সংবাদসংস্থা মুম্বই: 

রতন টাটার শেষকৃত্যে আমির-কিরণ

 রতন টাটার মৃত্যুতে মুহ্যমান দেশ। দেশের প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে একাধিক রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী সকলেই এই মৃত্যুকে দেশের শিল্পক্ষেত্রের জন্য অপুরণীয় ক্ষতি হিসাবে উল্লেখ করেছেন। গত বৃহস্পতিবার রতন টাটার শেষকৃত্যে অগণিত মানুষের ভিড়ে দেখা গেল আমির খান ও তাঁর প্রাক্তন স্ত্রী তথা বলি-পরিচালক কিরণ রাওকে। ছিলেন অভিনেতা রাঘব জুয়াল। নীতা এবং আকাশ আম্বানিও হাজির ছিলেন। আমির বলেন, "রতন কাঠের মৃত্যু দেশের জন্য এক অপূরনীয় ক্ষতি। তিনি ও তার সংস্থা এই দেশের জন্য যা যা করেছেন এক কথায় অবিশ্বাস্য তিনি এক বিরল শ্রেণির মানুষ ছিলেন। আমরা সবাই রতন টাটাজীকে মনে রাখব।" কিরণ রাও বলেন, "অত্যন্ত ভালো মানুষ ছিলেন তিনি এই দেশের জন্য তিনি কী করেছেন, তা সবাই জানেন। আমার সৌভাগ্য হয়েছিল তার সঙ্গে একবার কিছুক্ষণ সময় কাটাবার। আমাদের দেশবাসীদের জন্য রতন টাটার অবদান অনস্বীকার্য।"

 

মা হওয়ার পর কোন সমস্যায় দীপিকা?

গত সেপ্টেম্বরে এক কন্যা সন্তানের জন্ম দিয়েছেন দীপিকা পাড়ুকোন।‌ এরপর অবশ্য এখনও পর্যন্ত জনমানসে হাজির হননি তিনি। তবে সন্তান হওয়ার পর একটি গুরুতর সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন অভিনেত্রী। কী সেই সমস্যা? সম্প্রতি, সমাজমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে দীপিকার একটি ভিডিও। সেখানে শোনা যাচ্ছে, দীপিকা জানাচ্ছেন সন্তান জন্ম দেওয়ার পরে তাঁর ঘুমের সমস্যা হচ্ছে। এতটাই যে পর্যাপ্ত ঘুমটুকু তাঁর হচ্ছে না। ফলে ক্লান্তি, অবসাদ যেমন গ্রাস করছে তাঁকে পাশাপাশি বিরক্ত থাকছেন তিনি। যার ফলে, কোনও ব্যাপারে কিছু নির্ণয় নিতে দারুণ অসুবিধার সম্মুখীন হচ্ছেন এই অভিনেত্রী। তবে এর পাশাপাশি মাথা ঠাণ্ডা রাখার আপ্রাণ চেষ্টাও যে তিনি চালাচ্ছেন, সেকথাও জানাতে ভোলেননি দীপিকা।

 

রেখা-শ্রীদেবী কি বন্ধু ছিলেন?

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকার অভিনেত্রী জাহ্নবী জানিয়েছেন, তাঁর মা তথা প্রয়াত অভিনেত্রী শ্রীদেবীর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন রেখা। তাঁর কথায় আরও জানা যায়, শ্রীদেবী যখন বলিউডে পা রাখেন তখন তাঁর পাশে বড় দিদির মতন দাঁড়িয়ে সব ব্যাপারে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলেন রেখা। অভিনেত্রীর কথা থেকে জানা যায়, রেখাকে তিনি 'পেদাম্মা' বলে ডাকেন শুধু তাই নয় আরো একটি মজার বিষয় ফাঁস করলেন। জানালেন, যখনই কোনও গোপন বিষয়ে শ্রীদেবীর সঙ্গে রেখার আলোচনা চলত, তখন তা হত তেলেগু ভাষায়। কারণ, আশেপাশে জাহ্নবী কিংবা অন্য কেউ থাকলেও যাতে তাঁদের সেই গোপন কথার মর্মার্থ উদ্ধার করতে না পারে।