আজকাল ওয়েবডেস্ক: বেশিরভাগ মানুষ নগদে তাদের বাড়ি ভাড়া পরিশোধ করে। আপনি কি জানেন, এই অভ্যাস আপনাকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলতে পারে? আপনি আয়কর বিভাগ থেকে একটি নোটিশ পেতে পারেন। নোটিশ পাওয়ার ফলে উল্লেখযোগ্য ক্ষতি হতে পারে। আয়কর বিভাগ কেবল তখনই নোটিশ পাঠায়, যখন আপনার ব্যয়ের পরিবর্তন হয়। যদি কোনও নগদ উৎস খুঁজে না পাওয়া যায়, তাহলে আপনি আয়কর বিভাগের নজরে আসতে পারেন।
বিশেষজ্ঞরা যা পরামর্শ দেন
 
 বিশেষজ্ঞরা চেক, ব্যাঙ্ক ট্রান্সফার বা ইউপিআই-এর মাধ্যমে বাড়ি ভাড়া পরিশোধ করার পরামর্শ দেন, যাতে আপনার আয়ের উৎস সম্পর্কে তথ্য থাকে। যদি আপনি কোনও কারণে নোটিশ পান, তাহলে আতঙ্কিত হওয়ার দরকার নেই। আপনাকে কেবল কয়েকটি নথি হাতের কাছে রাখতে হবে। যেমন- ভাড়া চুক্তি, পেমেন্ট রসিদ এবং বাড়িওয়ালার প্যান কার্ডের তথ্য। এটি প্রমাণ করবে যে, আপনি যে ভাড়া দিয়েছেন তা বৈধ।
৫০ হাজার টাকার বেশি ভাড়ার উপর টিডিএস নিয়ম
 
 যদি কোনও বাড়ির মাসিক ভাড়া ৫০,০০০ টাকার বেশি হয়, তাহলে কর আইন অনুসারে টিডিএস কাটা বাধ্যতামূলক। এই ক্ষেত্রে, বাড়িওয়ালা এবং ভাড়াটে উভয়ের পরিচয় তথ্য জমা দিতে হবে। এই নিয়ম মেনে না চললে ভবিষ্যতে আইনি ঝামেলার সম্মুখীন হতে হতে পারে।
ডিজিটাল পেমেন্ট কেবল আয়কর নোটিশ প্রতিরোধ করে না বরং ভবিষ্যতে আইনি বিরোধ থেকেও রক্ষা করে। অনলাইন পেমেন্ট স্বচ্ছতা বৃদ্ধি করে এবং নিশ্চিত করে যে আপনার ব্যয় এবং আয়ের মধ্যে কোনও অসঙ্গতি নেই। এটি আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করে এবং কর ফাঁকি প্রতিরোধে সহায়তা করে।
আরও পড়ুন- কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের অবসর পরিকল্পনা এবার আরও সহজ, বাড়ল বিনিয়োগের বিকল্প!
