আজকাল ওয়েবডেস্ক: সাম্প্রতিক একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে প্রতি চারটি কুকুরের মধ্যে একটি তাদের জীবদ্দশায় ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়। এবং ১০টি কুকুরের মধ্যে ১ টি মারা যায়। শরীরের কিছু কোষ যখন অনিয়ন্ত্রিতভাবে বৃদ্ধি পায়, সেগুলো সুস্থ টিস্যু ধ্বংস করে। এবং ক্যান্সারের আকার ধারণ করে। আমাদের চার পেয়ে বন্ধুদের মধ্যে এই রোগটি সাধারণ হয়ে উঠেছে।
বিজ্ঞানীরা মনে করেন যে, দীর্ঘ জীবনকাল, জাত, পরিবেশ- এই সব কারণেই কুকুরদের মধ্যে এই মারণ রোগের প্রাদুর্ভাব বাড়ছে। প্রাথমিক স্তরে ধরা পড়লে এই রোগের সঙ্গে লড়াই করা অনেকটা সহজ হতে পারে। যেহেতু পোষ্যরা কথা বলতে পারে না , তাই বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কুকুরের ক্যান্সার অ্যাডভান্স পর্যায়ে না যাওয়া পর্যন্ত নির্ণয় করা যায় না। মানুষের মতোই, ক্যান্সার প্রাথমিক পর্যায়ে সনাক্ত করা হলে, চিকিৎসা করার সময় পাওয়া যায় ওদের ক্ষেত্রেও। মূলত ক্যান্সারের কোনও উপসর্গ থাকে না। কিন্তু কুকুরদের কোন কোন উপসর্গ অ্যালার্মিং ?
১. পোষ্য যদি একটানা অস্বাভাবিক আচরণ করতে থাকে বুঝতে হবে সমস্যা আছে। সেই পরিবর্তন খুব সামান্য হতে পারে। খেয়াল রাখতে হবে পরিবারের সদস্যদের। হতে পারে আপনি যখন কফি বা কোনও খাবার নিয়ে বসছেন, পোষ্যটি আর ট্রিটের অপেক্ষা করছে না।
২. আপনার পোষ্যের কোনও লাম্পস বা বাম্পস হতে পারে। যদিও লোমের আড়ালে এই ধরনের গ্রোথ খুঁজে পাওয়া মুশকিল। সচেতন থাকতে হবে। মূলত একটু বয়স্ক কুকুরদের মধ্যে ত্বকের সমস্যা ও গ্রোথ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
৩. হঠাৎ করে ওরা খুব জল খাওয়া ও ঘন ঘন প্রস্রাব করতে পারে।
৪. যে সব কুকুর আকারে বড়. তাদের পায়ের জয়েন্টে অনেক সময় টিউমার হতে পারে।
৫. ওদের খিদে কমে যেতে পারে। ওজন কমে যেতে পারে।
বিজ্ঞানীরা মনে করেন যে, দীর্ঘ জীবনকাল, জাত, পরিবেশ- এই সব কারণেই কুকুরদের মধ্যে এই মারণ রোগের প্রাদুর্ভাব বাড়ছে। প্রাথমিক স্তরে ধরা পড়লে এই রোগের সঙ্গে লড়াই করা অনেকটা সহজ হতে পারে। যেহেতু পোষ্যরা কথা বলতে পারে না , তাই বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কুকুরের ক্যান্সার অ্যাডভান্স পর্যায়ে না যাওয়া পর্যন্ত নির্ণয় করা যায় না। মানুষের মতোই, ক্যান্সার প্রাথমিক পর্যায়ে সনাক্ত করা হলে, চিকিৎসা করার সময় পাওয়া যায় ওদের ক্ষেত্রেও। মূলত ক্যান্সারের কোনও উপসর্গ থাকে না। কিন্তু কুকুরদের কোন কোন উপসর্গ অ্যালার্মিং ?
১. পোষ্য যদি একটানা অস্বাভাবিক আচরণ করতে থাকে বুঝতে হবে সমস্যা আছে। সেই পরিবর্তন খুব সামান্য হতে পারে। খেয়াল রাখতে হবে পরিবারের সদস্যদের। হতে পারে আপনি যখন কফি বা কোনও খাবার নিয়ে বসছেন, পোষ্যটি আর ট্রিটের অপেক্ষা করছে না।
২. আপনার পোষ্যের কোনও লাম্পস বা বাম্পস হতে পারে। যদিও লোমের আড়ালে এই ধরনের গ্রোথ খুঁজে পাওয়া মুশকিল। সচেতন থাকতে হবে। মূলত একটু বয়স্ক কুকুরদের মধ্যে ত্বকের সমস্যা ও গ্রোথ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
৩. হঠাৎ করে ওরা খুব জল খাওয়া ও ঘন ঘন প্রস্রাব করতে পারে।
৪. যে সব কুকুর আকারে বড়. তাদের পায়ের জয়েন্টে অনেক সময় টিউমার হতে পারে।
৫. ওদের খিদে কমে যেতে পারে। ওজন কমে যেতে পারে।
