আজকাল ওয়েবডেস্ক: চার ঘণ্টার ব্যবধানে পরপর তিনটি ভূমিধস। নাগাড়ে বৃষ্টির কারণে মঙ্গলবারের ভয়াবহ সেই ভূমিধসে কার্যত মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয়েছে কেরলের ওয়েডনাড়। ইতিমধ্যেই ১৬৩ পার করেছে মৃতের সংখ্যা। আহত ১৮০ জনেরও বেশি। এখনও কমপক্ষে শতাধিক মানুষ ধ্বংসাবশেষের নীচে আটকে রয়েছে বলে খবর। বুধবার সকাল থেকে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী , সেনা, দমকল ও পুলিশ। উদ্ধারকার্যে মোতায়েন হয়েছে ২২৫জন সেনা। ১ হাজার জনকে উদ্ধারের পাশাপাশি ওয়েডনাড়ে খোলা হয়েছে ৪৫টি ত্রাণ শিবির।
আরও পড়ুন: একের পর এক ভূমিধস, বিপর্যস্ত ওয়েনাড়ে মৃত বেড়ে ৮৯, ধ্বংসস্তূপে এখনও আটকে শতাধিক
পরপর ধস নামার কারণে ধ্বংসাবশেষে পরিণত হয়েছে ওয়েডনাড়। কাদামাটিতে চাপা পড়েছে গোটা এলাকা। মুন্ডাকাই গ্রামে বেশ কিছু বাড়ি, দোকান ও যানবাহন ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। ভেসে গিয়েছে চুরামালা ও মুন্ডাকাই গ্রামের সংযোগকারী সেতুও। ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে সেনা। তৎপর বায়ুসেনাও। নদী থেকেও মৃতদেহ তোলা হচ্ছে বলে পুলিশ সূত্রে খবর।
মঙ্গলবারের ভূমিধসের পরেও বিপদমুক্ত হয়নি ওয়েডনাড়। ওয়েডনাড় ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস জারি করেছে মৌসম ভবন। ভারী বৃষ্টির কারণে বাধাপ্রাপ্ত হচ্ছে উদ্ধারকাজ। সূত্রের খবর, ভারি বৃষ্টির কারণে মঙ্গলবার রাতে উদ্ধারকাজ বন্ধ রাখতে হয় জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর সদস্যদের । বুধবার সকাল থেকে মুন্ডাকাই গ্রামে ফের শুরু হয়েছে উদ্ধারকাজ। টানা বৃষ্টি হতে থাকলে উদ্ধারকার্য ব্যাহত হবে বলে আশঙ্কা প্রশাসনের। পাশাপাশি ভারী বৃষ্টি অব্যাহত থাকলে ফের ভূমিধসের আশঙ্কাও থেকেই যাচ্ছে।
অন্যদিকে, ধসের কারণে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তাঘাট। রাস্তা ধসে গিয়ে বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছে যোগাযোগ ব্যবস্থা। ফলে উদ্ধারকাজ চালাতে বেগ পেতে হচ্ছে পুলিশ-প্রশাসন, বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী ও সেনাকেও। বুধবার দুর্যোগের কারণে কেরলের বিভিন্ন জেলায় স্কুল-কলেজ বন্ধ রাখার নির্দেশিকা জারি করেছে প্রশাসন। একইসঙ্গে রাজ্যে দু' দিনের শোক পালনের ডাক দিয়েছে পিনারাই বিজয়নের সরকার। প্রশাসনিক কর্তাদের সঙ্গে বৈঠকের মধ্য দিয়ে উদ্ধার অভিযানের অগ্রগতি ও ত্রাণ ব্যবস্থা পর্যালোচনা করছেন কেরলের মুখ্যমন্ত্রী পিনরাই বিজয়ন।
আরও পড়ুন: একের পর এক ভূমিধস, বিপর্যস্ত ওয়েনাড়ে মৃত বেড়ে ৮৯, ধ্বংসস্তূপে এখনও আটকে শতাধিক
পরপর ধস নামার কারণে ধ্বংসাবশেষে পরিণত হয়েছে ওয়েডনাড়। কাদামাটিতে চাপা পড়েছে গোটা এলাকা। মুন্ডাকাই গ্রামে বেশ কিছু বাড়ি, দোকান ও যানবাহন ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। ভেসে গিয়েছে চুরামালা ও মুন্ডাকাই গ্রামের সংযোগকারী সেতুও। ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে সেনা। তৎপর বায়ুসেনাও। নদী থেকেও মৃতদেহ তোলা হচ্ছে বলে পুলিশ সূত্রে খবর।
মঙ্গলবারের ভূমিধসের পরেও বিপদমুক্ত হয়নি ওয়েডনাড়। ওয়েডনাড় ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস জারি করেছে মৌসম ভবন। ভারী বৃষ্টির কারণে বাধাপ্রাপ্ত হচ্ছে উদ্ধারকাজ। সূত্রের খবর, ভারি বৃষ্টির কারণে মঙ্গলবার রাতে উদ্ধারকাজ বন্ধ রাখতে হয় জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর সদস্যদের । বুধবার সকাল থেকে মুন্ডাকাই গ্রামে ফের শুরু হয়েছে উদ্ধারকাজ। টানা বৃষ্টি হতে থাকলে উদ্ধারকার্য ব্যাহত হবে বলে আশঙ্কা প্রশাসনের। পাশাপাশি ভারী বৃষ্টি অব্যাহত থাকলে ফের ভূমিধসের আশঙ্কাও থেকেই যাচ্ছে।
অন্যদিকে, ধসের কারণে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তাঘাট। রাস্তা ধসে গিয়ে বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছে যোগাযোগ ব্যবস্থা। ফলে উদ্ধারকাজ চালাতে বেগ পেতে হচ্ছে পুলিশ-প্রশাসন, বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী ও সেনাকেও। বুধবার দুর্যোগের কারণে কেরলের বিভিন্ন জেলায় স্কুল-কলেজ বন্ধ রাখার নির্দেশিকা জারি করেছে প্রশাসন। একইসঙ্গে রাজ্যে দু' দিনের শোক পালনের ডাক দিয়েছে পিনারাই বিজয়নের সরকার। প্রশাসনিক কর্তাদের সঙ্গে বৈঠকের মধ্য দিয়ে উদ্ধার অভিযানের অগ্রগতি ও ত্রাণ ব্যবস্থা পর্যালোচনা করছেন কেরলের মুখ্যমন্ত্রী পিনরাই বিজয়ন।
