আজকাল ওয়েবডেস্ক: গুজরাটে এক ধাক্কায় দ্বিগুণ বাড়ল চাঁদিপুরা ভাইরাসে মৃতের সংখ্যা। আরও বাড়ল সংক্রমিতের সংখ্যাও। গুজরাটের স্বাস্থ্য দপ্তর সূত্রে খবর, রবিবার পর্যন্ত রাজ্যে চাঁদিপুরা ভাইরাসে ৩২ জনের মৃত্যু হয়েছে। শুধুমাত্র রবিবারেই পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ৮৪।
পরিসংখ্যান অনুযায়ী, নতুন করে আহমেদাবাদ, আরাবল্লি, সুরেন্দ্রনগর, নর্মদা, রাজকোট, ভদোদরা, গান্ধীনগরে চাঁদিপুরা ভাইরাসের সংক্রমণ বাড়ছে। মশাবাহিত এই রোগ সংক্রমণ রুখতে ইতিমধ্যেই বাড়ি বাড়ি ঘুরে সতর্ক করতে শুরু করেছে প্রশাসন।
প্রসঙ্গত, ১৯৬৫ সালে প্রথমবার মহারাষ্ট্রের চাঁদিপুরা গ্রামে এই ভাইরাসের অস্তিত্ব টের পাওয়া যায়। তারপরেই গ্রামের নামে ভাইরাসের নামকরণ হয়। এই ভাইরাসের আক্রান্তদের জ্বর, এনসেফালাইটিস, খিঁচুনি, ডায়রিয়া, মাথাব্যথা, বমির মতো উপসর্গ দেখা যায়। গুজরাটে আক্রান্ত শিশুদের মধ্যে ডায়রিয়া এবং এনসেফালাইটিসের উপসর্গ দেখা গেছে। পরিস্থিতির দিকে নজর রাখছেন মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল। সংক্রমণ রুখতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপের নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।
পরিসংখ্যান অনুযায়ী, নতুন করে আহমেদাবাদ, আরাবল্লি, সুরেন্দ্রনগর, নর্মদা, রাজকোট, ভদোদরা, গান্ধীনগরে চাঁদিপুরা ভাইরাসের সংক্রমণ বাড়ছে। মশাবাহিত এই রোগ সংক্রমণ রুখতে ইতিমধ্যেই বাড়ি বাড়ি ঘুরে সতর্ক করতে শুরু করেছে প্রশাসন।
প্রসঙ্গত, ১৯৬৫ সালে প্রথমবার মহারাষ্ট্রের চাঁদিপুরা গ্রামে এই ভাইরাসের অস্তিত্ব টের পাওয়া যায়। তারপরেই গ্রামের নামে ভাইরাসের নামকরণ হয়। এই ভাইরাসের আক্রান্তদের জ্বর, এনসেফালাইটিস, খিঁচুনি, ডায়রিয়া, মাথাব্যথা, বমির মতো উপসর্গ দেখা যায়। গুজরাটে আক্রান্ত শিশুদের মধ্যে ডায়রিয়া এবং এনসেফালাইটিসের উপসর্গ দেখা গেছে। পরিস্থিতির দিকে নজর রাখছেন মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল। সংক্রমণ রুখতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপের নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।
