আজকাল ওয়েবডেস্ক: মদ্যপ অবস্থায় তৃণমূল কংগ্রেসের বহরমপুর–মুর্শিদাবাদ সাংগঠনিক জেলা যুব তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি আসিফ আহমেদকে মারধর করার অভিযোগ উঠল ইসলামপুর থানার এক অফিসারের বিরুদ্ধে। ঘটনার অভিযোগ পাওয়ার পরেই অভিযুক্ত এই অফিসারকে ‘ক্লোজ’ করা হয়েছে বলে জেলা পুলিশের এক আধিকারিক জানিয়েছেন।
যুব তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি আসিফ আহমেদ বলেন, ‘শুক্রবার রাত প্রায় ১১.৩০ নাগাদ বাড়ির কাছেই ইসলামপুর নেতাজি মোড় সংলগ্ন এলাকায় একটি ফলের দোকানে গাড়ির ড্রাইভারকে নিয়ে ফল কিনতে গিয়েছিলাম। ড্রাইভার গাড়িটিকে রাস্তার একদম ধারে রেখে পাশেই একটি দোকান থেকে ফল কিনছিল। সেই সময় ইসলামপুর থানার আধিকারিক বিপ্লব মণ্ডল থানার একটি গাড়ি নিয়ে এসে আমার গাড়িটিকে ওই এলাকা থেকে সরিয়ে নিতে বলেন।’
আসিফ আহমেদ বলেন, ‘আমি তখন ওই পুলিশ আধিকারিককে জানাই গাড়ি চালাতে জানি না। ড্রাইভার পাশের দোকানে ফল কিনছে। উনি এলেই গাড়িটিকে রাস্তার ধার থেকে সরিয়ে নেওয়া হবে।’
যুব তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি অভিযোগ করেন, ‘বিপ্লব মণ্ডল মদ্যপ অবস্থায় থাকায় তিনি আমার কোনও কথাই শুনতে রাজি হননি। এরপর ওই অফিসার আমার সঙ্গে তর্কে জড়ান। আচমকা সকলের সামনে আমাকে মারধর করেন। পুলিশের গাড়ির ধাক্কায় আমার গাড়িটিও ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে।’ আসিফ আহমেদ গোটা ঘটনাটি ইসলামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক এবং মুর্শিদাবাদ পুলিশ জেলার সুপারকে ফোন করে জানিয়েছেন। তবে ওই আধিকারিকের বিরুদ্ধে কোনও লিখিত অভিযোগ দায়ের করেননি তিনি। বহরমপুর পুলিশ জেলার এক আধিকারিক জানিয়েছেন, প্রাথমিক তদন্তে জানতে পেরেছি বিপ্লব মণ্ডল নামে ওই আধিকারিক মদ্যপ অবস্থায় কর্মরত ছিলেন। ঘটনার পরই তাঁকে বহরমপুরে পুলিশ লাইনে ‘ক্লোজ’ করা হয়েছে।
যুব তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি আসিফ আহমেদ বলেন, ‘শুক্রবার রাত প্রায় ১১.৩০ নাগাদ বাড়ির কাছেই ইসলামপুর নেতাজি মোড় সংলগ্ন এলাকায় একটি ফলের দোকানে গাড়ির ড্রাইভারকে নিয়ে ফল কিনতে গিয়েছিলাম। ড্রাইভার গাড়িটিকে রাস্তার একদম ধারে রেখে পাশেই একটি দোকান থেকে ফল কিনছিল। সেই সময় ইসলামপুর থানার আধিকারিক বিপ্লব মণ্ডল থানার একটি গাড়ি নিয়ে এসে আমার গাড়িটিকে ওই এলাকা থেকে সরিয়ে নিতে বলেন।’
আসিফ আহমেদ বলেন, ‘আমি তখন ওই পুলিশ আধিকারিককে জানাই গাড়ি চালাতে জানি না। ড্রাইভার পাশের দোকানে ফল কিনছে। উনি এলেই গাড়িটিকে রাস্তার ধার থেকে সরিয়ে নেওয়া হবে।’
যুব তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি অভিযোগ করেন, ‘বিপ্লব মণ্ডল মদ্যপ অবস্থায় থাকায় তিনি আমার কোনও কথাই শুনতে রাজি হননি। এরপর ওই অফিসার আমার সঙ্গে তর্কে জড়ান। আচমকা সকলের সামনে আমাকে মারধর করেন। পুলিশের গাড়ির ধাক্কায় আমার গাড়িটিও ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে।’ আসিফ আহমেদ গোটা ঘটনাটি ইসলামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক এবং মুর্শিদাবাদ পুলিশ জেলার সুপারকে ফোন করে জানিয়েছেন। তবে ওই আধিকারিকের বিরুদ্ধে কোনও লিখিত অভিযোগ দায়ের করেননি তিনি। বহরমপুর পুলিশ জেলার এক আধিকারিক জানিয়েছেন, প্রাথমিক তদন্তে জানতে পেরেছি বিপ্লব মণ্ডল নামে ওই আধিকারিক মদ্যপ অবস্থায় কর্মরত ছিলেন। ঘটনার পরই তাঁকে বহরমপুরে পুলিশ লাইনে ‘ক্লোজ’ করা হয়েছে।
