আজকাল ওয়েবডেস্ক: প্রথম দফায় রাজ্যে শান্তিপূর্ণভাবেই শেষ হয়েছে নির্বাচন। সাংবাদিক বৈঠক করে এমনটাই জানাল জাতীয় নির্বাচন কমিশন। রাজ্যে প্রথম দফায় নির্বাচন ছিল জলপাইগুড়ি, কোচবিহার এবং আলিপুরদুয়ারে। কলকাতায় কমিশনের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক আরিজ আফতাব জানান, ১০০ শতাংশ ওয়েব কাস্টিং সফল হয়েছে। রাজ্যে গত বিধানসভা এবং পঞ্চায়েত নির্বাচনের পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে এবার ময়দানে নেমেছিল কমিশন। মোট পোলিং স্টেশন ছিল ৫৭১৪ টি। তিনটি কেন্দ্র মিলিয়ে ৫৬,২৬,১০৮ জন ভোটার ছিলেন। ৮৫ বছরের উপর ভোটার ৭২৮৬ জন। মাইক্রো অবজার্ভারের সংখ্যা ৫৮১। প্রথম দফায় কোচবিহারে মোট ভোট পড়েছে ৮২.১৭%। আলিপুরদুয়ারে ভোট পড়েছে ৭৯.৭৬% এবং জলপাইগুড়িতে ভোট পড়েছে ৮৩.৬৬%। তিন লোকসভা মিলিয়ে গড় ভোট পড়েছে ৮১.৯১%।
তিন কেন্দ্রে প্রার্থী সংখ্যা ৩৭। যার মধ্যে ৪ জন মহিলা প্রার্থী । কোচবিহারে ১৪, জলপাইগুড়ি ১২ ও আলিপুরদুয়ারে ১১ জন প্রার্থী। কোচবিহারে ১১২ কোম্পানি, জলপাইগুড়িতে ৬৩ কোম্পানি, আলিপুরদুয়ারে ৭৫ কোম্পানি এবং শিলিগুড়ি কমিশনারেটে ১৩ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছিল। সবথেকে স্পর্শকাতর কেন্দ্র ছিল কোচবিহারই। সেখানে জমা পড়েছে ২৬৯টি অভিযোগ। আলিপুরদুয়ারে ১৬২টি এবং জলপাইগুড়িতে ১২৫টি অভিযোগ জমা পড়েছে। জানানো হয়েছে, সব মিলিয়ে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হয়েছে তিন জেলাতেই। তবে বিক্ষিপ্ত কিছু ঘটনা ঘটেছে। তিন জেলা এবং শিলিগুড়ি কমিশনারেট মিলিয়ে তৈরি রাখা হয়েছিল মোট ১২১টি কুইক রেসপন্স টিম। বাংলায় প্রথম দফার নির্বাচনে গ্রেপ্তার হয়েছে ১০ জন।
তিন কেন্দ্রে প্রার্থী সংখ্যা ৩৭। যার মধ্যে ৪ জন মহিলা প্রার্থী । কোচবিহারে ১৪, জলপাইগুড়ি ১২ ও আলিপুরদুয়ারে ১১ জন প্রার্থী। কোচবিহারে ১১২ কোম্পানি, জলপাইগুড়িতে ৬৩ কোম্পানি, আলিপুরদুয়ারে ৭৫ কোম্পানি এবং শিলিগুড়ি কমিশনারেটে ১৩ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছিল। সবথেকে স্পর্শকাতর কেন্দ্র ছিল কোচবিহারই। সেখানে জমা পড়েছে ২৬৯টি অভিযোগ। আলিপুরদুয়ারে ১৬২টি এবং জলপাইগুড়িতে ১২৫টি অভিযোগ জমা পড়েছে। জানানো হয়েছে, সব মিলিয়ে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হয়েছে তিন জেলাতেই। তবে বিক্ষিপ্ত কিছু ঘটনা ঘটেছে। তিন জেলা এবং শিলিগুড়ি কমিশনারেট মিলিয়ে তৈরি রাখা হয়েছিল মোট ১২১টি কুইক রেসপন্স টিম। বাংলায় প্রথম দফার নির্বাচনে গ্রেপ্তার হয়েছে ১০ জন।
