আজকাল ওয়েবডেস্ক: ১১ দিন পার। উত্তরাখণ্ডে এখনও টানেলের মধ্যে আটকে রয়েছেন ৪১ জন শ্রমিক। তাঁদের মধ্যে বাংলার ৩ শ্রমিক রয়েছেন। চলতি সপ্তাহের মধ্যেই তাঁদের উদ্ধার করা যাবে বলেই আশাবাদী উদ্ধারকারী দল।
মঙ্গলবার টানেলের মধ্যে আটকে থাকা শ্রমিকদের ছবি প্রথমবার প্রকাশ্যে আসে। যার পর খানিকটা উদ্বেগ কমেছে ওই শ্রমিকদের পরিবারের। গতকাল রাতে ৬ ইঞ্চির পাইপলাইনের মধ্যে দিয়ে সহজপাচ্য খাবার তাঁদের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়। নিরামিষ পোলাও, মটর পনির, মাখন মাখানো রুটি, ফল, পাঠানো হয় তাঁদের কাছে।
মঙ্গলবার ভূমিধসে বিপর্যস্ত ৬০ মিটার জায়গার মধ্যে ২২ মিটার জায়গায় মাইক্রো টানেল বসানোর কাজ শেষ হয়েছে। সিল্কিয়ারার দিক থেকে ও বারকোটের দিক থেকে সমান্তরাল ভাবে চলছে ড্রিলিং। পাহাড়ের দু’পাশ থেকে দুটি এবং পাহাড়ের ওপর থেকে ড্রিল করে মাইক্রো টানেল বসানোর চেষ্টা চলছে। ড্রিলিং চলাকালীন টানেলে ধস নামলে জরুরি ভিত্তিতে বসানো হবে কংক্রিটের ব্লক। তবে এই টানেলটিও তৈরি করতে সময় লাগবে।
মঙ্গলবার টানেলের মধ্যে আটকে থাকা শ্রমিকদের ছবি প্রথমবার প্রকাশ্যে আসে। যার পর খানিকটা উদ্বেগ কমেছে ওই শ্রমিকদের পরিবারের। গতকাল রাতে ৬ ইঞ্চির পাইপলাইনের মধ্যে দিয়ে সহজপাচ্য খাবার তাঁদের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়। নিরামিষ পোলাও, মটর পনির, মাখন মাখানো রুটি, ফল, পাঠানো হয় তাঁদের কাছে।
মঙ্গলবার ভূমিধসে বিপর্যস্ত ৬০ মিটার জায়গার মধ্যে ২২ মিটার জায়গায় মাইক্রো টানেল বসানোর কাজ শেষ হয়েছে। সিল্কিয়ারার দিক থেকে ও বারকোটের দিক থেকে সমান্তরাল ভাবে চলছে ড্রিলিং। পাহাড়ের দু’পাশ থেকে দুটি এবং পাহাড়ের ওপর থেকে ড্রিল করে মাইক্রো টানেল বসানোর চেষ্টা চলছে। ড্রিলিং চলাকালীন টানেলে ধস নামলে জরুরি ভিত্তিতে বসানো হবে কংক্রিটের ব্লক। তবে এই টানেলটিও তৈরি করতে সময় লাগবে।
