নিজস্ব সংবাদদাতা: যাঁদের রক্তে স্বাধীনতা এল তাঁদের কথা ক’জন ভাবেন? বিশ্বজিৎ চট্টোপাধ্যায় ভাবছেন।
তিনি ভাবছেন বলেই খুব শিগিগিরিই ছবি পরিচালনার পরিকল্পনা রয়েছে তাঁর। যেখানে ভারতের সেই সব শহিদদের কথা উঠে আসবে। উঠে আসবে তাঁদের আত্মত্যাগ, হাসতে হাসতে মৃত্যুবরণের কথা। আজকাল ডট ইনকে প্রবীণ অভিনেতা নিজে জানিয়েছেন, ‘‘২৩ জানুয়ারি, ২৬ জানুয়ারি, ১৫ অগস্ট এলে কেবল তাঁদের কথা মনে পড়ে। অথচ, তাঁরা না থাকলে আমাদের দেশ স্বাধীন হত না। তাই এ বার তাঁদের গল্প বলার সময় এসেছে।’’
তারই নাহ্নীমুখ বিশ্বজিৎ সারলেন কুমার শানুকে দিয়ে। এই ছবির এরটি রেকর্ড করে রাখলেন নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর জন্মমুহূর্তে। অর্থাৎ ২৩ জানুয়ারি বেলা ১২টায়। বিশ্বজিতের কথায়, কবে তিনি ছবি পরিচালনা করবেন সেটা এখনও ঠিক নেই। তবে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা এই গানটি তাঁর খুবই প্রিয়। তাঁর ছবিতে তাই এই গানটি থাকবে। এবং তাঁর প্রিয় শিল্পী কুমার শানু। সেই কারণেই আগেভাগে গায়ককে দিয়ে গানটি রেকর্ড করে রাখলেন তিনি। গানটি রেকর্ডিংয়ের পর প্রশংসায় পঞ্চমুখ অভিনেতা। তাঁর দাবি, বহু যুগ পরে আবার পুরনো শানুকে ফিরে পেয়েছেন তিনি।
খুশি শিল্পীও। আজকাল ডট ইনকে তিনি জানিয়েছেন, তাঁরও এটা খুবই প্রিয় গান। অনেকদিন ধরে গাইবার ইচ্ছেও ছিল।য কিন্তু সুযোগ হয়ে উঠছিল না। বিশ্বজিৎ চট্টোপাধ্যায় তাঁকে সেই সুযোগ করে দিয়েছেন। তার জন্য তিনি আন্তরিক কৃতজ্ঞ। বাড়তি মনোযোগ হয়তো আশাপূরণের আনন্দেই। অশা, দর্শক-শ্রোতা যখন গানটি শুনবেন নিশ্চয়ই তাঁদেরও ভাল লাগবে।
Mohammad Shami: গার্হস্থ্য হিংসা মামলায় স্ত্রী হাসিনকে খোরপোশ দিতে হবে, সামিকে নির্দেশ আদালতের
Weather Update: সকাল থেকে শহর মোড়া কুয়াশায়, তাপমাত্রা বাড়ল না কমল?
Hookah Bars: বন্ধ নয়, কলকাতায় চলবে হুক্কা বার, পুরসভার সিদ্ধান্ত বাতিল হাইকোর্টের
Kolkata: বাইপাসের ধারে ফ্ল্যাটের নীচে প্রাক্তন বিমানসেবিকার রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার, তদন্ত শুরু পুলিশের