নিজস্ব সংবাদদাতা: স্ত্রী নীলাঞ্জনার পাশাপাশি মেয়ে সারা সেনগুপ্তর সঙ্গেও দূরত্ব বেড়েছে যিশু সেনগুপ্তর। বাবাকে সোশ্যাল মিডিয়ায় আনফলো করেছেন সারা। এবার মেয়ের সাফল্যের দিনে পাশে থাকলেন না তিনি।
অভিনয় এবং মডেলিংয়ের জন্য বিশেষভাবে পুরস্কৃত হলেন সারা সেনগুপ্ত। এই বিশেষ দিনে সারার পাশে সর্বক্ষণ ছিলেন মা নীলাঞ্জনা। মেয়ের এই দারুন মুহূর্তের ছবি ও ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করার পাশাপাশি দেখা যাচ্ছে মা ও মেয়ের একসঙ্গে হাসিমুখের ছবি। যিশু সেনগুপ্তর সঙ্গে নীলাঞ্জনা দূরত্ব প্রকাশ্যে আসার পরই সারা বুঝিয়ে দিয়েছিলেন তিনি মায়ের পাশেই আছেন। এমনকী মায়ের সঙ্গে ছবি পোস্ট করে সবচেয়ে 'শক্তিশালী মহিলা'র আখ্যাও দিয়েছিলেন সারা। দুই মেয়ে সারা এবং জারাকে নিয়ে নিজের জীবন খানিকটা গুছিয়ে নিয়েছেন নীলাঞ্জনা। তবে মায়ের প্রতি বাবার এই আচরণ হয়তো মেনে নিতে পারেননি সারা।
কারণ প্রযোজনা সংস্থা সামলানোর পাশাপাশি দুই মেয়েকে প্রায় একা হাতে মানুষ করেছেন নীলাঞ্জনা। এই কথা একাধিকবার স্বীকার করে নিয়েছেন যিশু। বিশেষ করে গত কয়েকবছরে বেশিরভাগ সময় বাড়ির বাইরেই থাকতে হত তাঁকে। সেই সময় সবকিছু নিজের দায়িত্বে একা সামলেছেন নীলাঞ্জনা। তাই এই কঠিন সময়ে বাবার ভুলগুলোকে প্রশ্রয় না দিয়ে মায়ের পাশেই আছেন সারা।
এই বয়সেই নিজের যোগ্যতা বুঝিয়ে দিয়েছেন সারা। এর আগে বিদেশের মাটিতে আন্তর্জাতিক মঞ্চে মডেলিং করে দারুন প্রশংসিত হয়েছিলেন তিনি। সেই যোগ্যতার জন্যই এবার পুরস্কৃত হলেন।তবে জীবনের এই বিশেষ দিনে শুধু মাকে পাশে পেয়েই খুশি সারা
সেনগুপ্ত।
অভিনয় এবং মডেলিংয়ের জন্য বিশেষভাবে পুরস্কৃত হলেন সারা সেনগুপ্ত। এই বিশেষ দিনে সারার পাশে সর্বক্ষণ ছিলেন মা নীলাঞ্জনা। মেয়ের এই দারুন মুহূর্তের ছবি ও ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করার পাশাপাশি দেখা যাচ্ছে মা ও মেয়ের একসঙ্গে হাসিমুখের ছবি। যিশু সেনগুপ্তর সঙ্গে নীলাঞ্জনা দূরত্ব প্রকাশ্যে আসার পরই সারা বুঝিয়ে দিয়েছিলেন তিনি মায়ের পাশেই আছেন। এমনকী মায়ের সঙ্গে ছবি পোস্ট করে সবচেয়ে 'শক্তিশালী মহিলা'র আখ্যাও দিয়েছিলেন সারা। দুই মেয়ে সারা এবং জারাকে নিয়ে নিজের জীবন খানিকটা গুছিয়ে নিয়েছেন নীলাঞ্জনা। তবে মায়ের প্রতি বাবার এই আচরণ হয়তো মেনে নিতে পারেননি সারা।
কারণ প্রযোজনা সংস্থা সামলানোর পাশাপাশি দুই মেয়েকে প্রায় একা হাতে মানুষ করেছেন নীলাঞ্জনা। এই কথা একাধিকবার স্বীকার করে নিয়েছেন যিশু। বিশেষ করে গত কয়েকবছরে বেশিরভাগ সময় বাড়ির বাইরেই থাকতে হত তাঁকে। সেই সময় সবকিছু নিজের দায়িত্বে একা সামলেছেন নীলাঞ্জনা। তাই এই কঠিন সময়ে বাবার ভুলগুলোকে প্রশ্রয় না দিয়ে মায়ের পাশেই আছেন সারা।
এই বয়সেই নিজের যোগ্যতা বুঝিয়ে দিয়েছেন সারা। এর আগে বিদেশের মাটিতে আন্তর্জাতিক মঞ্চে মডেলিং করে দারুন প্রশংসিত হয়েছিলেন তিনি। সেই যোগ্যতার জন্যই এবার পুরস্কৃত হলেন।তবে জীবনের এই বিশেষ দিনে শুধু মাকে পাশে পেয়েই খুশি সারা
সেনগুপ্ত।
