইয়ে দেন তাঁর হবু স্ত্রীকে। মালাবদলও সারেন। শেষে কব্জি ডুবিয়ে মহাভোজ।
কী কী মেনু ছিল? কাঁসার থালা, বাটি, গ্লাসে রকমারি চর্বচোষ্যলেহ্যপেয়। সাদা ভাত, বাসন্তী পোলাও, লুচি, পাঁচরকম ভাজা, তরকারি, মাছ, মাংস, পাতুড়ি, চাটনি, পাঁপড়, দই মিষ্টি। এদিন হাত ভরে উপহারও পেয়েছেন তাঁরা। ব্র্যান্ডের পোশাক থেকে দামি সুগন্ধি— তালিকায় সব। কী বলছেন বন্ধুরা? খুশি গলায় শ্রীময়ীর বক্তব্য, ‘‘ওরা খুব খুশি। বিয়েতে থাকবে, আনন্দ করবে বলে নানা পরিকল্পনা করেছে। ওরা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আমাদের সমর্থন করে গিয়েছে।’’
রাতে কাঞ্চনের বাড়িতে আর একপ্রস্থ হুল্লোড়। শ্রীময়ীর প্রচুর বন্ধু দেশের বাইরে থাকেন। তাঁরা বন্ধুর বিয়েতে আনন্দ করবেন বলে দেশে ফিরেছেন। রাতে আর খাওয়াদাওয়ার পর্ব নেই। শ্রীময়ীর কথায়, ‘‘শুধুই গানাবাজানা আর আড্ডা। আমার এক বন্ধু লন্ডন থেকে এসেছে খুব ভাল গাইতে পারে। ও গাইবে। হয়তো বাকিরাও। আসলে, একসঙ্গে পুরনো দিনের কথা মনে করে নতুন জীবনকে বরণ করে নেওয়া।’’ বুধবার শুটিং থেকে ছুটি শ্রীময়ীর। মায়ের সঙ্গে কেনাকাটা সারতে বেরোবেন। কাঞ্চন অবশ্য ব্যস্ত থাকবেন শুটে। বৃহস্পতিবার আবারও শ্রীময়ী কাজের মেজাজে।
দক্ষিণ কলকাতার প্রথম সারির রেস্তোরাঁয় এদিন ভূরিভোজ করানো হয়। শুটিং থেকে সোজা চলে এসেছিলেন শ্রীময়ী। সাদা শার্ট আর জিন্স পরে। কাঞ্চন পরেছিলেন চেকস লাল শার্ট। আইবুড়ো ভাতের যা যা নিয়ম সবই পালন করেন বন্ধুরা। সামনে জ্বলেছে পঞ্চপ্রদীপ। তার শিখা স্পর্শ করানো হয় দু’জনকে। ফুল দিয়ে সাজানো হয়েছিল টেবিল। প্রথমে বন্ধুরা কাঞ্চন এবং শ্রীময়ীকে পায়েস মুখে করান। তারপর কাঞ্চন পায়েস খাইয়ে দেন তাঁর হবু স্ত্রীকে। মালাবদলও সারেন। শেষে কব্জি ডুবিয়ে মহাভোজ।
কী কী মেনু ছিল? কাঁসার থালা, বাটি, গ্লাসে রকমারি চর্বচোষ্যলেহ্যপেয়। সাদা ভাত, বাসন্তী পোলাও, লুচি, পাঁচরকম ভাজা, তরকারি, মাছ, মাংস, পাতুড়ি, চাটনি, পাঁপড়, দই মিষ্টি। এদিন হাত ভরে উপহারও পেয়েছেন তাঁরা। ব্র্যান্ডের পোশাক থেকে দামি সুগন্ধি— তালিকায় সব। কী বলছেন বন্ধুরা? খুশি গলায় শ্রীময়ীর বক্তব্য, ‘‘ওরা খুব খুশি। বিয়েতে থাকবে, আনন্দ করবে বলে নানা পরিকল্পনা করেছে। ওরা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আমাদের সমর্থন করে গিয়েছে।’’
রাতে কাঞ্চনের বাড়িতে আর একপ্রস্থ হুল্লোড়। শ্রীময়ীর প্রচুর বন্ধু দেশের বাইরে থাকেন। তাঁরা বন্ধুর বিয়েতে আনন্দ করবেন বলে দেশে ফিরেছেন। রাতে আর খাওয়াদাওয়ার পর্ব নেই। শ্রীময়ীর কথায়, ‘‘শুধুই গানাবাজানা আর আড্ডা। আমার এক বন্ধু লন্ডন থেকে এসেছে খুব ভাল গাইতে পারে। ও গাইবে। হয়তো বাকিরাও। আসলে, একসঙ্গে পুরনো দিনের কথা মনে করে নতুন জীবনকে বরণ করে নেওয়া।’’ বুধবার শুটিং থেকে ছুটি শ্রীময়ীর। মায়ের সঙ্গে কেনাকাটা সারতে বেরোবেন। কাঞ্চন অবশ্য ব্যস্ত থাকবেন শুটে। বৃহস্পতিবার আবারও শ্রীময়ী কাজের মেজাজে।
