এক নতুন বিপদ ভোলার জীবনে। তার বাপ-ঠাকুর্দার থেকে পাওয়া এক টুকরো জমি সমস্যার কারণ। কারণ, এই জমি তাকে উন্নয়নের জন্য ছেড়ে দিতে হবে। ভোলা পঞ্চায়েতের কাছে গিয়েছিল সুরাহা খুঁজতে। সেখান থেকে কোনও সুরাহা না পেয়ে চলে আসে কলকাতায়। বড় অফিসারদের দরজায় ঘুরতে থাকে সুরাহা খুঁজতে। এখানেও দুর্ভাগ্য পিছু ছাড়ে না তার। শহরে পা দিয়েই তার সমস্ত জিনিসপত্র চুরি যায়। কোনও রকমে ভোলা এসে পৌঁছায় তুলসীর অফিসে। যেখানে তাকে দেখে তুলসী পুরো হতভম্ব হয়ে যায়। এ তো অবিকল অগ্নি!
তুলসী ভোলাকে খুঁজতে শুরু করে অগ্নি মনে করে। কিন্তু ভুল বোঝে ভোলা। ‘বড় ম্যাডাম’কে ভয় পেয়ে পালিয়ে যায় গ্রামে। তুলসী তাকে খুঁজতে অবশেষে মেদিনীপুরের এক গ্রামে এসে পৌঁছায়। কিন্তু বড় ম্যাডামকে দেখেই ভোলা কখনও গাছে উঠে পরে। কখনও পাগলের মতো দৌড়ায়। অবশেষে তুলসী ভোলার বাড়ি খুঁজে পায়। দেখা হয় ভোলার ঠাকুমার সঙ্গে।
ঠাকুমার সঙ্গে দেখা করে তুলসী কি বুঝতে পারবে ছেলেটা অগ্নি নয়, ভোলা। জানতে দেখতে হবে কালার্স বাংলা চ্যানেলের জনপ্রিয় ধারাবাহিক 'ফেরারি মন'। প্রতিদিন সন্ধে সাড়ে ছ’টায়।
তুলসী ভোলাকে খুঁজতে শুরু করে অগ্নি মনে করে। কিন্তু ভুল বোঝে ভোলা। ‘বড় ম্যাডাম’কে ভয় পেয়ে পালিয়ে যায় গ্রামে। তুলসী তাকে খুঁজতে অবশেষে মেদিনীপুরের এক গ্রামে এসে পৌঁছায়। কিন্তু বড় ম্যাডামকে দেখেই ভোলা কখনও গাছে উঠে পরে। কখনও পাগলের মতো দৌড়ায়। অবশেষে তুলসী ভোলার বাড়ি খুঁজে পায়। দেখা হয় ভোলার ঠাকুমার সঙ্গে।
ঠাকুমার সঙ্গে দেখা করে তুলসী কি বুঝতে পারবে ছেলেটা অগ্নি নয়, ভোলা। জানতে দেখতে হবে কালার্স বাংলা চ্যানেলের জনপ্রিয় ধারাবাহিক 'ফেরারি মন'। প্রতিদিন সন্ধে সাড়ে ছ’টায়।
