সংবাদসংস্থা মুম্বই: বলিউডের আলোর ছটার ওদিকে যে তিরতির করে চলতে থাকে প্রতিদ্বন্দ্বীতা সেকথা নতুন নয়। টিনসেল টাউনের রাজনীতি নিয়েও নানান সময়ে সরব হয়েছেন বহু শিল্পী। এবার সেই তালিকায় নাম লেখালেন অক্ষয় কুমার! স্পষ্ট,কাটা কাটা ভাষায় জানিয়ে দিলেন তাঁর অভিনীত ছবি বক্স অফিসে মুখ থুবড়ে পড়লে আনন্দে আত্মহারা হন বলিপাড়ার বহু বাসিন্দা। বিষয়টি নিজেদের মধ্যে রীতিমতো উদ্যাপনও নাকি করেন তাঁরা, দাবি 'খিলাড়ি'র।
সম্প্রতি, এক সাক্ষাৎকারে অক্ষয় জানান বলিপাড়ার প্রথম সারির অন্যতম তারকা হওয়ার তাঁর অভিনীত ছবি কাটাছেঁড়া করা হয় বেশি। অনেক বেশি বিশ্লেষণ করা হয় আতসকাচের তলায় রেখে। " আমার তিন-চারটি ছবি যখন সাফল্যের মুখ দেখে না তখন অনেকে খুশি হন। আমার ব্যর্থতা দেখে তাঁদের এতটাই আনন্দ হয় যে রীতিমতো উদ্যাপন করেন তাঁরা! নিজের চোখে এসব দেখেছি"।
সামান্য থেমে 'সরফিরা' অভিনেতা যোগ করেন, " পরিশ্রমের কোনও বিকল্প হয় না। সাফল্যের সেটাই একমাত্র চাবিকাঠি। আমার বাবা বলতেন, বার উচিত অনবরত পরিশ্রম করে যাওয়া। তারপর সেই কাজে সফল হল না ব্যর্থ, সেটা আর গুরুত্বপূর্ণ থাকে না। সেটা আমিও বিশ্বাস করি। বহু মানুষ জ্ঞান দেবেন কিন্তু শেষমেশ নিজের মনের কথাই শোনা উচিত। সৎভাবে চলা উচিত"। তারপরেও ছবি না চললে কী করেন অক্ষয়? অভিনেতার জবাব, "ছবির প্রযোজকের দুঃসময়েও পাশে থাকা প্রয়োজন একজন অভিনেতার। যখন কোনও অভিনেতার একটি ছবি বক্স অফিস মুখ থুবড়ে পড়ে, সেই সময়টা ওই ছবির প্রযোজকেরও ক্ষেত্রেও খুব কঠিন। ওই অভিনেতার উচিত তাঁর মতো করে প্রযোজককের পাশে দাঁড়ানো"।
প্রসঙ্গত, এইমুহূর্তে নাকি করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন অক্ষয়। শোনা যাচ্ছে, জোরকদমে প্রচার সারছিলেন 'সরফিরা'র। সূত্রের খবর, প্রচার চলাকালীন অসুস্থ বোধ করায় তৎক্ষণাৎ রক্ত পরীক্ষা করান অভিনেতা। তাতেই ধরা পড়ে, করোনা হয়েছে তাঁর। যার জেরে অনন্ত অম্বানি এবং রাধিকা মার্চেন্টের বিয়ের অনুষ্ঠানে হাজির থাকতে পারবেন না তিনি।
সম্প্রতি, এক সাক্ষাৎকারে অক্ষয় জানান বলিপাড়ার প্রথম সারির অন্যতম তারকা হওয়ার তাঁর অভিনীত ছবি কাটাছেঁড়া করা হয় বেশি। অনেক বেশি বিশ্লেষণ করা হয় আতসকাচের তলায় রেখে। " আমার তিন-চারটি ছবি যখন সাফল্যের মুখ দেখে না তখন অনেকে খুশি হন। আমার ব্যর্থতা দেখে তাঁদের এতটাই আনন্দ হয় যে রীতিমতো উদ্যাপন করেন তাঁরা! নিজের চোখে এসব দেখেছি"।
সামান্য থেমে 'সরফিরা' অভিনেতা যোগ করেন, " পরিশ্রমের কোনও বিকল্প হয় না। সাফল্যের সেটাই একমাত্র চাবিকাঠি। আমার বাবা বলতেন, বার উচিত অনবরত পরিশ্রম করে যাওয়া। তারপর সেই কাজে সফল হল না ব্যর্থ, সেটা আর গুরুত্বপূর্ণ থাকে না। সেটা আমিও বিশ্বাস করি। বহু মানুষ জ্ঞান দেবেন কিন্তু শেষমেশ নিজের মনের কথাই শোনা উচিত। সৎভাবে চলা উচিত"। তারপরেও ছবি না চললে কী করেন অক্ষয়? অভিনেতার জবাব, "ছবির প্রযোজকের দুঃসময়েও পাশে থাকা প্রয়োজন একজন অভিনেতার। যখন কোনও অভিনেতার একটি ছবি বক্স অফিস মুখ থুবড়ে পড়ে, সেই সময়টা ওই ছবির প্রযোজকেরও ক্ষেত্রেও খুব কঠিন। ওই অভিনেতার উচিত তাঁর মতো করে প্রযোজককের পাশে দাঁড়ানো"।
প্রসঙ্গত, এইমুহূর্তে নাকি করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন অক্ষয়। শোনা যাচ্ছে, জোরকদমে প্রচার সারছিলেন 'সরফিরা'র। সূত্রের খবর, প্রচার চলাকালীন অসুস্থ বোধ করায় তৎক্ষণাৎ রক্ত পরীক্ষা করান অভিনেতা। তাতেই ধরা পড়ে, করোনা হয়েছে তাঁর। যার জেরে অনন্ত অম্বানি এবং রাধিকা মার্চেন্টের বিয়ের অনুষ্ঠানে হাজির থাকতে পারবেন না তিনি।
