মে মাস অলিখিত ভাবে তাঁর মাস। এভাবেই শতবর্ষ কাটিয়ে ফেলেছেন। তার রেশ বাঙালি এখনও সযত্নে লালন করছে। তালিকায় এসভিএফ প্রযোজনা সংস্থাও। বিশ্ববন্দিত মৃণাল সেন, তাঁর ছবি নতুন করে ক্যামেরায় বন্দি করেছেন তাঁর মানসপুত্র অঞ্জন দত্ত। কিংবদন্তি পরিচালকের বিখ্যাত ছবি ‘চালচিত্র’র নেপথ্য কাহিনি এবং তাঁর সঙ্গে পরিচালকের সম্পর্কের কথা দিয়ে তৈরি ‘চালচিত্র এখন’ পরিচালনা করে। ১০ মে সেই ছবি একযোগে প্রেক্ষাগৃহ এবং হইচই ওয়েব প্ল্যাটফর্মে মুক্তি পেতে চলেছে। সোমবার ছবির পোস্টার প্রথম প্রকাশ্যে আজকাল ডট ইনের পাতায়।
মৃণালের ‘চালচিত্র’ দিয়ে অভিনয় দুনিয়ায় হাতেখড়ি অঞ্জনের। তাঁর মতো করে এত কাছ থেকে কালজয়ী পরিচালককে কেউ দেখেননি, জানেনওনি। সেই চেনাকেই অঞ্জন নিজে আর একবার পিছনে ফিরে দেখছেন। দেখাতে চলেছেন। ইতিমধ্যেই ২৯তম কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে ছবিটি প্রদর্শিত, প্রশংসিত। আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা বিভাগে বিশেষ জুরি পুরস্কারে সম্মানিত। ছবিতে অঞ্জন মৃণাল সেনের ভূমিকায়। পর্দায় তিনি ‘কুণাল সেন’। আর তরুণ অঞ্জন ওরফে ‘রঞ্জন দত্ত’ নবাগত শাওন চক্রবর্তী। মৃণাল-পত্নী ‘গীতা সেন’ বিদীপ্তা চক্রবর্তী। এই ছবি দিয়ে পরিচালক পৌঁছে গিয়েছেন অভিনয় জীবনের একেবারে শুরুতে। সঙ্গীতের দায়িত্বে তাঁর সুযোগ্য সন্তান নীল দত্ত।
ছবি সম্পর্কে অঞ্জন উবাচ, ভারতীয় চলচ্চিত্রে মৃণাল সেনের প্রভাব অপরিসীম। তিনি শুধু ছবিই তৈরি করেননি। তিনি একটি আখ্যানকে পুনর্নির্মাণ করেছিলেন। এবং নব্য পরিচালকদের প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে অনুপ্রাণিত করেছিলেন৷ "চালচিত্র এখন" শুধুমাত্র তাঁকে শ্রদ্ধা জানানো নয়। তাঁর উত্তরাধিকারীদের কাছে নতুন করে তাঁকে পৌঁছে দেওয়ার প্রয়াস।
মৃণালের ‘চালচিত্র’ দিয়ে অভিনয় দুনিয়ায় হাতেখড়ি অঞ্জনের। তাঁর মতো করে এত কাছ থেকে কালজয়ী পরিচালককে কেউ দেখেননি, জানেনওনি। সেই চেনাকেই অঞ্জন নিজে আর একবার পিছনে ফিরে দেখছেন। দেখাতে চলেছেন। ইতিমধ্যেই ২৯তম কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে ছবিটি প্রদর্শিত, প্রশংসিত। আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা বিভাগে বিশেষ জুরি পুরস্কারে সম্মানিত। ছবিতে অঞ্জন মৃণাল সেনের ভূমিকায়। পর্দায় তিনি ‘কুণাল সেন’। আর তরুণ অঞ্জন ওরফে ‘রঞ্জন দত্ত’ নবাগত শাওন চক্রবর্তী। মৃণাল-পত্নী ‘গীতা সেন’ বিদীপ্তা চক্রবর্তী। এই ছবি দিয়ে পরিচালক পৌঁছে গিয়েছেন অভিনয় জীবনের একেবারে শুরুতে। সঙ্গীতের দায়িত্বে তাঁর সুযোগ্য সন্তান নীল দত্ত।
ছবি সম্পর্কে অঞ্জন উবাচ, ভারতীয় চলচ্চিত্রে মৃণাল সেনের প্রভাব অপরিসীম। তিনি শুধু ছবিই তৈরি করেননি। তিনি একটি আখ্যানকে পুনর্নির্মাণ করেছিলেন। এবং নব্য পরিচালকদের প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে অনুপ্রাণিত করেছিলেন৷ "চালচিত্র এখন" শুধুমাত্র তাঁকে শ্রদ্ধা জানানো নয়। তাঁর উত্তরাধিকারীদের কাছে নতুন করে তাঁকে পৌঁছে দেওয়ার প্রয়াস।
