আজকাল ওয়েবডেস্ক: সন্দেশখালিতে রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। গ্রামে পৌঁছেই তাঁকে ঘিরে ধরেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তাঁদের অভিযোগের কথা তুলে ধরেন রাজ্যপালের কাছে। এমনকি লিখিত অভিযোগও জমা দেন তাঁরা। ক্ষোভ উগরে দেন প্রশাসনের বিরুদ্ধে। বোসের কাছে স্থানীয় বাসিন্দারদের কাতর আর্জি, "আমাদের বাঁচান।" রাজ্যপাল তাঁদের কথা শোনেন। তাঁদের পাশে থাকার আশ্বাস দেন। রাজ্যপাল বলেন, "আমি আপনাদের পাশে আছি। আপনাদের সাহা্য্য করতে যা যা করতে হয় আমি করব"।
কেরালা সফর কাঁটছাট করে সোমবার সকালে কলকাতা বিমানবন্দরে নামেন বোস। সেখান থেকে সোজা সন্দেশখালির উদ্দেশে রওনা দেয় রাজ্যপালের কনভয়। বিমানবন্দরে দাঁড়িয়ে রাজ্যপাল বলেন, ‘আমি এক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে যোগ দিতে কেরালা গিয়েছিলাম। সন্দেশখালিতে শিউরে ওঠার মত ঘটনা শুনে সফর কাঁটছাঁট করে চলে এসেছি। নিজের চোখে দেখতে চাই কী হচ্ছে সন্দেশখালিতে’। রাজ্যপালের কনভয় সন্দেশখালি যাওয়ার পথে একাধিকবার বিক্ষোভের মুখে পড়ে। আগে থেকেই জানা ছিল যে সোমবার সন্দেশখালি যাবেন রাজ্যপাল বোস। কিন্তু সব জানা সত্ত্বেও কীভাবে বিক্ষোভের মুখে পড়ল কনভয় তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।
এদিন রাজ্যপালের কনভয় যখন উত্তর ২৪ পরগণার মিনাখাঁর ওপর দিয়ে যাচ্ছিল সেই সময় প্ল্যাকার্ড নিয়ে কনভয়ের সামনে বিক্ষোভ দেখান বেশ কিছু লোক। কনভয়ের সামনে ১০০ দিনের কাজের বকেয়া টাকার দাবিতে বিক্ষোভ দেখানো হয়। পুলিশ বেশ কিছুক্ষণের প্রচেষ্টায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। মিনাখাঁর পর বামনগাছির দিকে যাওয়ার পথে বামনপুকুর এলাকায় ফের বিক্ষোভের মুখে পড়তে হয় রাজ্যপালকে। কয়েকশো মিটার দূরে কালীতলা এলাকায় ফের একই ছবি। একাধিক বিক্ষোভ পেরিয়ে ধামাখালি পৌঁছন রাজ্যপাল বোস। সেখানে কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিয়ে লঞ্চে করে সন্দেশখালি পৌঁছেছেন তিনি। এলাকার স্থানীয় বাসিন্দাদের দেখা গিয়েছে বিভিন্ন ধরনের প্ল্যাকার্ড নিয়ে রাস্তায় থাকতে। রাজ্যপালের কাছে একাধিক দাবি রয়েছে তাঁদের। এর আগে সন্দেশখালির ঘটনায় নবান্নের কাছে রিপোর্ট দাবি করেছিলেন তিনি। তবে, পরিস্থিতির অবনতি ঘটনায় এবার এলাকা পরিদর্শনে রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস।
কেরালা সফর কাঁটছাট করে সোমবার সকালে কলকাতা বিমানবন্দরে নামেন বোস। সেখান থেকে সোজা সন্দেশখালির উদ্দেশে রওনা দেয় রাজ্যপালের কনভয়। বিমানবন্দরে দাঁড়িয়ে রাজ্যপাল বলেন, ‘আমি এক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে যোগ দিতে কেরালা গিয়েছিলাম। সন্দেশখালিতে শিউরে ওঠার মত ঘটনা শুনে সফর কাঁটছাঁট করে চলে এসেছি। নিজের চোখে দেখতে চাই কী হচ্ছে সন্দেশখালিতে’। রাজ্যপালের কনভয় সন্দেশখালি যাওয়ার পথে একাধিকবার বিক্ষোভের মুখে পড়ে। আগে থেকেই জানা ছিল যে সোমবার সন্দেশখালি যাবেন রাজ্যপাল বোস। কিন্তু সব জানা সত্ত্বেও কীভাবে বিক্ষোভের মুখে পড়ল কনভয় তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।
এদিন রাজ্যপালের কনভয় যখন উত্তর ২৪ পরগণার মিনাখাঁর ওপর দিয়ে যাচ্ছিল সেই সময় প্ল্যাকার্ড নিয়ে কনভয়ের সামনে বিক্ষোভ দেখান বেশ কিছু লোক। কনভয়ের সামনে ১০০ দিনের কাজের বকেয়া টাকার দাবিতে বিক্ষোভ দেখানো হয়। পুলিশ বেশ কিছুক্ষণের প্রচেষ্টায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। মিনাখাঁর পর বামনগাছির দিকে যাওয়ার পথে বামনপুকুর এলাকায় ফের বিক্ষোভের মুখে পড়তে হয় রাজ্যপালকে। কয়েকশো মিটার দূরে কালীতলা এলাকায় ফের একই ছবি। একাধিক বিক্ষোভ পেরিয়ে ধামাখালি পৌঁছন রাজ্যপাল বোস। সেখানে কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিয়ে লঞ্চে করে সন্দেশখালি পৌঁছেছেন তিনি। এলাকার স্থানীয় বাসিন্দাদের দেখা গিয়েছে বিভিন্ন ধরনের প্ল্যাকার্ড নিয়ে রাস্তায় থাকতে। রাজ্যপালের কাছে একাধিক দাবি রয়েছে তাঁদের। এর আগে সন্দেশখালির ঘটনায় নবান্নের কাছে রিপোর্ট দাবি করেছিলেন তিনি। তবে, পরিস্থিতির অবনতি ঘটনায় এবার এলাকা পরিদর্শনে রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস।
