আজকাল ওয়েবডেস্ক: শুধু শীতকাল নয়, সারাবছরই বাজারে বিট পাওয়া যায়।
লাল টুকটুকে সবজি শুধু শুধু খেতে যদিও অনীহা অনেকের। তাই ভেজিটেবল চপ ভেজে খান অনেকেই। কিন্তু যাঁরা স্বাস্থ্য সচেতন, তাঁরা বিটের স্মুদি, গোলা রুটি, স্যালাড আরও একাধিক পদ বানিয়ে রোজের খাদ্যতালিকায় রাখেন। কারণ বিটের মধ্যে এমন বহু পুষ্টিগুণ রয়েছে, যা জটিল রোগের নিরাময়ে সাহায্য করে।
পুষ্টিবিদরা জানাচ্ছেন, বিটের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যান্টি ইনফ্ল্যামেটরি বা প্রদাহরোধী এবং শরীরকে ডিটক্স করা বা বিশুদ্ধীকরণের পরীক্ষিত ক্ষমতা। এর মধ্যে থাকা বেটাইন পর্যাপ্ত পরিমাণে পেতে বিট যতটা সম্ভব কম সময় ধরে রান্না করতে হবে। কাঁচা খেলে এর গুণাগুণ পাওয়া যায় সবচেয়ে বেশি। কী কী ক্ষেত্রে উপকার পাওয়া যায়?
১. উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা কমাতে সাহায্য করে বিট। কারণ এর মধ্যে রয়েছে নাইট্রেট।
২. ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। কারণ এর মধ্যে ক্যালোরির পরিমাণ অত্যন্ত কম।
৩. ডায়াবেটিস রোগীরা নিয়মিত বিট খেলে দারুণ উপকার পাবেন।
৪. বিটের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে। যা হজমশক্তি বাড়াতে এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা কমাতে সাহায্য করে।
৫. মস্তিষ্কে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে বিট। ফলে কার্যক্ষমতা বাড়ে।
৬. বিটের মধ্যে বেটাইন রয়েছে। যা ক্যানসার প্রতিরোধেও সাহায্য করে।
৭. শরীরের দূষিত পদার্থ বের করে দিতেও সাহায্য করে বিট।
Death: 'তিতাস আর নেই!', বিয়ের দু’সপ্তাহ পরই রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার, ভেঙে পড়েছেন আত্মীয় থেকে বন্ধুরা
Dengue: পাঁচদিন ধরে জ্বর, ডেঙ্গিতে মৃত্যু অষ্টম শ্রেণির পড়ুয়ার
Arpita Mukherjee: সংশোধনাগারে বিন্দাস মুডে অর্পিতা, করছেন আমিষ পদের আবদার
Kolkata HC: মন্ত্রিসভা থেকে পরেশ অধিকারীকে সরানোর দাবিতে হাইকোর্টে দায়ের জনস্বার্থ মামলা