আজকাল ওয়েবডেস্ক: গত সপ্তাহ থেকে উত্তাল বাংলাদেশ। কোটা সংস্কারের দাবিতে পথে নেমেছেন পড়ুয়ারা, প্রাণ গিয়েছে অন্তত ১৭৪ জনের। তবে বাংলাদেশের উত্তাল পরিস্থিতি বিচারে বাড়ানো হয়েছে ত্রিপুরার নিরাপত্তা। কিন্তু কারণ কী?
ত্রিপুরা বাংলাদেশ ঘেঁষা বেশ অনেক জায়গায়। আর সেই কারণেই সে দেশের বিক্ষোভের আঁচ এ রাজ্যের গায়ে লাগার সম্ভাবনা প্রবল। পরিস্থিতি বিচারে সেই কারণেই বড় সিদ্ধান্ত বিএসএফ-এর। ত্রিপুরার আগরতলার সালবাগানে বিএসএফ-এর সদর দপ্তর থেকে একটি বিবৃতি জারি করে জানানো হয়েছে, পরিস্থিতি বিচারে সীমান্তর নিরাপত্তায় জোরদার করা হচ্ছে। একই সঙ্গে জানানো হয়েছে, প্রাথমিক কর্তব্য সেখানে আটকে থাকা এদেশের পড়ুয়াদের নিরাপদে ফিরিয়ে আনা।
মনে করা হচ্ছে, অন্তত ৮ হাজার পড়ুয়া এখনও রয়েছেন সেদেশে। তাঁদের বেশিরভাগই কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবেড়িয়া, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজে অধ্যয়নরত। আটকে পড়া পড়ুয়ারা অনেকেই ল্যান্ড কাস্টমস স্টেশন এবং ইন্টিগ্রেটেড চেকপোস্ট দিয়ে দেশে ফিরতে চাইছেন। ইতিমধ্যে বিএসএফ পড়ুয়াদের সুযোগ করে দিচ্ছে বলে জানানো হয়েছে। পড়ুয়াদের ফিরে আসার সামগ্রিক প্রক্রিয়া আরও সুরক্ষিত, মসৃণ করার জন্য একগুচ্ছ পদক্ষেপ নিয়েছে বিএসএফ। বাড়ানো হয়েছে নিরাপত্তা। সীমান্তর বিশেষ জায়গা গুলিতে জল-খাবার এবং চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে আগত পড়ুয়াদের জন্য।
রবিবার বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্ট সরকারি চাকরিতে কোটায় আমূল সংস্কারের কথা জানিয়েছে। তাতে ৫৬ শতাংশ সংরক্ষণ, ৩০ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারের জন্য সংরক্ষণ থাকছে না আর। পরিবর্তে দেশে ৯৩ শতাংশ নিয়োগ হবে মেধার ভিত্তিতে। যে দাবি সেখানকার পড়ুয়ারা বারবার তুলেছিলেন। বাকি ৭ শতাংশের মধ্যে ৫ শতাংশ কোটা বরাদ্দ থাকবে মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারের জন্য।
ত্রিপুরা বাংলাদেশ ঘেঁষা বেশ অনেক জায়গায়। আর সেই কারণেই সে দেশের বিক্ষোভের আঁচ এ রাজ্যের গায়ে লাগার সম্ভাবনা প্রবল। পরিস্থিতি বিচারে সেই কারণেই বড় সিদ্ধান্ত বিএসএফ-এর। ত্রিপুরার আগরতলার সালবাগানে বিএসএফ-এর সদর দপ্তর থেকে একটি বিবৃতি জারি করে জানানো হয়েছে, পরিস্থিতি বিচারে সীমান্তর নিরাপত্তায় জোরদার করা হচ্ছে। একই সঙ্গে জানানো হয়েছে, প্রাথমিক কর্তব্য সেখানে আটকে থাকা এদেশের পড়ুয়াদের নিরাপদে ফিরিয়ে আনা।
মনে করা হচ্ছে, অন্তত ৮ হাজার পড়ুয়া এখনও রয়েছেন সেদেশে। তাঁদের বেশিরভাগই কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবেড়িয়া, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজে অধ্যয়নরত। আটকে পড়া পড়ুয়ারা অনেকেই ল্যান্ড কাস্টমস স্টেশন এবং ইন্টিগ্রেটেড চেকপোস্ট দিয়ে দেশে ফিরতে চাইছেন। ইতিমধ্যে বিএসএফ পড়ুয়াদের সুযোগ করে দিচ্ছে বলে জানানো হয়েছে। পড়ুয়াদের ফিরে আসার সামগ্রিক প্রক্রিয়া আরও সুরক্ষিত, মসৃণ করার জন্য একগুচ্ছ পদক্ষেপ নিয়েছে বিএসএফ। বাড়ানো হয়েছে নিরাপত্তা। সীমান্তর বিশেষ জায়গা গুলিতে জল-খাবার এবং চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে আগত পড়ুয়াদের জন্য।
রবিবার বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্ট সরকারি চাকরিতে কোটায় আমূল সংস্কারের কথা জানিয়েছে। তাতে ৫৬ শতাংশ সংরক্ষণ, ৩০ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারের জন্য সংরক্ষণ থাকছে না আর। পরিবর্তে দেশে ৯৩ শতাংশ নিয়োগ হবে মেধার ভিত্তিতে। যে দাবি সেখানকার পড়ুয়ারা বারবার তুলেছিলেন। বাকি ৭ শতাংশের মধ্যে ৫ শতাংশ কোটা বরাদ্দ থাকবে মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারের জন্য।
