মা তো মা-ই! কিন্তু মায়েরও যে রূপান্তর ঘটে। সাতের দশকের একটু কম পরিপাটি মায়েরা এখন ঘরে-বাইরে একসঙ্গে সামলান। নতুন করে লেখাপড়া শিখতে বসেন। কিংবা ‘একা মা’ মায়েদের কথাই ধরুন। কোনও পুরুষের হাত না ধরেই সন্তানকে দিব্যি একা মানুষ করে ফেলছেন। ৫৫ পেরিয়ে আবার মা-ও হচ্ছেন। ‘আন্তর্জাতিক মাতৃদিবস’-এ একুশ শতক সেই সব মায়েদের কুর্নিশ জানায়----
বাহুবলি ছবির রাজমাতা। যত দিন বেঁচেছেন, সন্তান, রাজ্য দুই-ই সামলেছেন। তাঁর দাপটের কাছে মাথানত পুরুষেরও।
ইংলিশ ভিংলিশ-এর মা। যিনি ইংরেজি জানেন না বলে অপমানিত। সেই তিনিই ইংরেজি শিখে মুক্ত বিহঙ্গ।
কাজল। মাই নেম ইজ খান-এর একা মা। যিনি সংসার সামলান। সন্তান সামলান। চাকরিও। তারপরেও ভিন্নধর্মীকে ভালবাসতে পারেন। সন্তানের জন্য লড়াই করতে পারেন।
খুবসুরত-এর মঞ্জু চক্রবর্তী। ধীর স্থির। ঠান্ডা মাথার। সন্তানকে ভীষণ ভালবাসেন। সব সময় আগলে রাখেন।
দিল ধড়কনে দো ছবিতে শেফালি শাহ। যিনি সব ভয়, সমস্যা লুকিয়ে সংসার আগলাম পাখির মতো। ডানা ছড়িয়ে।
বধাই দো-র নীনা গুপ্তা। ৫৫ পেরনো মা। লজ্জায় গুটিয়ে না গিয়ে সগর্বে ঘোষণা করেছেন মাতৃত্ব।