আজকাল ওয়েবডেস্ক : ফের সুপ্রিম কোর্টে জোর ধাক্কা খেল কেজরিওয়ালের আপ্তসহায়ক বৈভব কুমার। যেভাবে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের বাড়িতে গিয়ে হেনস্থার শিকার হয়েছিলেন আপ সাংসদ স্বাতী মালিওয়াল তা নিয়ে রীতিমতো ঝড় উঠেছিল দিল্লিতে। এমনকি এই বিষয়টি নিয়ে সংসদেও আলোচনা হয়েছিল। এরপর স্বাতী মালিওয়ালের অভিযোগের ভিত্তিতে দিল্লি পুলিশ গ্রেপ্তার করেছিল বৈভবকে। বারে বারে আদালতের দ্বারস্থ হলেও জামিন মেলেনি বৈভবের।
ফের একবার জামিনের আবেদন খারিজ হয়ে গেল শীর্ষ আদালতে। এই মামলার পরবর্তী শুনানি ৭ আগস্ট। এদিন এই মামলা আদালতে উঠলে সেখানে আদালতের পর্যবেক্ষণ ছিল সাধারণত দাগী অপরাধীদের ক্ষেত্রে জামিন দেওয়া হয় না। জামিনের নানা ধরণের আইন রয়েছে। কিন্তু একজন মহিলাকে যেভাবে হেনস্থা করা হয়েছে তাতে কোনও নিন্দাই যথেষ্ট নয়। তাই এই ব্যক্তির জামিনের কোনও কথাই নেই। এই ধরণের কাজ দুষ্কৃতীদের কাছ থেকে আশা করা যায় কিন্তু একজন মুখ্যমন্ত্রীর আপ্তসহায়কের কাছ থেকে এই ব্যবহার আশা করা যায় না।
বৈভবের আইনজীবী এদিন বারে বারে তার জামিনের পক্ষে নানা ধরণের বক্তব্য রাখেন। কিন্তু আদালত নিজের সিদ্ধান্তে অনড় থাকে। আপ সাংসদের অভিযোগের ভিত্তিতে দিল্লি পুলিশ বৈভবকে গ্রেপ্তার করে জেলে পুরেছে। সঠিক বিচারের দাবিতে অনড় রয়েছেন আপ সাংসদও। বিষয়টি নিয়ে লোকসভার বাজারে তরজা চরমে ছিল আপ এবং বিজেপির মধ্যে। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে এই ঘটনার চরম নিন্দা করে বিজেপি। পাল্টা আপের দাবি ছিল স্বাতী মালিওয়ালের সঙ্গে বিজেপির যোগাযোগ রয়েছে। বৈভবকে ইচ্ছা করে ফাঁসানো হয়েছে।
ফের একবার জামিনের আবেদন খারিজ হয়ে গেল শীর্ষ আদালতে। এই মামলার পরবর্তী শুনানি ৭ আগস্ট। এদিন এই মামলা আদালতে উঠলে সেখানে আদালতের পর্যবেক্ষণ ছিল সাধারণত দাগী অপরাধীদের ক্ষেত্রে জামিন দেওয়া হয় না। জামিনের নানা ধরণের আইন রয়েছে। কিন্তু একজন মহিলাকে যেভাবে হেনস্থা করা হয়েছে তাতে কোনও নিন্দাই যথেষ্ট নয়। তাই এই ব্যক্তির জামিনের কোনও কথাই নেই। এই ধরণের কাজ দুষ্কৃতীদের কাছ থেকে আশা করা যায় কিন্তু একজন মুখ্যমন্ত্রীর আপ্তসহায়কের কাছ থেকে এই ব্যবহার আশা করা যায় না।
বৈভবের আইনজীবী এদিন বারে বারে তার জামিনের পক্ষে নানা ধরণের বক্তব্য রাখেন। কিন্তু আদালত নিজের সিদ্ধান্তে অনড় থাকে। আপ সাংসদের অভিযোগের ভিত্তিতে দিল্লি পুলিশ বৈভবকে গ্রেপ্তার করে জেলে পুরেছে। সঠিক বিচারের দাবিতে অনড় রয়েছেন আপ সাংসদও। বিষয়টি নিয়ে লোকসভার বাজারে তরজা চরমে ছিল আপ এবং বিজেপির মধ্যে। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে এই ঘটনার চরম নিন্দা করে বিজেপি। পাল্টা আপের দাবি ছিল স্বাতী মালিওয়ালের সঙ্গে বিজেপির যোগাযোগ রয়েছে। বৈভবকে ইচ্ছা করে ফাঁসানো হয়েছে।
