আজকাল ওয়েবডেস্ক: দেশে কমেনি বেকারত্ব। ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে দেশে বেকারত্ব ৩.২ শতাংশ। সরকারের সমীক্ষা তাই সকলের মধ্যে বাড়তি ভয় ধরিয়েছে। দেশের বিভিন্ন সেক্টরে যে বেকারের সংখ্যা বাড়ছে তা নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই। দেশের বেশিরভাগ শিক্ষিত সমাজ যে এখনও বেকারত্বের জ্বালা ভুগছে তা সরকারের এই সমীক্ষা থেকেই স্পষ্ট।
সমীক্ষা থেকে দেখা গিয়েছে দেশে স্বনির্ভর যারা হয়েছেন তাদের বেশিরভাগই কৃষির সঙ্গে যুক্ত। এদের মধ্যে অনেকেরই পরিবার কৃষিকাজ করেন। ফলে সেখান থেকে এরা অন্য কোনও কাজ না করে কৃষিতেই সময় দিয়েছে। দেশের শ্রমমন্ত্রকের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে দেশে কর্মসংস্থানের নতুন দিশা নেই। তাই প্রতি বছর শিক্ষিতের সংখ্যা বাড়ছে। আর যারা বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থায় কাজ করছেন তাদের মাসের মাইনেও যথেষ্ট খারাপ।
যদিও এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ডের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে প্রতি বছর প্রচুর সরকার চাকরি হচ্ছে যার হিসাব তাদের কাছে রয়েছে। কেন্দ্রে নরেন্দ্র মোদি সরকার প্রতিসময় চেষ্টা করছে। তবে কাজের গুনমান নিয়ে উঠে গিয়েছে প্রশ্ন। ফলে শিক্ষিতরা নিজেদেরকে গুটিয়ে নিয়েছে। ভারতের মত জনবহুল দেশে করোনাকাল থেকেই কাজের আকাল দেখা গিয়েছে। তবে করোনার পর থেকে অনেকটাই সেই পরিস্থিতি কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হয়েছে। কিন্তু প্রধান সমস্যা হয় দেশে নতুন শিল্পের অগ্রগতি সেভাবে হয়নি। ফলে সেদিক থেকে দেখতে হলে শিক্ষিতরা চাকরি পায়নি।
