আজকাল ওয়েবডেস্ক: নিট ইউজি প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনায় নাম জড়িয়েছে বিহারের। এছাড়া সে রাজ্যের একাধিক সরকারি চাকরিতে নিয়োগের পরীক্ষায় বারবার প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ উঠে এসেছে। প্রশ্ন ফাঁস কাণ্ডের তোলপাড়করা পরিস্থিতির মধ্যেই, বুধবার পেপার লিক বিরোধী আইন পাশ হয়ে গেল বিহার বিধানসভায়।
রাজ্যে সরকারি নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁস এবং অন্যান্য অনিয়ম রোধ করার জন্য এই বিল পাশ করেছে সে রাজ্য। লক্ষ্য, বিহার পাবলিক সার্ভিস কমিশন, বিহার স্টাফ সিলেকশন কমিশন, বিহার টেকনিক্যাল সার্ভিস কমিশন, স্টেট ইউনিভার্সিটি সার্ভিস কমিশন-সহ একাধিক সরকারি নিয়োগের পরীক্ষায় অনিয়ম রোধ করা। বুধবার মন্ত্রী বিজয় কুমার চৌধুরী বিহার পাবলিক এক্সামিনেশন বিল, ২০২৪ উত্থাপন করেন। যদিও বিরোধীরা সেই সময় বিধানসভা থেকে ওয়াক আউট করেন, তবে ধ্বনি ভোটে সে রাজ্যের বিধানসভায় এই বিল পাশ হয়ে গিয়েছে।
যে নয়া বিল বুধবার বিহার বিধানসভায় পাশ হয়ে গেল, ওই বিলে প্রস্তাব রাখা হয়েছে, এই ধরনের অপরাধমূলক কাজের সঙ্গে জড়িয়ে থাকলে তাঁদের কঠোর শাস্তির প্রয়োজন। কী সেই শাস্তি? সর্বভারতীয় সংবাদ সংস্থা সূত্রে প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে, বিল পাশের প্রস্তাবে বলা হয়েছে, জড়িত ব্যাক্তি বা সংস্থাকে ১০ লক্ষ টাকা থেকে ১ কোটি পর্যন্ত জরিমানা করা হবে এবং অন্তত তিন থেকে ১০ বছরের জেল।
রাজ্যে সরকারি নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁস এবং অন্যান্য অনিয়ম রোধ করার জন্য এই বিল পাশ করেছে সে রাজ্য। লক্ষ্য, বিহার পাবলিক সার্ভিস কমিশন, বিহার স্টাফ সিলেকশন কমিশন, বিহার টেকনিক্যাল সার্ভিস কমিশন, স্টেট ইউনিভার্সিটি সার্ভিস কমিশন-সহ একাধিক সরকারি নিয়োগের পরীক্ষায় অনিয়ম রোধ করা। বুধবার মন্ত্রী বিজয় কুমার চৌধুরী বিহার পাবলিক এক্সামিনেশন বিল, ২০২৪ উত্থাপন করেন। যদিও বিরোধীরা সেই সময় বিধানসভা থেকে ওয়াক আউট করেন, তবে ধ্বনি ভোটে সে রাজ্যের বিধানসভায় এই বিল পাশ হয়ে গিয়েছে।
যে নয়া বিল বুধবার বিহার বিধানসভায় পাশ হয়ে গেল, ওই বিলে প্রস্তাব রাখা হয়েছে, এই ধরনের অপরাধমূলক কাজের সঙ্গে জড়িয়ে থাকলে তাঁদের কঠোর শাস্তির প্রয়োজন। কী সেই শাস্তি? সর্বভারতীয় সংবাদ সংস্থা সূত্রে প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে, বিল পাশের প্রস্তাবে বলা হয়েছে, জড়িত ব্যাক্তি বা সংস্থাকে ১০ লক্ষ টাকা থেকে ১ কোটি পর্যন্ত জরিমানা করা হবে এবং অন্তত তিন থেকে ১০ বছরের জেল।
