আজকাল ওয়েবডেস্ক: সঙ্কটজনক কোভিড রোগীদের চিকিৎসায় বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করল রাজ্যের স্বাস্থ্যদপ্তর।
করোনার তৃতীয় ঢেউতে বিশেষ করে নজর দেওয়া হয়েছে বয়স্ক, কো-মর্বিডিটি যুক্ত রোগীদের। বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে কোভিডে আক্রান্ত হয়ে যারা হাসপাতালের আইসিইউ-তে ভর্তি তাঁদের প্রতি। নতুন বিশেষজ্ঞ কমিটি এঁদের চিকিৎসার প্রতিই নজর রাখবেন। বিশেষজ্ঞ কমিটির নেতৃত্বে রয়েছেন এসএসকেএমের গ্যাস্টোএন্ট্রোলজি বিভাগের প্রধান চিকিৎসক গোপালকৃষ্ণ ঢালি। ডায়মন্ড হারবারে অভিষেক ব্যানার্জির উদ্যোগ ‘ডক্টর অন হুইলস’-এর কারিগর চিকিৎসক অভীক ঘোষও রয়েছেন কমিটিতে। এছাড়া রয়েছেন বেলেঘাটা আইডি-র চিকিৎসক সঞ্জীব ব্যানার্জি।
আরও পড়ুন: জয়পুর থেকে বাড়ি ফিরছিলেন পরিযায়ী শ্রমিক, খোঁজ পেতে হন্যে হয়ে ঘুরছেন দাদা
এদিকে তৃতীয় ঢেউতে নানাবিধ বিষয় নিয়ে সংশয়ে ভুগছে সাধারণ মানুষ। কতটা উপসর্গ দেখা দিলে পরীক্ষা করানো উচিত, কতটা হলে নয়, কখন নিভৃতবাসে যাওয়া উচিত বা নয় তা নিয়ে দ্বিধায় অনেকেই। হাসপাতালে ভর্তি হওয়া নিয়েও রয়েছে সংশয়। এই নিয়ে নির্দেশিকা দিল রাজ্য স্বাস্থ্যদপ্তর। প্রথমত, এতে জানানো হয়েছে যে কোনও ধরনের উপসর্গ থাকলেই করোনা পরীক্ষা করানো জরুরি। সেই সঙ্গে ৬০ বছরের ঊর্ধ্বের ব্যক্তি এবং কো-মর্বিডিটি থাকা ব্যক্তিদের উপসর্গ না থাকলেও পরীক্ষা করাতে বলা হয়েছে। এদের মধ্যে যাঁরা ডায়াবেটিস, হাইপারটেনশন, ফুসফুস-লিভার-কিডনির রোগে ভুগছেন, তাঁদের ঝুঁকিপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।
উপসর্গহীন এবং মৃদু উপসর্গ থাকা ব্যক্তিদের বাড়িতেই নিভৃতবাসে থাকতে বলা হয়েছে নির্দেশিকায়। মৃদু উপসর্গের মধ্যে রয়েছে শুকনো কাশি, নাক বন্ধ হওয়া, গলা ব্যথা, জ্বর, ডাইরিয়া, স্বাদ গন্ধ হারানো। সাতদিনের বেশি জ্বর, শ্বাসকষ্ট, প্রচণ্ড কাশি, ঠোঁট নীল হয়ে যাওয়া, আচ্ছন্নভাব এবং অস্থিরতার মতো উপসর্গগুলিকে ‘বিপজ্জনক লক্ষণ’ হিসেবে তকমা দেওয়া হয়েছে। এদের ক্ষেত্রে সিস্টোলিথ রক্তচাপ ১০০-নীচে এবং অক্সিজেন স্যাচুরেশন ৯৪-এর কম থাকলে হাসপাতালে ভর্তির নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
Death: 'তিতাস আর নেই!', বিয়ের দু’সপ্তাহ পরই রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার, ভেঙে পড়েছেন আত্মীয় থেকে বন্ধুরা
Arpita Mukherjee: সংশোধনাগারে বিন্দাস মুডে অর্পিতা, করছেন আমিষ পদের আবদার
Dengue: পাঁচদিন ধরে জ্বর, ডেঙ্গিতে মৃত্যু অষ্টম শ্রেণির পড়ুয়ার
Actor: আত্মহত্যার চেষ্টা, মাথায় ও পায়ে আঘাত নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি অভিনেতা