আজকাল ওয়েবডেস্ক: বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় আনোয়ারকে ছাড়পত্র দিয়ে দিল ফেডারেশন। ফলে, পরবর্তী কোনও শুনানির আগে পর্যন্ত ইস্টবেঙ্গলের জার্সি গায়ে খেলতে আর কোনও বাধা রইল না আনোয়ার আলির। প্লেয়ার স্ট্যাটাস কমিটির রায়ে কেস হাইকোর্টে যাওয়ার পর দিল্লি আদালত সমস্ত নির্দেশে পিএসসির সমস্ত নির্দেশে স্থগিতাদেশ দেয়। জানানো হয় পরবর্তী শুনানির আগে পর্যন্ত আনোয়ারকে ছাড়পত্র দিতে হবে ফেডারেশনকে।

 

 

সেই মতই এদিন এনওসি দিয়ে দেওয়ায় লাল হলুদ জার্সি গায়ে খেলতে আর কোনও বাধা রইল না আনোয়ারের। রবিবার ইস্টবেঙ্গল অ্যাওয়ে ম্যাচে নামবে কেরালার বিরুদ্ধে। সেখানেই দেখা যেতে পারে আনোয়ারকে। চলতি মরসুমের শুরু থেকেই সংবাদ শিরোনামে আনোয়ার। মোহনবাগানের সঙ্গে চার বছরের লোনে চুক্তি থাকা সত্ত্বেও তিনি ইস্টবেঙ্গলের চুক্তিপত্রে সই করে ফেলেন। এরপরেই দিল্লি এফসি, ইস্টবেঙ্গল এবং মোহনবাগানের মধ্যে লড়াই শুরু হয় যে আনোয়ার আসলে কাদের? ঘটনা পিএসসি পর্যন্ত গেলে তাদের নির্দেশে মোহনবাগান এনওসি দেয় আনোয়ারকা।

 

 

এরপরেই ইস্টবেঙ্গলে পাঁচ বছরের জন্য সই করেন আনোয়ার। এরপরেই পিএসসির পরবর্তী রায়ে, চার মাস নির্বাসিত করা হয় আনোয়ার আলিকে। শাস্তির কবলে পড়তে হয় দুই ক্লাবকেও। বলা হয়, দুটো উইন্ডোতে কোনও নতুন প্লেয়ার সই করাতে পারবে না ইস্টবেঙ্গল এবং দিল্লি এফসি। এছাড়াও ক্ষতিপূরণ হিসেবে মোহনবাগানকে ১২.৯০ কোটি টাকা দিতে হবে। আনোয়ার, ইস্টবেঙ্গল এবং দিল্লি এফসিকে মিলে এই বড় অঙ্ক মোহনবাগানকে দিতে হবে।