আজকাল ওয়েবডেস্ক: শনিবার সন্ধেবেলা গোপন সূত্রে খবর পেয়ে মুর্শিদাবাদে সালার থানার পুলিশ এক নাবালিকার বিয়ে বন্ধ করল।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে- সম্প্রতি কাগ্রাম গ্রামের বাসিন্দা বিউটি মাঝির বিয়ে তার পরিবারের লোকেরা তার অমতে ঠিক করেছিল। সালুয়া হাই স্কুলের দশম শ্রেণির ছাত্রী বিউটি মাঝির পরিবারের আর্থিক অবস্থা খারাপ হওয়ার জন্য বর্তমানে সে মামার বাড়ি থেকে পড়াশোনা চালাচ্ছিল।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে - বিউটির বয়স ১৮ বছর না হলেও সম্প্রতি তার পরিবারের লোকেরা হঠাৎই তার বিয়ে ঠিক করে দেয়। দু-একদিনের মধ্যেই তার বিয়ে হয়ে যাওয়ার কথা ছিল। শনিবার সালার থানার পুলিশ এবং ভরতপুর-২ ব্লকের বিডিও অফিসের কর্মীরা খবর পান দশম শ্রেণির ওই ছাত্রীর অমতে তার পরিবারের লোকেরা বিয়ে দিয়ে দিচ্ছেন। এরপরই বিডিও অফিস এবং সালার থানা থেকে সরকারি আধিকারিকেরা ওই নাবালিকার বাড়িতে পৌঁছে যান।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে- ওই নাবালিকার পরিবার মেনে নিয়েছে তারা অজ্ঞানতাবশত এই বিয়ে দিচ্ছিল। বিউটি সাবালিকা না হওয়া পর্যন্ত তাঁরা বিয়ে দেবেন না বলে পুলিশ এবং প্রশাসনের কাছে আজ মুচলেকা জমা দেন।
তবে নিজের বিয়ে ভেঙে যাওয়াতে যথেষ্টই খুশি বিউটি। সে জানিয়েছে, "আমি এখন মন দিয়ে পড়াশোনা করতে চাই।" সালার থানার এক শীর্ষ আধিকারিক নাম না প্রকাশের শর্তে জানিয়েছেন -বিউটি যদি পড়াশোনা করতে চায় তাহলে পুলিশ প্রশাসনের তরফ থেকে তাকে যাবতীয় সহায়তা করা হবে। আর্থিক প্রতিবন্ধকতার কারণে তার পড়াশোনা কখনই বন্ধ হবে না।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে- সম্প্রতি কাগ্রাম গ্রামের বাসিন্দা বিউটি মাঝির বিয়ে তার পরিবারের লোকেরা তার অমতে ঠিক করেছিল। সালুয়া হাই স্কুলের দশম শ্রেণির ছাত্রী বিউটি মাঝির পরিবারের আর্থিক অবস্থা খারাপ হওয়ার জন্য বর্তমানে সে মামার বাড়ি থেকে পড়াশোনা চালাচ্ছিল।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে - বিউটির বয়স ১৮ বছর না হলেও সম্প্রতি তার পরিবারের লোকেরা হঠাৎই তার বিয়ে ঠিক করে দেয়। দু-একদিনের মধ্যেই তার বিয়ে হয়ে যাওয়ার কথা ছিল। শনিবার সালার থানার পুলিশ এবং ভরতপুর-২ ব্লকের বিডিও অফিসের কর্মীরা খবর পান দশম শ্রেণির ওই ছাত্রীর অমতে তার পরিবারের লোকেরা বিয়ে দিয়ে দিচ্ছেন। এরপরই বিডিও অফিস এবং সালার থানা থেকে সরকারি আধিকারিকেরা ওই নাবালিকার বাড়িতে পৌঁছে যান।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে- ওই নাবালিকার পরিবার মেনে নিয়েছে তারা অজ্ঞানতাবশত এই বিয়ে দিচ্ছিল। বিউটি সাবালিকা না হওয়া পর্যন্ত তাঁরা বিয়ে দেবেন না বলে পুলিশ এবং প্রশাসনের কাছে আজ মুচলেকা জমা দেন।
তবে নিজের বিয়ে ভেঙে যাওয়াতে যথেষ্টই খুশি বিউটি। সে জানিয়েছে, "আমি এখন মন দিয়ে পড়াশোনা করতে চাই।" সালার থানার এক শীর্ষ আধিকারিক নাম না প্রকাশের শর্তে জানিয়েছেন -বিউটি যদি পড়াশোনা করতে চায় তাহলে পুলিশ প্রশাসনের তরফ থেকে তাকে যাবতীয় সহায়তা করা হবে। আর্থিক প্রতিবন্ধকতার কারণে তার পড়াশোনা কখনই বন্ধ হবে না।
