আজকাল ওয়েবডেস্ক : বিচ্ছেদ মাত্রই যন্ত্রণাদায়ক। যদি তা দীর্ঘদিনের প্রেমিকের সঙ্গে হয়, তবে সেটি মন ভাঙার সঙ্গে আত্মবিশ্বাসও নড়িয়ে দেয়। এমন না স্কুল জীবনের প্রেমে এমন হয়। আপনি যতই বয়স্ক এবং বুদ্ধিমান হন না কেন, ব্রেকআপ আপনাকে প্রভাবিত করবেই। থেরাপিস্টরা বলছেন যে রোম্যান্টিক ব্রেকআপগুলির বেশ কয়েকটি অনন্য গুণ রয়েছে যা তাদের বিশেষভাবে চ্যালেঞ্জিং করে তোলে। সম্পর্ক ছেড়ে দেওয়া কঠিন। কারণ একটি মানুষের সঙ্গে জড়িয়ে থাকে একরাশ নস্টালজিয়া, স্মৃতি, কিছু বিশেষ পরিকল্পনা। বিচ্ছেদের পরে মনে হয়, ভবিষ্যৎ আর কিছুই নেই। সবই হারিয়ে গিয়েছে...
এই পরিস্থিতি থেকে ঘুরে দাঁড়াবেন কীভাবে?
ক্ষত সেরে উঠতে সময় লাগে। মনস্থির করুন আপনি নিজেকে খুশি দেখতে চান কোন সময় থেকে। ব্রেকআপের সময় এই ভাবনা আসে না মূলত। যদি আপনি ইতিবাচক ভাবনার মধ্যে থাকেন তবে মন ভাল থাকবে। সহজেই পরিস্থিতি সামলে উঠতে পারবেন।
জোর করে কিছু করার চেষ্টা করবেন না। মনকে নিজের মত করে গুছিয়ে নিতে একটু সময় দিন। শুধু একটা বিষয় মনে রাখবেন ব্রেকআপ মানেই জীবনের সবকিছু শেষ হয়ে যাওয়া নয়।
আবেগ লুকিয়ে রাখবেন না। কাছের বন্ধু, পরিবারকে মনের কথা বলুন। ব্যথা জমিয়ে রাখবেন না। এতে আপনার ঘুমের ব্যাঘাত ঘটতে পারে। শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। কথা বলার সময় মেজাজ হারিয়ে ফেলতে পারেন।
নিজের যন্ত্রণার মুখোমুখি দাঁড়ান। এড়িয়ে যাবেন না। নিজের মন, শরীরকে বোঝার চেষ্টা করুন। মনে হলে কাঁদুন, মন হালকা হবে। যদি মনে হয়, কারও সঙ্গে বসে কফি খেলে, সিনেমা দেখলে বা গান শুনলে ভাল লাগবে- সেটাই করুন। "সব সময় আমার সঙ্গেই এরকম হয়", "আমি হয়তো ভালবাসার যোগ্য নই", "আমার জন্যেই সবসময় সমস্যা তৈরি হয়" - এই কথাগুলো ভুল করেও ভাববেন না।
এই পরিস্থিতি থেকে ঘুরে দাঁড়াবেন কীভাবে?
ক্ষত সেরে উঠতে সময় লাগে। মনস্থির করুন আপনি নিজেকে খুশি দেখতে চান কোন সময় থেকে। ব্রেকআপের সময় এই ভাবনা আসে না মূলত। যদি আপনি ইতিবাচক ভাবনার মধ্যে থাকেন তবে মন ভাল থাকবে। সহজেই পরিস্থিতি সামলে উঠতে পারবেন।
জোর করে কিছু করার চেষ্টা করবেন না। মনকে নিজের মত করে গুছিয়ে নিতে একটু সময় দিন। শুধু একটা বিষয় মনে রাখবেন ব্রেকআপ মানেই জীবনের সবকিছু শেষ হয়ে যাওয়া নয়।
আবেগ লুকিয়ে রাখবেন না। কাছের বন্ধু, পরিবারকে মনের কথা বলুন। ব্যথা জমিয়ে রাখবেন না। এতে আপনার ঘুমের ব্যাঘাত ঘটতে পারে। শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। কথা বলার সময় মেজাজ হারিয়ে ফেলতে পারেন।
নিজের যন্ত্রণার মুখোমুখি দাঁড়ান। এড়িয়ে যাবেন না। নিজের মন, শরীরকে বোঝার চেষ্টা করুন। মনে হলে কাঁদুন, মন হালকা হবে। যদি মনে হয়, কারও সঙ্গে বসে কফি খেলে, সিনেমা দেখলে বা গান শুনলে ভাল লাগবে- সেটাই করুন। "সব সময় আমার সঙ্গেই এরকম হয়", "আমি হয়তো ভালবাসার যোগ্য নই", "আমার জন্যেই সবসময় সমস্যা তৈরি হয়" - এই কথাগুলো ভুল করেও ভাববেন না।
