গুরুত্বপূর্ণ সরকারি পদে চাকরি করেও আজীবন শিল্পচর্চা করে গেছেন নিরলসভাবে। ছোটথেকেই শ্রীঅরবিন্দ এবং সঙ্গীতের পরিমণ্ডল তাঁর ভেতরে গড়ে তুলেছিল এক অনাবিল শিল্পধারা। পরবর্তীকালে দূরদর্শন ও আকাশবাণীর নিয়মিত শিল্পী হয়ে রূপা ঘোষ প্রশংসা পেয়েছেন দর্শক–শ্রোতার। রূপার আশ্চর্য প্রতিভা সমীহ জাগায়। অকালপ্রয়াত সেই শিল্পীর স্মরণে হতে চলেছে রূপা ঘোষ স্মারক বক্তৃতা, ১৪ ডিসেম্বর, অরবিন্দ ভবনে, সন্ধে ৬টায়। বক্তা অধ্যাপক অরিজিৎ সরকার। ভারতের অধ্যাত্ম সাধনায় শ্রীরামকৃষ্ণ–বিবেকানন্দ–অরবিন্দর অবদান প্রসঙ্গে বলবেন তিনি। প্রাক্কথনে থাকবেন বিশ্বজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। প্রকাশিত হবে স্মারক পুস্তিকাও।